কলকাতায় বাংলাদেশের 'মিনি বাণিজ্য' মেলা শুরু
কলকাতার বাংলাদেশ উপদূতাবাস আয়োজিত বাংলাদেশ উৎসবের মোড়কে 'মিনি বাণিজ্য মেলা'য় প্রথম দিন থেকেই কলকাতার ক্রেতাদের ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো। বিজয় দিবস উপলক্ষে কলকাতার বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে শুক্রবার সন্ধ্যায় ফিতা কেটে ও পায়রা উড়িয়ে আনুষ্ঠানিক এ উৎসবের সূচনা করেন বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার কর্নেল শওকত আলী, পশ্চিমবঙ্গের পানিসম্পদমন্ত্রী ডা. মানস রঞ্জন ভূইয়া, বামফ্রন্টের চেয়ারম্যান বিমান বসু
এবং উপরাষ্ট্রদূত মোস্তাফিজুর রহমান। মেলায় বাংলাদেশের ৩০টি স্টল বসেছে। এর মধ্যে রয়েছে ঢাকাই জামদানি শাড়ি, মেলামাইন সামগ্রীর স্টলও। রয়েছে পদ্মার ইলিশ, পিঠা-পায়েস এবং অবশ্যই ঢাকাই বিরিয়ানির দোকান। ভিড় বেশি দেখা যাচ্ছে পিঠা ও পদ্মার ইলিশের স্টলে। প্রতি পিস ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ৫০০ রুপি দরে।
শুক্রবার মেলার উদ্বোধন হওয়ার মাত্র দেড় ঘণ্টার মধ্যে এক হাজার পিস ইলিশ বিক্রি করে রেকর্ড গড়েছে ইলিশ নিয়ে বসা মেলায় একমাত্র স্টলটি। পিঠা-পায়েসের সঙ্গে খিচুড়ি-ইলিশ বিক্রি হচ্ছে প্রতি প্যাকেট ১০০ রুপি করে। তাও রাত ৮টার মধ্যেই শেষ হয়ে গিয়েছিল। কলকাতার ভোজন-রসিক বাঙালিরা তবুও লম্বা লাইন দিয়ে অপেক্ষা করেছে_রান্না শেষে কখন, আবার তাদের হাতে পড়বে বাংলাদেশি রান্না খিচুড়ি-ইলিশ।
এক্কা জামদানি, সোহেল জামদানি, মৌসুমী জামদানি এবং টাঙ্গাইলের শাড়ি বুটিকের স্টলগুলোর সামনে পুরুষ ক্রেতাদের দাঁড়ানোর উপায় নেই। কারণ, সেখানে মহিলা ক্রেতাদের ভিড়। প্রথম দিনেই এসব শাড়ির দোকানে ১০ থেকে ১৫ লাখ রুপির শাড়ি বিক্রি হয়েছে বলে জানালেন আগত স্টল মালিকরা।
আগত মালিকদের বক্তব্য, কলকাতায় যতগুলো মেলা হয় এর মধ্যে দূতাবাসের মধ্যে এই 'বাংলাদেশ উৎসব' সবচেয়ে বেশি সাড়া পান তাঁরা। কারণ দূতাবাসের ভেতর ঢুকে সবাই বিশ্বাস করেন, কোনো ক্রেতাই ঠকবেন না। আর তাই এমন ভিড় লেগে যায় দোকানগুলোয়। এমনটাই বলছিলেন এক্কা জামদানির বিক্রেতা আরিফুল ইসলাম কাশেম।
কলকাতার বাংলাদেশ উপদূতাবাসের কর্মরত ডেপুটি হাইকমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান জানালেন, আসলে এ ধরনের আয়োজনের মধ্যদিয়ে এপার বাংলার মানুষের কাছে বাংলাদেশের ঐতিহ্য-সৃষ্টি-সংস্কৃতিকে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়। আগামী ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই মেলা চলবে। প্রতিদিন দুপুর ১২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত মেলা খোলা থাকছে।
শুক্রবার মেলার উদ্বোধন হওয়ার মাত্র দেড় ঘণ্টার মধ্যে এক হাজার পিস ইলিশ বিক্রি করে রেকর্ড গড়েছে ইলিশ নিয়ে বসা মেলায় একমাত্র স্টলটি। পিঠা-পায়েসের সঙ্গে খিচুড়ি-ইলিশ বিক্রি হচ্ছে প্রতি প্যাকেট ১০০ রুপি করে। তাও রাত ৮টার মধ্যেই শেষ হয়ে গিয়েছিল। কলকাতার ভোজন-রসিক বাঙালিরা তবুও লম্বা লাইন দিয়ে অপেক্ষা করেছে_রান্না শেষে কখন, আবার তাদের হাতে পড়বে বাংলাদেশি রান্না খিচুড়ি-ইলিশ।
এক্কা জামদানি, সোহেল জামদানি, মৌসুমী জামদানি এবং টাঙ্গাইলের শাড়ি বুটিকের স্টলগুলোর সামনে পুরুষ ক্রেতাদের দাঁড়ানোর উপায় নেই। কারণ, সেখানে মহিলা ক্রেতাদের ভিড়। প্রথম দিনেই এসব শাড়ির দোকানে ১০ থেকে ১৫ লাখ রুপির শাড়ি বিক্রি হয়েছে বলে জানালেন আগত স্টল মালিকরা।
আগত মালিকদের বক্তব্য, কলকাতায় যতগুলো মেলা হয় এর মধ্যে দূতাবাসের মধ্যে এই 'বাংলাদেশ উৎসব' সবচেয়ে বেশি সাড়া পান তাঁরা। কারণ দূতাবাসের ভেতর ঢুকে সবাই বিশ্বাস করেন, কোনো ক্রেতাই ঠকবেন না। আর তাই এমন ভিড় লেগে যায় দোকানগুলোয়। এমনটাই বলছিলেন এক্কা জামদানির বিক্রেতা আরিফুল ইসলাম কাশেম।
কলকাতার বাংলাদেশ উপদূতাবাসের কর্মরত ডেপুটি হাইকমিশনার মোস্তাফিজুর রহমান জানালেন, আসলে এ ধরনের আয়োজনের মধ্যদিয়ে এপার বাংলার মানুষের কাছে বাংলাদেশের ঐতিহ্য-সৃষ্টি-সংস্কৃতিকে তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়। আগামী ২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই মেলা চলবে। প্রতিদিন দুপুর ১২টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত মেলা খোলা থাকছে।
No comments