ফখরুদ্দীন-মইনের বিচারের সুপারিশ
সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রধান এবং সাবেক সেনাপ্রধানসহ পাঁচজনকে প্রচলিত আইনে বিচারের মুখোমুখি করার সুপারিশ অনুমোদন করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি। একই সঙ্গে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শকের বিরুদ্ধেও বিধি অনুসারে ব্যবস্থা গ্রহণের সুপারিশ অনুমোদন করেছে কমিটি। মঙ্গলবার জাতীয় সংসদে অনুষ্ঠিত কমিটির বৈঠকে ২০০৭ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র-সেনা সংঘর্ষ-পরবর্তী পরিস্থিতি
নিয়ন্ত্রণে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের ব্যর্থতার পাশাপাশি এ বিষয়ে তারা ইচ্ছাকৃতভাবে নির্লিপ্ত ছিল বলেও কমিটি তার পর্যবেক্ষণে উল্লেখ করেছে। প্রতিবেদন সংসদে উত্থাপনের পর সে বিষয়ে সাধারণ আলোচনা চায় কমিটি। এ বিষয়ে কয়েক দিনের মধ্যেই স্পিকার বরাবর আবেদন করা হবে। এর আগে ৮ ডিসেম্বর বেশ কিছু সুপারিশ চূড়ান্ত করে প্রতিবেদন তৈরি করে উপ-কমিটি। এতে ১১টি পর্যবেক্ষণের পাশাপাশি ১৩টি সুপারিশ গ্রহণ করা হয়। উপ-কমিটির প্রতিবেদনটি কোনো সংযোজন-বিয়োজন ছাড়াই গতকাল স্থায়ী কমিটি অনুমোদন করে।
বৈঠক শেষে স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবং ওই ঘটনা তদন্তের জন্য গঠিত উপ-কমিটির আহ্বায়ক রাশেদ খান মেনন জানান, সর্বসম্মতিক্রমে এ সুপারিশ অনুমোদন করা হয়েছে। ফলে সংসদে প্রতিবেদন উপস্থাপনের পর তত্ত্বাবধায়ক সরকার সাবেক প্রধান উপদেষ্টা ড. ফখরুদ্দীন আহমদ, সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) মইন উ আহমেদ, সে সময় আন্তঃবাহিনী গোয়েন্দা পরিদফতরের (ডিজিএফআই) পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী দুই সেনা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল (অব.) এটিএম আমিন ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) চৌধুরী ফজলুল বারী এবং ডিজিএফআইর কর্নেল শামসুল আলম খানের বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে বিচার শুরু করা যেতে পারে। মেনন বলেন, কমিটি মনে করে ডিজিএফআই ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ করেছে। ডিজিএফআইর লোকেরা নিজেদের দায়িত্বের বাইরে সীমা লঙ্ঘন করেছে। তা ছাড়া তখনকার পুলিশের মহাপরিদর্শক নূর মোহাম্মদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন মেনন। তার বিরুদ্ধে বিধি অনুসারে ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলা হয়েছে।
এদিকে ফখরুদ্দীন আহমদ এবং মইন উ আহমেদ কমিটির আহ্বানে কিছুটা সাড়া দিলেও নূর মোহাম্মদ কমিটির আহ্বানে সাড়া না দিয়ে ঔদ্ধত্য দেখিয়েছেন বলে মনে করে কমিটি। এ প্রেক্ষাপটে সংসদীয় কমিটির তলবের ক্ষমতা সংক্রান্ত আইনটি দ্রুত কার্যকর করার সুপারিশ করা হয়।
তা ছাড়া রাজনৈতিক বিষয়ে ডিজিএফআইর হস্তক্ষেপ বন্ধ করার সুপারিশ করেছে কমিটি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডিজিএফআইর সরাসরি হস্তক্ষেপের ফলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন ঘটনা ঘটেছে। ডিজিএফআই তার দায়িত্বের বাইরে এ কাজ করেছে। এ ছাড়া পুলিশ ও র্যাবের বাড়াবাড়িও দায়ী। প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই ঘটনার পর উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্তের ওপর হস্তক্ষেপ করে ডিজিএফআই। উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের কার্যপত্রে সিদ্ধান্তগুলো উল্লেখ না করার জন্য চাপ দেয় তারা। ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করে বিষয়টির মীমাংসা করে ফেলতে চেয়েছিল উপদেষ্টা পরিষদ; কিন্তু ডিজিএফআই তাতে বাধা দেয়।
সংসদীয় কমিটির প্রতিবেদনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন সহকারী প্রক্টর নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহকে সেনাবাহিনীর পক্ষাবলম্বন করার অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়। একইভাবে মেজর কামরুলও ছাত্রদের সঙ্গে অসদাচরণ করায় তার নাম প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। ঘটনার সময় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নতজানু ভূমিকার সমালোচনা এবং সেনা প্রশাসনের পক্ষ নেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়।
কমিটির প্রতিবেদনে বর্তমানে প্রচলিত ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স (রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম) সংশোধন করে সেনা কর্মকর্তাদের ওপর জনপ্রতিনিধিদের অবস্থান নিশ্চিত করার সুপারিশ করা হয়েছে। একই সঙ্গে টিএফআই সেল ও যৌথবাহিনীর সেল (জেআইসি) বন্ধ করারও সুপারিশ করা হয়। পর্যবেক্ষণে উল্লেখ করা হয়, সে সময় সেনা প্রশাসন সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগ করে সেনাপ্রধানকে চার তারকা ব্যাজ দিতে বাধ্য করে। বিশ্ববিদ্যালয়ে সেনাক্যাম্প স্থাপনের বিষয়েও কমিটির প্রতিবেদনে সুপারিশ রয়েছে। বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে কখনও সেনাক্যাম্প স্থাপনের প্রয়োজন হলে তা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটের অনুমোদন নিয়ে করতে হবে। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে দক্ষ প্রক্টরিয়াল বডি গঠনের সুপারিশ করা হয়। একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা সংক্রান্ত '৭৩-এর অধ্যাদেশ সংশোধনেরও সুপারিশ করা হয়।
এ ছাড়া ওই ঘটনায় রাজশাহীতে নিহত রিকশাচালক আনোয়ারের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। একই সঙ্গে কমিটি বলেছে, ওই ঘটনার পরে শিক্ষক ও ছাত্রদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা প্রত্যাহার করা হলেও দণ্ড মওকুফ হয়নি। ফলে পাসপোর্ট করাসহ চাকরির ক্ষেত্রে ওইসব ছাত্রের সমস্যা হচ্ছে। কমিটি দণ্ড মওকুফ করার সুপারিশ করেছে। সংঘর্ষের ওই ঘটনায় আহতদের চিকিৎসা ব্যয় এবং নির্যাতকদের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ আদায়েরও সুপারিশ করা হয়। এ ছাড়া সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র সংসদের নির্বাচন সম্পন্ন করার সুপারিশ করা হয়।
বৈঠক শেষে রাশেদ খান মেনন কমিটির পর্যবেক্ষণ ও সুপারিশ সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন। এ সময় তিনি বলেন, সাবেক প্রধান উপদেষ্টা ফখরুদ্দীন আহমদ ও সেনাপ্রধান মইন উ আহমেদ এ ঘটনার দায় এড়াতে পারেন না। এ ছাড়া ডিজিএফআই সরাসরি হস্তক্ষেপ করে ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ করেছে। তিনি বলেন, কমিটির কাছে আসা তথ্য-উপাত্তের মাধ্যমে এটাই প্রমাণিত যে, ফখরুদ্দীন ও মইন এ ঘটনার যাবতীয় নির্দেশনা দিয়েছেন।
পরে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এ বিষয়ে সমকালকে বলেন, সব সদস্য একসঙ্গে প্রতিবেদন গ্রহণ করার বিষয়ে মত দেন। তিনি বলেন, প্রতিবেদনে তার মন্ত্রণালয়ের বিষয়ে যেসব সুপারিশ করা হয়েছে সংসদে উত্থাপনের পর সেগুলো বাস্তবায়নে কাজ করবেন তিনি।
গতকালের বৈঠকে কমিটির সভাপতি রাশেদ খান মেননের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে কমিটির সদস্য শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, হুইপ মির্জা আজম, কাজী ফারুক কাদের ও শাহ আলম অংশ নেন।
বৈঠক শেষে স্থায়ী কমিটির সভাপতি এবং ওই ঘটনা তদন্তের জন্য গঠিত উপ-কমিটির আহ্বায়ক রাশেদ খান মেনন জানান, সর্বসম্মতিক্রমে এ সুপারিশ অনুমোদন করা হয়েছে। ফলে সংসদে প্রতিবেদন উপস্থাপনের পর তত্ত্বাবধায়ক সরকার সাবেক প্রধান উপদেষ্টা ড. ফখরুদ্দীন আহমদ, সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) মইন উ আহমেদ, সে সময় আন্তঃবাহিনী গোয়েন্দা পরিদফতরের (ডিজিএফআই) পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী দুই সেনা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল (অব.) এটিএম আমিন ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) চৌধুরী ফজলুল বারী এবং ডিজিএফআইর কর্নেল শামসুল আলম খানের বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনে বিচার শুরু করা যেতে পারে। মেনন বলেন, কমিটি মনে করে ডিজিএফআই ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ করেছে। ডিজিএফআইর লোকেরা নিজেদের দায়িত্বের বাইরে সীমা লঙ্ঘন করেছে। তা ছাড়া তখনকার পুলিশের মহাপরিদর্শক নূর মোহাম্মদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন মেনন। তার বিরুদ্ধে বিধি অনুসারে ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলা হয়েছে।
এদিকে ফখরুদ্দীন আহমদ এবং মইন উ আহমেদ কমিটির আহ্বানে কিছুটা সাড়া দিলেও নূর মোহাম্মদ কমিটির আহ্বানে সাড়া না দিয়ে ঔদ্ধত্য দেখিয়েছেন বলে মনে করে কমিটি। এ প্রেক্ষাপটে সংসদীয় কমিটির তলবের ক্ষমতা সংক্রান্ত আইনটি দ্রুত কার্যকর করার সুপারিশ করা হয়।
তা ছাড়া রাজনৈতিক বিষয়ে ডিজিএফআইর হস্তক্ষেপ বন্ধ করার সুপারিশ করেছে কমিটি। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ডিজিএফআইর সরাসরি হস্তক্ষেপের ফলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এমন ঘটনা ঘটেছে। ডিজিএফআই তার দায়িত্বের বাইরে এ কাজ করেছে। এ ছাড়া পুলিশ ও র্যাবের বাড়াবাড়িও দায়ী। প্রতিবেদনে বলা হয়, ওই ঘটনার পর উপদেষ্টা পরিষদের সিদ্ধান্তের ওপর হস্তক্ষেপ করে ডিজিএফআই। উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকের কার্যপত্রে সিদ্ধান্তগুলো উল্লেখ না করার জন্য চাপ দেয় তারা। ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করে বিষয়টির মীমাংসা করে ফেলতে চেয়েছিল উপদেষ্টা পরিষদ; কিন্তু ডিজিএফআই তাতে বাধা দেয়।
সংসদীয় কমিটির প্রতিবেদনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তৎকালীন সহকারী প্রক্টর নাজমুল আহসান কলিমুল্লাহকে সেনাবাহিনীর পক্ষাবলম্বন করার অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়। একইভাবে মেজর কামরুলও ছাত্রদের সঙ্গে অসদাচরণ করায় তার নাম প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। ঘটনার সময় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নতজানু ভূমিকার সমালোচনা এবং সেনা প্রশাসনের পক্ষ নেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়।
কমিটির প্রতিবেদনে বর্তমানে প্রচলিত ওয়ারেন্ট অব প্রিসিডেন্স (রাষ্ট্রীয় পদমর্যাদাক্রম) সংশোধন করে সেনা কর্মকর্তাদের ওপর জনপ্রতিনিধিদের অবস্থান নিশ্চিত করার সুপারিশ করা হয়েছে। একই সঙ্গে টিএফআই সেল ও যৌথবাহিনীর সেল (জেআইসি) বন্ধ করারও সুপারিশ করা হয়। পর্যবেক্ষণে উল্লেখ করা হয়, সে সময় সেনা প্রশাসন সরকারের ওপর চাপ প্রয়োগ করে সেনাপ্রধানকে চার তারকা ব্যাজ দিতে বাধ্য করে। বিশ্ববিদ্যালয়ে সেনাক্যাম্প স্থাপনের বিষয়েও কমিটির প্রতিবেদনে সুপারিশ রয়েছে। বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে কখনও সেনাক্যাম্প স্থাপনের প্রয়োজন হলে তা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটের অনুমোদন নিয়ে করতে হবে। এ ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ে দক্ষ প্রক্টরিয়াল বডি গঠনের সুপারিশ করা হয়। একই সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনা সংক্রান্ত '৭৩-এর অধ্যাদেশ সংশোধনেরও সুপারিশ করা হয়।
এ ছাড়া ওই ঘটনায় রাজশাহীতে নিহত রিকশাচালক আনোয়ারের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। একই সঙ্গে কমিটি বলেছে, ওই ঘটনার পরে শিক্ষক ও ছাত্রদের বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলা প্রত্যাহার করা হলেও দণ্ড মওকুফ হয়নি। ফলে পাসপোর্ট করাসহ চাকরির ক্ষেত্রে ওইসব ছাত্রের সমস্যা হচ্ছে। কমিটি দণ্ড মওকুফ করার সুপারিশ করেছে। সংঘর্ষের ওই ঘটনায় আহতদের চিকিৎসা ব্যয় এবং নির্যাতকদের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ আদায়েরও সুপারিশ করা হয়। এ ছাড়া সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র সংসদের নির্বাচন সম্পন্ন করার সুপারিশ করা হয়।
বৈঠক শেষে রাশেদ খান মেনন কমিটির পর্যবেক্ষণ ও সুপারিশ সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরেন। এ সময় তিনি বলেন, সাবেক প্রধান উপদেষ্টা ফখরুদ্দীন আহমদ ও সেনাপ্রধান মইন উ আহমেদ এ ঘটনার দায় এড়াতে পারেন না। এ ছাড়া ডিজিএফআই সরাসরি হস্তক্ষেপ করে ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ করেছে। তিনি বলেন, কমিটির কাছে আসা তথ্য-উপাত্তের মাধ্যমে এটাই প্রমাণিত যে, ফখরুদ্দীন ও মইন এ ঘটনার যাবতীয় নির্দেশনা দিয়েছেন।
পরে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এ বিষয়ে সমকালকে বলেন, সব সদস্য একসঙ্গে প্রতিবেদন গ্রহণ করার বিষয়ে মত দেন। তিনি বলেন, প্রতিবেদনে তার মন্ত্রণালয়ের বিষয়ে যেসব সুপারিশ করা হয়েছে সংসদে উত্থাপনের পর সেগুলো বাস্তবায়নে কাজ করবেন তিনি।
গতকালের বৈঠকে কমিটির সভাপতি রাশেদ খান মেননের সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে কমিটির সদস্য শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ, হুইপ মির্জা আজম, কাজী ফারুক কাদের ও শাহ আলম অংশ নেন।
No comments