তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে হাসিনার বৈঠক শুরু বৃহস্পতিবার by পার্থ প্রতীম ভট্টাচার্য্য
ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের তৃণমূল সংগঠনকে শক্তিশালী করে গতিশীলতা ফিরিয়ে আনা, মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের পক্ষে জনমত সৃষ্টির লক্ষ্যে তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে বৈঠক শুরু করতে যাচ্ছেন দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামী ২২ ডিসেম্বর বৃহস্পতিবার বান্দরবান জেলা আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের মধ্য দিয়ে শুরু হচ্ছে তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে শেখ হাসিনার এই বৈঠক। গণভবনে অনুষ্ঠেয় এ বৈঠকে জেলা আওয়ামী
লীগ নেতাদের পাশাপাশি উপজেলা ইউনিটের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, দলীয় উপজেলা চেয়ারম্যান এবং পৌরসভার মেয়ররা উপস্থিত থাকবেন বলে দলীয় সূত্রে জানা গেছে।
এসব বৈঠকে সরকারের কর্মকাণ্ড মাঠপর্যায়ের জনগণকে অবহিত করার তাগিদ দেবেন শেখ হাসিনা। এ ছাড়া তৃণমূল সংগঠনের সমস্যা সমাধান করে সংগঠনকে শক্তিশালী করার নির্দেশনা দেবেন তিনি। বৈঠকে তৃণমূল নেতাদের কাছে মাঠপর্যায়ের জনগণের প্রত্যাশা সম্পর্কেও জানতে চাইবেন প্রধানমন্ত্রী। মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের পক্ষে জনমত সৃষ্টি করতে তৃণমূল নেতাদের নির্দেশনা দেওয়া হবে।
গত ৩ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে শেখ হাসিনা জানিয়েছিলেন, দলের জেলা ও উপজেলা ইউনিটের নেতাদের সঙ্গে সপ্তাহে এক বা দুই দিন মতবিনিময় করবেন তিনি।
গত বছরের নভেম্বরে কঙ্বাজার জেলার নেতাদের সঙ্গে সর্বশেষ বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যস্ত থাকায় পরে আর এ ধরনের বৈঠক হয়নি। এর আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে এবং বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে প্রায় ১৯ জেলার নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
এখন থেকে এ বৈঠক নিয়মিত হবে বলে জানান দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ। কালের কণ্ঠকে তিনি বলেন, বৈঠকে মাঠপর্যায়ের জনগণের প্রত্যাশার কথা শুনবেন প্রধানমন্ত্রী। এ ছাড়া বৈঠকে আওয়ামী লীগ সভাপতি সংগঠনের সমস্যা সম্পর্কে তৃণমূল নেতাদের বক্তব্য শুনবেন এবং তার সমাধান দেবেন।
অবশ্য বান্দরবানের পর কোন জেলার নেতাদের সঙ্গে শেখ হাসিনার বৈঠক হবে, তা এখনো ঠিক হয়নি। তবে বান্দরবান জেলার নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের পর পরবর্তী জেলার নাম চূড়ান্ত হবে বলে জানান দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা। এদিকে বৈঠকের ব্যাপারে এখনো কিছু জানেন না বান্দরবান জেলা আওয়ামী লীগের নেতারা।
এসব বৈঠকে সরকারের কর্মকাণ্ড মাঠপর্যায়ের জনগণকে অবহিত করার তাগিদ দেবেন শেখ হাসিনা। এ ছাড়া তৃণমূল সংগঠনের সমস্যা সমাধান করে সংগঠনকে শক্তিশালী করার নির্দেশনা দেবেন তিনি। বৈঠকে তৃণমূল নেতাদের কাছে মাঠপর্যায়ের জনগণের প্রত্যাশা সম্পর্কেও জানতে চাইবেন প্রধানমন্ত্রী। মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের পক্ষে জনমত সৃষ্টি করতে তৃণমূল নেতাদের নির্দেশনা দেওয়া হবে।
গত ৩ ডিসেম্বর আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদের বৈঠকে শেখ হাসিনা জানিয়েছিলেন, দলের জেলা ও উপজেলা ইউনিটের নেতাদের সঙ্গে সপ্তাহে এক বা দুই দিন মতবিনিময় করবেন তিনি।
গত বছরের নভেম্বরে কঙ্বাজার জেলার নেতাদের সঙ্গে সর্বশেষ বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যস্ত থাকায় পরে আর এ ধরনের বৈঠক হয়নি। এর আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে এবং বিগত বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে প্রায় ১৯ জেলার নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।
এখন থেকে এ বৈঠক নিয়মিত হবে বলে জানান দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ। কালের কণ্ঠকে তিনি বলেন, বৈঠকে মাঠপর্যায়ের জনগণের প্রত্যাশার কথা শুনবেন প্রধানমন্ত্রী। এ ছাড়া বৈঠকে আওয়ামী লীগ সভাপতি সংগঠনের সমস্যা সম্পর্কে তৃণমূল নেতাদের বক্তব্য শুনবেন এবং তার সমাধান দেবেন।
অবশ্য বান্দরবানের পর কোন জেলার নেতাদের সঙ্গে শেখ হাসিনার বৈঠক হবে, তা এখনো ঠিক হয়নি। তবে বান্দরবান জেলার নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের পর পরবর্তী জেলার নাম চূড়ান্ত হবে বলে জানান দলের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা। এদিকে বৈঠকের ব্যাপারে এখনো কিছু জানেন না বান্দরবান জেলা আওয়ামী লীগের নেতারা।
No comments