নানা কৌশলে মাঠে থাকবেই আ. লীগ
বিএনপির ১২ মার্চের 'ঢাকা চলো' কর্মসূচিতে দলীয় ব্যানারে নয়, বিভিন্ন সহযোগী ও সমর্থিত সংগঠনের ব্যানারে রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে অবস্থান করবে সরকারি দল আওয়ামী লীগ। কোনো অবস্থায়ই মাঠ ছাড়তে রাজি নন ক্ষমতাসীন দলের নীতি-নির্ধারণী পর্যায়ের নেতারা। মাঠে সরব উপস্থিতি বজায় রাখতে চান নগর আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাও।
তাঁদের পাশাপাশি ঢাকার নির্বাচনী আসনের সংসদ সদস্যরাও থাকবেন মাঠে। এরই মধ্যে সহযোগী সংগঠনগুলোর কাছে মাঠে থাকার নির্দেশও পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মাঠে থাকা-না থাকা এবং বিরোধী দলের মহাসমাবেশ নিষিদ্ধ করা নিয়ে সরকারি দলে বিভিন্ন মত রয়েছে। সিনিয়র নেতারা মাঠে থাকার বিরুদ্ধে থাকলেও অনেকেই মাঠে থাকার পক্ষে। তবে শেষ পর্যন্ত সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা না হলে মাঠে থাকার সিদ্ধান্তই আসতে পারে। সে রকম নির্দেশনা এরই মধ্যে দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
সূত্র মতে, আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনগুলো, বিশেষ করে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুব মহিলা লীগ ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সরকার সমর্থিত কয়েকটি সংগঠন মাঠে থাকার প্রস্তুতি নিয়েই রেখেছে। ১২ মার্চ সামনে রেখে এসব সংগঠন নিজেদের মধ্যে বেশ কিছু বৈঠকও করেছে। ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে কর্মিসভা, প্রতিনিধি সভা, যৌথসভা, বর্ধিত সভা করে যাচ্ছে একের পর এক। এসব কর্মসূচিকে নিজেদের ১১ মার্চের মানববন্ধন ও ১৪ মার্চের সমাবেশের প্রস্তুতি হিসেবে প্রচার করলেও কার্যত এখান থেকে বিএনপির ১২ মার্চের কর্মসূচি মোকাবিলার কথাই আলোচিত হয় বেশি এবং নেতা-কর্মীদের সেভাবে দিক-নির্দেশনা দেওয়া হয়।
এদিকে ১১ ও ১৪ মার্চের কর্মসূচির প্রস্তুতি নিয়ে গতকাল শুক্রবার নগর ১৪ দলের সভা হয়। রাজধানীর জিপিও মোড়ে জাসদ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ১৪ দলের এ প্রস্তুতি সভায় নেতাদের বক্তৃতায় বিএনপির কর্মসূচি মোকাবিলার দিক-নির্দেশনাই বেশি এসেছে।
ছাত্রলীগের তিনজন সহসভাপতি নাম প্রকাশ না করার শর্তে কালের কণ্ঠকে জানান, ১২ মার্চ বিএনপির কর্মসূচির দিনে ছাত্রলীগ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মিছিল-সমাবেশ করবে। এ নিয়ে সংগঠনের নেতারা বেশ কয়েকটি প্রস্তুতি সভা করেছেন বলে জানান তাঁরা।
যুবলীগও চায় মাঠে থাকতে। কোন প্রক্রিয়ায় তারা ১২ মার্চ মাঠে থাকবে, তাও নিশ্চিত করেছে যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি। গত বৃহস্পতিবার যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে ১২ মার্চ বিএনপির কর্মসূচি মোকাবিলা এবং ১৪ মার্চ আওয়ামী লীগের সমাবেশ সফল করা নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানা যায়। সভা থেকে যুবলীগের নেতা-কর্মীদের বঙ্গবন্ধু এভিনিউ ও এর আশপাশের এলাকাসহ ঢাকা শহরে শান্তিপূর্ণ অবস্থান নিয়ে মাঠে থাকতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সতর্কতা বজায় রেখে নেতা-কর্মীদের অবস্থান নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে।
নগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ও আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, 'বিরোধী দলের গণতান্ত্রিক কর্মসূচির সঙ্গে আমাদের বিরোধ নেই। কিন্তু বিএনপি-জামায়াত জোটের যে জঙ্গি সংগঠনগুলো রয়েছে, ১২ মার্চ তারা সংঘাত সৃষ্টি করবে। তাদের কোনোভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না বিএনপি। তাই আমাদের নেতা-কর্মীরাও মাঠে থাকবে।'
এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ বলেন, সংঘাতের আশঙ্কায় তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি বিএনপি-জামায়াতের কর্মসূচি বন্ধ ঘোষণার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, বিরোধী দল কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নেবে। তাই মাঠে থাকা-না থাকা নিয়ে এখনই ভাবছেন না।
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, 'আমরা মাঠে থাকব মানুষের জানমালের নিরাপত্তার জন্য। আমাদের কর্মীরা সর্বত্রই থাকবে। এটা আমাদের দায়িত্ব।'
যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী কালের কণ্ঠকে জানান, রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে সংঘাতের রাজনীতি মানুষ আর চায় না। ১২ মার্চ সংঘাতপূর্ণ কিছু হলে সচেতনতার দায়বদ্ধতা থেকে যুবলীগ ঘরে বসে থাকবে না।
স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ দেবনাথ কালের কণ্ঠকে বলেন, ১২ মার্চ মাঠে থাকার নির্দেশ রয়েছে তাঁদের ওপর। তাঁরা মাঠে থাকবেন। সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে মোকাবিলা করবেন।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি হানিফের আহ্বান : এদিকে আওয়ামী লীগ নেতা মাহবুব-উল-আলম হানিফ বিএনপির ১২ মার্চের কর্মসূচিতে সংঘাতের আশঙ্কা করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি বিরোধী দলের কর্মসূচি বাতিল করে দেওয়ার জন্য আবারও আহ্বান জানান। গতকাল শুক্রবার জাতীয় সমাজতন্ত্রিক দল- জাসদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর ১৪ দলের প্রস্তুতি সভায় তিনি এ আহ্বান জানিয়ে বলেন, 'তা না হলে এদের (চারদলীয় জোট) দ্বারা দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব ভূলুণ্ঠিত হবে।' তিনি আরো বলেন, ১২ মার্চের সমাবেশে বিএনপি জ্বালাও-পোড়াও ও ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড করতে চায়। তা ছাড়া বিএনপির নেতা সাদেক হোসেন খোকা নিজেই ১২ মার্চে সংসদ সদস্য ও মন্ত্রীদের রাস্তায় বের হতে নিষেধ করেছেন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
১১ মার্চ রাজধানীতে ১৪ দলের মানববন্ধন সফল করতে এ সভার আয়োজন করা হয়। জাসদের নেতা মীর হোসেন আক্তারের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা এনামুল হক শামীম, মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান মলি্লক, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক নূরুর রহমান সেলিম, জাসদের কেন্দ্রীয় নেত্রী শিরিন আখতার, মহানগর আওয়ামী লীগের নেতা হাজী সেলিম, আওলাদ হোসেন, শাহে আলম মুরাদ প্রমুখ।
সভা শেষে ১৪ দলের মহানগর সমন্বয়ক ও নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া ১১ তারিখের মানববন্ধনের রুট ঘোষণা করেন। পূর্বঘোষিত সদরঘাট থেকে কুড়িল/আবদুল্লাহপুর পর্যন্ত মানববন্ধনের রুট পরিবর্তন করে গাবতলী থেকে যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত রুট ঘোষণা করা হয়েছে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, মাঠে থাকা-না থাকা এবং বিরোধী দলের মহাসমাবেশ নিষিদ্ধ করা নিয়ে সরকারি দলে বিভিন্ন মত রয়েছে। সিনিয়র নেতারা মাঠে থাকার বিরুদ্ধে থাকলেও অনেকেই মাঠে থাকার পক্ষে। তবে শেষ পর্যন্ত সমাবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা না হলে মাঠে থাকার সিদ্ধান্তই আসতে পারে। সে রকম নির্দেশনা এরই মধ্যে দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
সূত্র মতে, আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠনগুলো, বিশেষ করে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, যুব মহিলা লীগ ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের সরকার সমর্থিত কয়েকটি সংগঠন মাঠে থাকার প্রস্তুতি নিয়েই রেখেছে। ১২ মার্চ সামনে রেখে এসব সংগঠন নিজেদের মধ্যে বেশ কিছু বৈঠকও করেছে। ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে কর্মিসভা, প্রতিনিধি সভা, যৌথসভা, বর্ধিত সভা করে যাচ্ছে একের পর এক। এসব কর্মসূচিকে নিজেদের ১১ মার্চের মানববন্ধন ও ১৪ মার্চের সমাবেশের প্রস্তুতি হিসেবে প্রচার করলেও কার্যত এখান থেকে বিএনপির ১২ মার্চের কর্মসূচি মোকাবিলার কথাই আলোচিত হয় বেশি এবং নেতা-কর্মীদের সেভাবে দিক-নির্দেশনা দেওয়া হয়।
এদিকে ১১ ও ১৪ মার্চের কর্মসূচির প্রস্তুতি নিয়ে গতকাল শুক্রবার নগর ১৪ দলের সভা হয়। রাজধানীর জিপিও মোড়ে জাসদ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত ১৪ দলের এ প্রস্তুতি সভায় নেতাদের বক্তৃতায় বিএনপির কর্মসূচি মোকাবিলার দিক-নির্দেশনাই বেশি এসেছে।
ছাত্রলীগের তিনজন সহসভাপতি নাম প্রকাশ না করার শর্তে কালের কণ্ঠকে জানান, ১২ মার্চ বিএনপির কর্মসূচির দিনে ছাত্রলীগ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় মিছিল-সমাবেশ করবে। এ নিয়ে সংগঠনের নেতারা বেশ কয়েকটি প্রস্তুতি সভা করেছেন বলে জানান তাঁরা।
যুবলীগও চায় মাঠে থাকতে। কোন প্রক্রিয়ায় তারা ১২ মার্চ মাঠে থাকবে, তাও নিশ্চিত করেছে যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটি। গত বৃহস্পতিবার যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে ১২ মার্চ বিএনপির কর্মসূচি মোকাবিলা এবং ১৪ মার্চ আওয়ামী লীগের সমাবেশ সফল করা নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানা যায়। সভা থেকে যুবলীগের নেতা-কর্মীদের বঙ্গবন্ধু এভিনিউ ও এর আশপাশের এলাকাসহ ঢাকা শহরে শান্তিপূর্ণ অবস্থান নিয়ে মাঠে থাকতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সতর্কতা বজায় রেখে নেতা-কর্মীদের অবস্থান নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে।
নগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ও আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম কালের কণ্ঠকে বলেন, 'বিরোধী দলের গণতান্ত্রিক কর্মসূচির সঙ্গে আমাদের বিরোধ নেই। কিন্তু বিএনপি-জামায়াত জোটের যে জঙ্গি সংগঠনগুলো রয়েছে, ১২ মার্চ তারা সংঘাত সৃষ্টি করবে। তাদের কোনোভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না বিএনপি। তাই আমাদের নেতা-কর্মীরাও মাঠে থাকবে।'
এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ বলেন, সংঘাতের আশঙ্কায় তিনি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি বিএনপি-জামায়াতের কর্মসূচি বন্ধ ঘোষণার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, বিরোধী দল কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নেবে। তাই মাঠে থাকা-না থাকা নিয়ে এখনই ভাবছেন না।
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বলেন, 'আমরা মাঠে থাকব মানুষের জানমালের নিরাপত্তার জন্য। আমাদের কর্মীরা সর্বত্রই থাকবে। এটা আমাদের দায়িত্ব।'
যুবলীগের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী কালের কণ্ঠকে জানান, রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে সংঘাতের রাজনীতি মানুষ আর চায় না। ১২ মার্চ সংঘাতপূর্ণ কিছু হলে সচেতনতার দায়বদ্ধতা থেকে যুবলীগ ঘরে বসে থাকবে না।
স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক পঙ্কজ দেবনাথ কালের কণ্ঠকে বলেন, ১২ মার্চ মাঠে থাকার নির্দেশ রয়েছে তাঁদের ওপর। তাঁরা মাঠে থাকবেন। সংঘাতপূর্ণ পরিস্থিতি সৃষ্টি হলে মোকাবিলা করবেন।
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি হানিফের আহ্বান : এদিকে আওয়ামী লীগ নেতা মাহবুব-উল-আলম হানিফ বিএনপির ১২ মার্চের কর্মসূচিতে সংঘাতের আশঙ্কা করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি বিরোধী দলের কর্মসূচি বাতিল করে দেওয়ার জন্য আবারও আহ্বান জানান। গতকাল শুক্রবার জাতীয় সমাজতন্ত্রিক দল- জাসদের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ঢাকা মহানগর ১৪ দলের প্রস্তুতি সভায় তিনি এ আহ্বান জানিয়ে বলেন, 'তা না হলে এদের (চারদলীয় জোট) দ্বারা দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব ভূলুণ্ঠিত হবে।' তিনি আরো বলেন, ১২ মার্চের সমাবেশে বিএনপি জ্বালাও-পোড়াও ও ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড করতে চায়। তা ছাড়া বিএনপির নেতা সাদেক হোসেন খোকা নিজেই ১২ মার্চে সংসদ সদস্য ও মন্ত্রীদের রাস্তায় বের হতে নিষেধ করেছেন বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
১১ মার্চ রাজধানীতে ১৪ দলের মানববন্ধন সফল করতে এ সভার আয়োজন করা হয়। জাসদের নেতা মীর হোসেন আক্তারের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা এনামুল হক শামীম, মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আইন প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান মলি্লক, গণতন্ত্রী পার্টির সাধারণ সম্পাদক নূরুর রহমান সেলিম, জাসদের কেন্দ্রীয় নেত্রী শিরিন আখতার, মহানগর আওয়ামী লীগের নেতা হাজী সেলিম, আওলাদ হোসেন, শাহে আলম মুরাদ প্রমুখ।
সভা শেষে ১৪ দলের মহানগর সমন্বয়ক ও নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া ১১ তারিখের মানববন্ধনের রুট ঘোষণা করেন। পূর্বঘোষিত সদরঘাট থেকে কুড়িল/আবদুল্লাহপুর পর্যন্ত মানববন্ধনের রুট পরিবর্তন করে গাবতলী থেকে যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত রুট ঘোষণা করা হয়েছে।
No comments