বিষাক্ত রং মৃত্যুর কারণ বলে ধারণা-মুম্বাইয়ের হোলি উৎসবে কিশোরের মৃত্যু, অসুস্থ ২০০
ভারতের বাণিজ্যিক রাজধানী মুম্বাইয়ে গত বৃহস্পতিবার হোলি উৎসবে এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। অসুস্থ হয়েছে দুই শতাধিক। তাদের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বিষাক্ত রং ব্যবহারের কারণে এই হতাহতের ঘটনা ঘটতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
পুলিশ সূত্র জানায়, মুম্বাইয়ের ধারাভি এলাকার শাস্ত্রী, সাহু ও লেকমানিয়া তিলক নগরে গত বৃহস্পতিবার শত শত মানুষ হোলি উৎসবে যোগ দেয়। নানা রং মেখে উল্লাস করে তারা। দুপুরের দিকে হঠাৎ খবর ছড়িয়ে পড়ে, রং মাখার পর অসুস্থ হয়ে মারা গেছে ভিকি বাল্মিকী (১৩) নামের এক কিশোর।
এরপর বিভিন্ন স্থান থেকে লোকজনের অসুস্থ হওয়ার খবর আসতে থাকে। বৃহস্পতিবার মোট ১৯৫ জনকে সিমন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাদের মধ্যে ৯১ জন শিশু। সিমন হাসপাতাল ছাড়াও রাজাওয়ারি হাসপাতালে ১২ জন চিকিৎসাধীন রয়েছে।
হাসপাতালের ডিন সন্ধ্যা কামাথ জানান, রং মেখে অসুস্থ রেনুকা মিত্র (৩), ভেঙ্কটেশ পত্নম (১২) ও ওমকার পোড়েকে (৯) নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে (আইসিইউ) নেওয়া হয়েছে। তাদের রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে গেছে।
স্থানীয় সহকারী পুলিশ কমিশনার প্রভাকর সত্যম বলেন, এখানে চামড়া শিল্পের কারখানা রয়েছে। কেউ ভুল করে চামড়া শিল্প-কারখানায় ব্যবহূত বিষাক্ত রং কিনে উৎসবে অংশ নেয় বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অসুস্থ ব্যক্তিরা বলছেন, রং মেখে উৎসব শেষে পানির সংস্পর্শে আসার সঙ্গে সঙ্গে অস্বস্তি শুরু হয়। শরীর চুলকাতে থাকে ও ফুলে ওঠে।
মহারাষ্ট্রের স্বাস্থ্যমন্ত্রী সুরেশ শেঠি স্বাস্থ্য ও ওষুধ প্রশাসনের (এফডিএ) একটি দলকে রঙের নমুনা সংগ্রহ করে পুরো বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। টাইমস অব ইন্ডিয়া।
এরপর বিভিন্ন স্থান থেকে লোকজনের অসুস্থ হওয়ার খবর আসতে থাকে। বৃহস্পতিবার মোট ১৯৫ জনকে সিমন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাদের মধ্যে ৯১ জন শিশু। সিমন হাসপাতাল ছাড়াও রাজাওয়ারি হাসপাতালে ১২ জন চিকিৎসাধীন রয়েছে।
হাসপাতালের ডিন সন্ধ্যা কামাথ জানান, রং মেখে অসুস্থ রেনুকা মিত্র (৩), ভেঙ্কটেশ পত্নম (১২) ও ওমকার পোড়েকে (৯) নিবিড় পরিচর্যাকেন্দ্রে (আইসিইউ) নেওয়া হয়েছে। তাদের রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কমে গেছে।
স্থানীয় সহকারী পুলিশ কমিশনার প্রভাকর সত্যম বলেন, এখানে চামড়া শিল্পের কারখানা রয়েছে। কেউ ভুল করে চামড়া শিল্প-কারখানায় ব্যবহূত বিষাক্ত রং কিনে উৎসবে অংশ নেয় বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অসুস্থ ব্যক্তিরা বলছেন, রং মেখে উৎসব শেষে পানির সংস্পর্শে আসার সঙ্গে সঙ্গে অস্বস্তি শুরু হয়। শরীর চুলকাতে থাকে ও ফুলে ওঠে।
মহারাষ্ট্রের স্বাস্থ্যমন্ত্রী সুরেশ শেঠি স্বাস্থ্য ও ওষুধ প্রশাসনের (এফডিএ) একটি দলকে রঙের নমুনা সংগ্রহ করে পুরো বিষয়টি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। টাইমস অব ইন্ডিয়া।
No comments