ডাক্তারদের কৌশলঃ অধিকাংশ শিশু জন্ম নিচ্ছে সিজারিয়ানে! by আল মাসুদ নয়ন
রাজধানীসহ সরাদেশে গর্ভবতী মায়েদের সন্তান প্রসব অধিকাংশ ক্ষেত্রেই সিজারিয়ানের মাধ্যমে হচ্ছে। গর্ভবতী থাকাকালীন ডাক্তারদের পরামর্শ অনুযায়ী এসব মায়েদের সন্তান প্রসব সিজারিয়ানেই করা হচ্ছে। ব্যবসায়িকভাবে লাভবান হওয়ার লক্ষ্যে ডাক্তাররা তাদের নিজেদের নির্ধারিত বেসরকারি হাসপাতাল এবং ক্লিনিকে পাঠাচ্ছেন গর্ভবতী মায়েদের। এতে করে বেসরকারি হাসপাতালগুলো লাভবান হচ্ছে সবচেয়ে বেশি।
আবার এসকল হাসপাতাল যথেষ্ট ব্যয়বহুলও। এসকল হাসপাতালের ডাক্তারগণ নিজস্ব হাসপাতালগুলোকে অর্থনৈতিকভাবে লাভবান করার উদ্দেশ্যেই অধিকাংশ মায়েদের সন্তান প্রসব সিজারিয়ানের মাধ্যমে করাচ্ছেন বলে জানিয়েছেন বেশ কিছু ভূক্তভোগী।
এছাড়াও, সমসাময়িক সময়ে সিজারিয়ানে সন্তান হওয়া একটি একটি ঐতিহ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। শতকরা ৮০ ভাগ মায়ের সন্তান হচ্ছে সিজারিয়ানে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি সম্প্রতি সন্তানের বাবা হয়েছেন। তার স্ত্রীর নাম রোকসানা বেগম। তিনি বাংলানিউজের কাছে অভিযোগ করে বলেন, তার স্ত্রী গর্ভবতী থাকাকালীন ডাক্তার তাকে প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে বিভিন্ন প্রকার ওষুধের ব্যবস্থাপত্র দেন। যার ফলে এমন একটা অবস্থার সৃষ্টি হয়, তার স্ত্রীর সন্তান প্রসবের জন্য সিজারিয়ান করতে বাধ্য হয়েছেন।
তিনি আরও জানান, তার সন্তান ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গাইনি বিভাগেই হয়েছে। তাকে কোনও বেসরকারি হাসপাতালে যেতে না হলেও ডাক্তারদের অবহেলার কারণেই তার স্ত্রীর সিজারিয়ান করাতে হয়।
অপর এক ভূক্তভোগী রাজধানীর খিলগাঁও এলাকার বাসিন্দা সাজেদুল হক রুবেল জানান, তার স্ত্রীর নাম আফিয়া সুলতানা নুপুর। তার স্ত্রীর সন্তান প্রসবের সময় সমস্য হলে তিনি তার স্ত্রীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেরর গাইনি বিভাগে ভর্তি করেন। অবস্থা খারাপ হলে হাক্তার তাকে বলে ‘আপনি খিলগাঁও থাকেন। সেখানে পাশাপাশি হাসপাতাল থাকতে এখানে এসেছেন কেন? খিদমাহ হাসপাতালে নিয়ে যান, সেখানে চিকিৎসা অনেক ভালো।’
এ ব্যাপারে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শহিদুল হকের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, ‘প্রাইভেট ক্লিনিক থেকে সিজারিয়ানের জন্য রোগীরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আরও ভর্তি হতে আসছে। ঢাকা মেডিকেল থেকে প্রাইভেট ক্লিনিকে রোগী পাঠানো হচ্ছে এ অভিযোগটি মিথ্যা। তবে গাইনোকোলজি বিভাগে কত আসন রয়েছে আর প্রতিদিন কত রোগী আসছে সে বিষয়টি ভেবে দেখার বিষয়।’
বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সন্তান প্রসব কেন সিজারিয়ানে এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা গাইনোকোলজির ডাক্তাররাই ভালো বলতে পারবে।’
এছাড়াও, সমসাময়িক সময়ে সিজারিয়ানে সন্তান হওয়া একটি একটি ঐতিহ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। শতকরা ৮০ ভাগ মায়ের সন্তান হচ্ছে সিজারিয়ানে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি সম্প্রতি সন্তানের বাবা হয়েছেন। তার স্ত্রীর নাম রোকসানা বেগম। তিনি বাংলানিউজের কাছে অভিযোগ করে বলেন, তার স্ত্রী গর্ভবতী থাকাকালীন ডাক্তার তাকে প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে বিভিন্ন প্রকার ওষুধের ব্যবস্থাপত্র দেন। যার ফলে এমন একটা অবস্থার সৃষ্টি হয়, তার স্ত্রীর সন্তান প্রসবের জন্য সিজারিয়ান করতে বাধ্য হয়েছেন।
তিনি আরও জানান, তার সন্তান ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গাইনি বিভাগেই হয়েছে। তাকে কোনও বেসরকারি হাসপাতালে যেতে না হলেও ডাক্তারদের অবহেলার কারণেই তার স্ত্রীর সিজারিয়ান করাতে হয়।
অপর এক ভূক্তভোগী রাজধানীর খিলগাঁও এলাকার বাসিন্দা সাজেদুল হক রুবেল জানান, তার স্ত্রীর নাম আফিয়া সুলতানা নুপুর। তার স্ত্রীর সন্তান প্রসবের সময় সমস্য হলে তিনি তার স্ত্রীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেরর গাইনি বিভাগে ভর্তি করেন। অবস্থা খারাপ হলে হাক্তার তাকে বলে ‘আপনি খিলগাঁও থাকেন। সেখানে পাশাপাশি হাসপাতাল থাকতে এখানে এসেছেন কেন? খিদমাহ হাসপাতালে নিয়ে যান, সেখানে চিকিৎসা অনেক ভালো।’
এ ব্যাপারে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শহিদুল হকের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, ‘প্রাইভেট ক্লিনিক থেকে সিজারিয়ানের জন্য রোগীরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আরও ভর্তি হতে আসছে। ঢাকা মেডিকেল থেকে প্রাইভেট ক্লিনিকে রোগী পাঠানো হচ্ছে এ অভিযোগটি মিথ্যা। তবে গাইনোকোলজি বিভাগে কত আসন রয়েছে আর প্রতিদিন কত রোগী আসছে সে বিষয়টি ভেবে দেখার বিষয়।’
বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সন্তান প্রসব কেন সিজারিয়ানে এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘এটা গাইনোকোলজির ডাক্তাররাই ভালো বলতে পারবে।’
No comments