প্রকল্পের উদ্বোধন-পুষ্টি কার্যক্রম ক্রমশ বাক্সবন্দী হয়ে যাচ্ছে
জনস্বাস্থ্য ও পুষ্টি প্রতিষ্ঠানের পরিচালক ফাতিমা পারভীন চৌধুরী বলেছেন, বাংলাদেশে পুষ্টি কার্যক্রম ক্রমশ বাক্সবন্দী হয়ে যাচ্ছে। অন্যদিকে, বেসরকারি সংস্থা কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইডের সহকারী এ দেশীয় পরিচালক নিলস ডেন টেক্স বলেছেন, খাদ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা যাচ্ছে না বলে পুষ্টি সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর স্পেকট্রা কনভেনশন সেন্টারে শহরাঞ্চলে একটি পুষ্টি প্রকল্পের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তাঁরা এ কথা বলেন।
কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইড, বাংলাদেশ এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। ফাতিমা পারভীন চৌধুরী বলেন, বড়ি আর পুষ্টি প্যাকেটের ধারণা থেকে বেরিয়ে এসে পুষ্টিসমস্যা মোকাবিলায় টেকসই পদ্ধতি খুঁজে বের করা দরকার। তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশে রক্তস্বল্পতার সমস্যা আছে। আমরা কি শুধু ট্যাবলেট দিয়ে এ সমস্যার সমাধান করব, না স্থায়ী সমাধানের দিকে যাব—সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। আমাদের পুষ্টি এখনো বাক্সের ভেতরে রয়ে গেছে। বাক্স থেকে আর মাটিতে নামছে না।’
নিলস ডেন টেক্স বলেন, এই শহরে প্রতি মাসে কমপক্ষে ৩০ হাজার মানুষ নতুন করে যুক্ত হচ্ছে। কিন্তু তারা পুষ্টিকর খাবার পাচ্ছে না।
কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইডের প্রকল্প সমন্বয়ক আসফিয়া আজিম বলেন, অপুষ্টি-পরিস্থিতি মোকাবিলায় সংস্থাটি ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন বস্তি ও অস্থায়ী ঝুপড়িতে বসবাসরত চার হাজার ৯৭৫ জন গর্ভবতী ও স্তন্যদায়ী মায়ের পুষ্টিসমস্যা নিয়ে কাজ করবে। প্রকল্পের আওতাভুক্ত এলাকার চরম দরিদ্র পরিবারগুলোর শিশুরা যেন জন্মের পর এক হাজার দিনের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী অপুষ্টির শিকার না হয়, তা এ প্রকল্পের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হবে। এ কাজে শহরের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রমের আওতায় পরিচালিত স্থায়ী ও ভ্রাম্যমাণ ক্লিনিকগুলো কাজে লাগানো হবে।
কনসার্নের পক্ষে কোয়ান্টাম কনজ্যুমার সলিউশনের মহাব্যবস্থাপক খন্দকার স্বনন শাহরিয়ার বলেন, বিদ্যমান কেন্দ্রগুলোর মাধ্যমে পুষ্টিসেবা নিশ্চিত করার পদ্ধতিটি সাধারণ মানুষ ভালোভাবে গ্রহণ করবে। কিন্তু তাঁরা মনে করেন, পুষ্টিকেন্দ্রে বিনা মূল্যে চিকিৎসার ব্যবস্থা থাকতে হবে এবং চিকিৎসক ও অন্যান্য কর্মীকে ভালো আচরণ করতে হবে।
নিলস ডেন টেক্স বলেন, এই শহরে প্রতি মাসে কমপক্ষে ৩০ হাজার মানুষ নতুন করে যুক্ত হচ্ছে। কিন্তু তারা পুষ্টিকর খাবার পাচ্ছে না।
কনসার্ন ওয়ার্ল্ডওয়াইডের প্রকল্প সমন্বয়ক আসফিয়া আজিম বলেন, অপুষ্টি-পরিস্থিতি মোকাবিলায় সংস্থাটি ঢাকা ও চট্টগ্রামের বিভিন্ন বস্তি ও অস্থায়ী ঝুপড়িতে বসবাসরত চার হাজার ৯৭৫ জন গর্ভবতী ও স্তন্যদায়ী মায়ের পুষ্টিসমস্যা নিয়ে কাজ করবে। প্রকল্পের আওতাভুক্ত এলাকার চরম দরিদ্র পরিবারগুলোর শিশুরা যেন জন্মের পর এক হাজার দিনের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী অপুষ্টির শিকার না হয়, তা এ প্রকল্পের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হবে। এ কাজে শহরের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রমের আওতায় পরিচালিত স্থায়ী ও ভ্রাম্যমাণ ক্লিনিকগুলো কাজে লাগানো হবে।
কনসার্নের পক্ষে কোয়ান্টাম কনজ্যুমার সলিউশনের মহাব্যবস্থাপক খন্দকার স্বনন শাহরিয়ার বলেন, বিদ্যমান কেন্দ্রগুলোর মাধ্যমে পুষ্টিসেবা নিশ্চিত করার পদ্ধতিটি সাধারণ মানুষ ভালোভাবে গ্রহণ করবে। কিন্তু তাঁরা মনে করেন, পুষ্টিকেন্দ্রে বিনা মূল্যে চিকিৎসার ব্যবস্থা থাকতে হবে এবং চিকিৎসক ও অন্যান্য কর্মীকে ভালো আচরণ করতে হবে।
No comments