১৪ মার্চের মহাসমাবেশ-সর্বোচ্চ জনসমাগম নিশ্চিতের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
আগামী ১৪ মার্চের মহাসমাবেশকে স্মরণকালের সবচেয়ে বড় সমাবেশ হিসেবে দেখতে চান আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ১৪ দল ঘোষিত এ কর্মসূচি সফল করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা ও প্রস্তুতি গ্রহণ করতে দলীয় নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি।
গণভবনে গতকাল শুক্রবার আওয়ামী লীগের ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী জেলাগুলোর নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে শেখ হাসিনা এ নির্দেশ দেন। বৈঠকে ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এম এ আজিজ ও সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া ছাড়াও দলের ঢাকা, মুন্সীগঞ্জ, নরসিংদী, গাজীপুর ও মানিকগঞ্জ জেলার সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকরা যোগ দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ঢাকার এই মহাসমাবেশে সর্বোচ্চ জনসমাগম নিশ্চিত করতে হবে। বুঝিয়ে দিতে হবে গণতন্ত্রকামী জনগণ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে সোচ্চার। শেখ হাসিনা নেতাদের উদ্দেশে বলেন, বিরোধী দল আইএসআইয়ের এজেন্ট হিসেবে কাজ করছে। প্রধান বিরোধী দল বিএনপি ও তাদের প্রধান মিত্র জামায়াত আইএসআইয়ের নির্দেশনা অনুসারে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল করতে চায়। এ অবস্থায় মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করে পরিস্থিতি মোকাবিলায় এগিয়ে যেতে হবে।
বৈঠকে দলের সাধারণ সম্পাদক স্থানীয় সরকার মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ, মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এম এ আজিজ ও সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, আহমদ হোসেন, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, দপ্তর সম্পাদক ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান খান উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ কালের কণ্ঠকে বলেন, 'ঢাকায় ১৪ মার্চের মহাসমাবেশ নিয়ে আলোচনার জন্য প্রধানমন্ত্রী ডেকেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী নেতা-কর্মীদের সতর্ক ও সজাগ থাকার নির্দেশ দিয়েছেন এবং সব কর্মসূচি সফল করার তাগিদ দিয়েছেন।'
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ঢাকার এই মহাসমাবেশে সর্বোচ্চ জনসমাগম নিশ্চিত করতে হবে। বুঝিয়ে দিতে হবে গণতন্ত্রকামী জনগণ যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে সোচ্চার। শেখ হাসিনা নেতাদের উদ্দেশে বলেন, বিরোধী দল আইএসআইয়ের এজেন্ট হিসেবে কাজ করছে। প্রধান বিরোধী দল বিএনপি ও তাদের প্রধান মিত্র জামায়াত আইএসআইয়ের নির্দেশনা অনুসারে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বানচাল করতে চায়। এ অবস্থায় মুক্তিযুদ্ধের সপক্ষের সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করে পরিস্থিতি মোকাবিলায় এগিয়ে যেতে হবে।
বৈঠকে দলের সাধারণ সম্পাদক স্থানীয় সরকার মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ, মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এম এ আজিজ ও সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, আহমদ হোসেন, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, দপ্তর সম্পাদক ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান খান উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ কালের কণ্ঠকে বলেন, 'ঢাকায় ১৪ মার্চের মহাসমাবেশ নিয়ে আলোচনার জন্য প্রধানমন্ত্রী ডেকেছিলেন। প্রধানমন্ত্রী নেতা-কর্মীদের সতর্ক ও সজাগ থাকার নির্দেশ দিয়েছেন এবং সব কর্মসূচি সফল করার তাগিদ দিয়েছেন।'
No comments