ব্লগ থেকে...

নির্বাচিত প্রস্তাব বাসচালকদের ভালোবাসতে শুরু করুন। দেখবেন, তাঁদের মন ভালো থাকলে অনেক সমস্যা দূর হবে। আক্রমণাত্মক কথা ছুড়ে তাঁদের মনে রুক্ষতার জন্ম দিলে আরও দুর্ঘটনা বৃদ্ধি পাবে। তা ছাড়া বিআরটিএ কর্তৃপক্ষ সরকারের দোহাই দিয়ে ওডি লাইসেন্স রিনিউ হঠাৎ বন্ধ করে দেওয়ায় পথে-ঘাটে পুলিশের হয়রানির শিকার হচ্ছে তাঁরা।


কিন্তু সরকারের দায়িত্বশীল বিভাগের বোঝা উচিত, এই ওডি লাইসেন্স সরকারেরই অনুমোদনপ্রাপ্ত এবং অগণিত চালক সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে ২০ থেকে ২৫ বছর যাবৎ চাকরিরত আছেন। এসব চালকের লাইসেন্স রিনিউ বন্ধ রেখে একটা বড় ধরনের জাতীয় সমস্যা তৈরি শুভফল বয়ে আনবে না; বরং চালকেরা যেভাবে এগোচ্ছেন, তাতে মনে হয়, ‘সরকার ও পাবলিক’ পরিবহন-সমস্যার এক কঠিন অধ্যায়ের দিকে ধাবিত হচ্ছে। এখনই এ সমস্যার সমাধান জরুরি।
নূর-ই-ইলাহি
masuraashraf@gmail.com

নির্বাচিত মন্তব্য
বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক বাস্তবতায় তৃতীয় রাজনৈতিক শক্তি অপরিহার্য। কেননা, বড় দুটি দলের মধ্যে একধরনের অহংকার এসেছে। ভাবছে, জনগণকে তাদেরই ভোট দিতে হবে। তারা তাদের এবং আত্মীয়স্বজনদের সম্পদ বানানোর নেশায় মত্ত হয়ে পড়েছে। তাদের মধ্যে যে দল ক্ষমতায় থাকে, তারা হরতাল আর তত্ত্বাবধায়ক সরকার অপ্রয়োজনীয় বলছে, আর ক্ষমতার বাইরে থাকা দল হরতাল আর তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রয়োজনীয় বলে যাচ্ছে। অথচ সেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনে অংশ নিয়ে আবার সংসদে যাচ্ছে না। তাই আসুন, আমরা যারা জনগণ, এখন থেকেই এই দুই দলের বাইরে সংসদীয় আসনওয়ারি ভালো মানুষের পক্ষে কাজ শুরু করি এবং আগামী নির্বাচনে দুই বড় দলের অসৎ, দুর্নীতিবাজ আমলা ও ব্যবসায়ী প্রার্থীদের পরাজিত করে প্রকৃত জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করি।
মাসুম আহম্মেদ
ahmeedmasum@yahoo.com

নির্বাচিত অভিমত
চাকরি-সংসার-কাজ সামলে নিয়ে একটু বিনোদনের জন্য টেলিভিশনের সামনে বসলেই প্রতিদিনের সড়ক দুর্ঘটনার সংবাদে মনটায় খারাপ হয়ে যায়।
আমি উপজেলা শহরে থাকি। তাই শহরে কোনো কাজে কাউকে পাঠালে মনটা দুরু দুরু করে, জানি না কখন কী দুর্ঘটনার খবর আসে। সারাক্ষণ ফোন করি, সে কেমন আছে। আমার ভাবনায় সড়ক দুর্ঘটনা রোধের সামান্য কিছু উপায়। যেমন: গাড়িচালকদের অবশ্যই উচ্চতর প্রশিক্ষণ থাকতে হবে। গাড়ির গতি বেঁধে দিতে হবে এবং এই গতি যদি কেউ অনুসরণ না করে, তবে কঠোর সাজার ব্যবস্থা থাকতে হবে। গাড়ির গতি মনিটরিংয়ের ব্যবস্থা থাকতে হবে, রাস্তার বাঁক কমানোর ব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত বাঁকে বাঁকে ট্রাফিক পুলিশ থাকতে হবে। গাড়ি চলন্ত অবস্থায় চালকদের মুঠোফোন অবশ্যই বন্ধ থাকবে, মদ্যপ অবস্থায় আছে কি না, তা পরীক্ষা করতে হবে। এ অবস্থায় গাড়ি চালালে শাস্তির ব্যবস্থা থাকতে হবে। প্রাথমিক পর্যায়ে এসব প্রয়োগ করলে সড়ক দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যুহার কমে আসবে বলে আমার বিশ্বাস।
রওশন আরা

নিজের মত দিন.... ব্লগে
www.bodlejaobodledao.com
চলতি বিষয়—
 নৌ-দুর্ঘটনা বন্ধ করতেই হবে
 গণমাধ্যমে শিশুদের জন্য বাংলায়বিনোদন চাই
 ইভ টিজিংমুক্ত বাংলাদেশ চাই
 সড়ক দুর্ঘটনা কি চলতেই থাকবে?

No comments

Powered by Blogger.