নারীর কাছে পুরুষের চাওয়া
নারী-পুরুষের পরস্পরের প্রতি আকর্ষণ চিরন্তন ও সহজাত। আকর্ষণের মিথস্ক্রিয়াটা যথাযথ হলে দুজনের মধ্যে গড়ে ওঠে সুন্দর সম্পর্ক। আর তেমনটা না হলেই দেখা দেয় নানা সমস্যা। তবে নারী ও পুরুষের পরস্পরের প্রতি রয়েছে ভিন্ন ভিন্ন চাওয়া। নারীর কাছে পুরুষ কী চায়, এর ভিত্তিতেই একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে টাইমস অব ইন্ডিয়া। নারীর কাছে পুরুষের চাওয়ার বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে—নিজের জগত্ থাকুক: পছন্দের মানুষটির সঙ্গে আঁঠার মতো
লেগে থাকতে চাইবেন না। এমন মেয়েদের ছেলেরা পছন্দ করে না। ছেলেরা চায়, তাঁর পছন্দের সঙ্গীটির বন্ধু-পরিজন নিয়ে নিজস্ব একটা জগত্ থাকবে।
সঙ্গীকে আগে যেতে দিন: নিজের জগত্ থাকা মেয়েদের পছন্দ করলেও, ছেলেরা কিন্তু চায় না তাঁর সঙ্গীটি তাঁর আগে চলুক। বরং এ ক্ষেত্রে ছেলেরা চান, তাঁকে আগে যেতে দিয়ে মেয়েটি মেয়েসুলভ আচরণ করুক।
স্বাচ্ছন্দ্যময় বোধ: ছেলেরা চান, সঙ্গীটি তাঁর সঙ্গে স্বাচ্ছন্দ্য ও নিরাপদ বোধ করুক। এ আস্থার সম্পর্ক দুজনের মধ্যকার সম্পর্কের ভিতটাকে আরও শক্তিশালী করে।
উদ্বিগ্ন নয়, যত্নশীল হন: ছোটখাটো বিষয় নিয়ে অযথা উদ্বিগ্ন হওয়াটা ছেলেরা পছন্দ করে না। তবে তাঁরা সব সময়ই চান, মেয়েরা তাঁদের প্রতি যত্নশীল মনোভাবটা দেখাক। ছোট ছোট বিষয়ে যত্নশীল আচরণ সম্পর্কের মাত্রাটাই পরিবর্তন করে দিতে পারে।
অগোছালো নয়, আবেদনময়ী: যেমন-তেমন, অগোছালো থাকা মেয়েদের ছেলেরা তেমন পছন্দ করে না। ছেলেদের কাছে আবেদনময়ী নারীই কাম্য।
সম্মানিত হন: সম্মান করতে পারবেন, এমন মেয়েকেই ছেলেরা পছন্দ করে। কাজেই নিজেকে তাঁর সম্মান পাওয়ার যোগ্য করে তুলুন।
ভালো বন্ধু: ভালো বন্ধুত্ব যেকোনো সম্পর্কের পূর্বশর্ত। ভালো বন্ধুত্ব না হলে সম্পর্কটা যেন টিকতেই চায় না। তাই ভালো বন্ধু হওয়ার চেষ্টা করুন। ছেলেটির বন্ধু-পরিজনের সামনে তাঁকে নিয়ে হাসাহাসি কিংবা ছোট করে নয়, বরং তাঁর বন্ধু হিসেবে থাকুন।
প্রশ্নবাণে জর্জরিত নয়: কে ফোন করল, কে মোবাইল ফোনে ম্যাসেজ পাঠাল, কে কী মেইল করল—এসব নিয়ে প্রশ্নবাণে জর্জরিত করবেন না। এমন মেয়েদের ছেলেরা পছন্দ করে না। বরং এটাকে স্বাভাবিক বলে মেনে নিন। এ নিয়ে সন্দেহ করলে, প্রশ্ন করলে কিংবা অযথা ভাবলেই সম্পর্ক খারাপ হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
নিজের আচরণ-মূল্যবোধ বুঝিয়ে দিন: ছেলেটির আদব-কায়দা ভালো হলে, মেয়েটিকেও সেভাবেই আচরণ করতে হবে। তাঁকে বুঝাতে হবে, আপনিও একই মূল্যবোধ ধারণ করেন। পুরুষ সঙ্গীটিকে আপনি সত্ ও নির্ভরযোগ্য হিসেবেই ভাবেন।
সঙ্গীকে আগে যেতে দিন: নিজের জগত্ থাকা মেয়েদের পছন্দ করলেও, ছেলেরা কিন্তু চায় না তাঁর সঙ্গীটি তাঁর আগে চলুক। বরং এ ক্ষেত্রে ছেলেরা চান, তাঁকে আগে যেতে দিয়ে মেয়েটি মেয়েসুলভ আচরণ করুক।
স্বাচ্ছন্দ্যময় বোধ: ছেলেরা চান, সঙ্গীটি তাঁর সঙ্গে স্বাচ্ছন্দ্য ও নিরাপদ বোধ করুক। এ আস্থার সম্পর্ক দুজনের মধ্যকার সম্পর্কের ভিতটাকে আরও শক্তিশালী করে।
উদ্বিগ্ন নয়, যত্নশীল হন: ছোটখাটো বিষয় নিয়ে অযথা উদ্বিগ্ন হওয়াটা ছেলেরা পছন্দ করে না। তবে তাঁরা সব সময়ই চান, মেয়েরা তাঁদের প্রতি যত্নশীল মনোভাবটা দেখাক। ছোট ছোট বিষয়ে যত্নশীল আচরণ সম্পর্কের মাত্রাটাই পরিবর্তন করে দিতে পারে।
অগোছালো নয়, আবেদনময়ী: যেমন-তেমন, অগোছালো থাকা মেয়েদের ছেলেরা তেমন পছন্দ করে না। ছেলেদের কাছে আবেদনময়ী নারীই কাম্য।
সম্মানিত হন: সম্মান করতে পারবেন, এমন মেয়েকেই ছেলেরা পছন্দ করে। কাজেই নিজেকে তাঁর সম্মান পাওয়ার যোগ্য করে তুলুন।
ভালো বন্ধু: ভালো বন্ধুত্ব যেকোনো সম্পর্কের পূর্বশর্ত। ভালো বন্ধুত্ব না হলে সম্পর্কটা যেন টিকতেই চায় না। তাই ভালো বন্ধু হওয়ার চেষ্টা করুন। ছেলেটির বন্ধু-পরিজনের সামনে তাঁকে নিয়ে হাসাহাসি কিংবা ছোট করে নয়, বরং তাঁর বন্ধু হিসেবে থাকুন।
প্রশ্নবাণে জর্জরিত নয়: কে ফোন করল, কে মোবাইল ফোনে ম্যাসেজ পাঠাল, কে কী মেইল করল—এসব নিয়ে প্রশ্নবাণে জর্জরিত করবেন না। এমন মেয়েদের ছেলেরা পছন্দ করে না। বরং এটাকে স্বাভাবিক বলে মেনে নিন। এ নিয়ে সন্দেহ করলে, প্রশ্ন করলে কিংবা অযথা ভাবলেই সম্পর্ক খারাপ হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
নিজের আচরণ-মূল্যবোধ বুঝিয়ে দিন: ছেলেটির আদব-কায়দা ভালো হলে, মেয়েটিকেও সেভাবেই আচরণ করতে হবে। তাঁকে বুঝাতে হবে, আপনিও একই মূল্যবোধ ধারণ করেন। পুরুষ সঙ্গীটিকে আপনি সত্ ও নির্ভরযোগ্য হিসেবেই ভাবেন।
No comments