ফিরে দেখা ২০১১-বিশ্বকাপ ছাপিয়ে টেস্ট পুনর্জাগরণ
বিশ্বকাপের বছরে সাধারণত আর সবকিছু ছাপিয়ে যায় বিশ্বকাপ। ব্যতিক্রম ২০১১। টি-টোয়েন্টির আগ্রাসন, টেস্ট ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ নিয়ে নানা শঙ্কা, আর উত্তুঙ্গ আলোচনার মধ্যেই এ বছর উপহার দিয়েছে রোমাঞ্চকর কিছু টেস্ট ম্যাচ।
একটি বছরকে এক কথায় সংজ্ঞায়িত করা মুশকিল। তবু যদি করতে হয়, ২০১১ যত না বিশ্বকাপের বছর, তার চেয়ে অনেক বেশি টেস্ট পুনর্জাগরণের বছর। শুরুতেই বলে নেওয়া ভালো, ২৮ বছর পর ভারতের বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দ
একটি বছরকে এক কথায় সংজ্ঞায়িত করা মুশকিল। তবু যদি করতে হয়, ২০১১ যত না বিশ্বকাপের বছর, তার চেয়ে অনেক বেশি টেস্ট পুনর্জাগরণের বছর। শুরুতেই বলে নেওয়া ভালো, ২৮ বছর পর ভারতের বিশ্বকাপ জয়ের আনন্দ
অনেকটাই মিইয়ে গেছে। ইংল্যান্ডের মাটিতে হোয়াইটওয়াশে হারাতে হয়েছে টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থান।
২৪ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে ইংল্যান্ডের অ্যাশেজ জয় দিয়ে শুরু বছরের প্রথম দুই টেস্ট তেমন উত্তেজনা ছড়ায়নি। সিডনিতে ইংল্যান্ডের ইনিংস জয় আর কেপটাউনে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা নিষ্প্রাণ ড্র—মে থেকে আবার সরব টেস্ট অঙ্গন।
প্রথম সিরিজ জয়ের স্বপ্ন নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজে গিয়ে ড্র করেছে পাকিস্তান। কার্ডিফে বৃষ্টির কারণে ড্রয়ের দিকে এগিয়ে যেতে থাকা ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে নাটকীয়ভাবে হারিয়ে দেয় ইংল্যান্ড, পরে সিরিজও জিতে এগিয়ে যায় এক নম্বরের দিকে। এর পরই বহু আলোচিত ইতিহাসের ২০০০তম আর ভারত-ইংল্যান্ড শততম টেস্ট দিয়ে লর্ডসে শুরু সিরিজ। প্রথম তিন ম্যাচই জিতে ইংল্যান্ড উঠে যায় টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের চূড়ায়।
ছয় বছরের স্বেচ্ছা-নির্বাসন থেকে ফিরেই বাংলাদেশকে হারিয়েছে জিম্বাবুয়ে। পরে দুর্দান্ত এক রান তাড়ায় প্রায় হারিয়ে দিচ্ছিল নিউজিল্যান্ডকেও। কেপটাউনে পাগলাটে এক টেস্টে ৯৬ রানে অলআউট হয়ে যাওয়ার পর অস্ট্রেলিয়াকে ৪৭ রানেই শেষ করে দেয় দক্ষিণ আফ্রিকা। এক দিনে পড়ে ২৩ উইকেট, যা গত ১০৯ বছরে সর্বোচ্চ। ইতিহাসে মাত্র তৃতীয়বার এক দিনেই দেখা যায় চার ইনিংস!
এই ম্যাচে হারের ধাক্কা সামলে পরের টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার ২ উইকেটে নাটকীয় জয়। সপ্তাহ খানেক পর ভারত-ওয়েস্ট ইন্ডিজ মুম্বাই ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো স্কোর সমান হয়ে ড্র। হোবার্টে ২৬ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের রুদ্ধশ্বাস জয়। টেস্টে বছরের সবচেয়ে বড় অঘটন একেবারে বছরের শেষ টেস্টে, দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে শ্রীলঙ্কার প্রথম জয়।
২০১১ ছিল অভিষিক্ত টেস্ট বোলারদের পয়মন্ত বছর। রেকর্ড ৮ জন অভিষিক্ত অভিষেকেই পেয়েছেন ইনিংসে ৫ উইকেট। বছরের সেরা বোলিং-কীর্তিটা তাঁদেরই একজনের (ডি ল্যাঙ্গের ৭/৮১)। অভিষিক্ত বোলারদের উইকেটে সেঞ্চুরিও ছুঁয়েছে (১১৪) ইতিহাসে এই প্রথম। টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম বলেই উইকেট পেয়েছেন নাথান লায়ন ও শামিন্দা ইরাঙ্গা। অভিষেকে সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন শন মার্শ ও কার্ক এডওয়ার্ডস।
ওয়ানডে সালতামামির বড় অংশ জুড়ে অবশ্যই বিশ্বকাপ। বাংলাদেশ ও আয়ারল্যান্ডের কাছে ইংল্যান্ডের হার, রোচ ও মালিঙ্গার হ্যাটট্রিক, ভারত-পাকিস্তান সেমিফাইনাল, ফাইনালে ধোনির অধিনায়কোচিত ইনিংসে উৎ সবে রঙিন ভারত। বিশ্বকাপের পরপরই এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ছয়ের বিশ্ব রেকর্ড শেন ওয়াটসনের, সেটি বাংলাদেশেরই বিপক্ষে। বাংলাদেশে মহিলা বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে শীর্ষস্থান পেয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বাংলাদেশের মেয়েরা পেয়েছে ওয়ানডে মর্যাদা। বীরেন্দর শেবাগের ব্যাটে ওয়ানডে ক্রিকেট দেখেছে দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি ও সর্বোচ্চ ইনিংস (২১৯)।
বছরে সবচেয়ে বেশি (২৪) ওয়ানডে খেলেছে ভারত। তবে সবচেয়ে বেশি জয় পাকিস্তানের (৩২ ম্যাচে ২৪টি)। টেস্টেও সাফল্যের হারে পাকিস্তান (১০ ম্যাচে ৬ জয়) শুধু ইংল্যান্ডের (৮ ম্যাচে ৬ জয়) পেছনে। টি-টোয়েন্টিতে ৫ ম্যাচে ৪ জয়—সব মিলিয়ে বছরের সফলতম দল বলা যায় পাকিস্তানকে।
টেস্ট-ওয়ানডে দুটিতেই সর্বোচ্চ রান দুই ভারতীয়র—টেস্টে রাহুল দ্রাবিড় (১১৪৫) ও ওয়ানডেতে বিরাট কোহলির (১৩৮১)। টেস্টে হাজার রান আর শুধু কুমার সাঙ্গাকারার (১০৩৪)। টেস্ট উইকেটের ফিফটি করতে পেরেছেন কেবল সাঈদ আজমল (৫০), ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ লাসিথ মালিঙ্গার (৪৮)। ওয়ানডেতে বছরে হাজার রান (১০৭৫) ও ৩০ উইকেটের (৩২) অনন্য ডাবল গড়েছেন মোহাম্মদ হাফিজ। ৪২ বছর পর টেস্ট ক্রিকেট স্পিন দিয়ে শুরু দেখেছে হাফিজের হাত ধরেই। বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সেঞ্চুরির পর থেকে বছরজুড়েই ছিল শচীন টেন্ডুলকারের শততম সেঞ্চুরির অপেক্ষা। ডিআরএস বিতর্কও চলেছে পুরো বছর ধরে।
উত্তাপ-উত্তেজনা যথেষ্ট ছিল মাঠের বাইরেও। স্পট ফিক্সিং বিতর্কে বছরের শুরুতে বিভিন্ন মেয়াদে নিষিদ্ধ সালমান বাট, মোহাম্মদ আসিফ ও মোহাম্মদ আমির। বছরের শেষ দিকে যেতে হলো জেলেই।
আগস্টে প্রথম টেস্ট ক্রিকেটার হিসেবে জীবনের ইনিংসে সেঞ্চুরি করলেন দক্ষিণ আফ্রিকার নরম্যান গর্ডন। বিশ্বকাপ দিয়ে বর্ণাঢ্য ও আলোচিত আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের সমাপ্তি টেনেছেন স্পিন জাদুকর মুত্তিয়া মুরালিধরন ও গতি-তারকা শোয়েব আখতার। পৃথিবীর মায়া কাটিয়েছেন মনসুর আলী খান পতৌদি, বাসিল ডি’অলিভিয়েরা, স্যাম লক্সটন, গ্রাহাম ডিলি, ফ্রেড টিটমাস, জোয়ি ক্যারু, পিটার রোবাক, ট্রেভর চেস্টারফিল্ডের মতো ক্রিকেটার ও ক্রিকেট সাংবাদিক।
বছরের সফলতম দুই টেস্ট ব্যাটসম্যান আলোড়ন তুলেছেন মাঠের বাইরেও। এমসিসির কাউড্রে ‘স্পিরিট অব ক্রিকেট’ বক্তৃতায় কুমার সাঙ্গাকারা ও ক্যানবেরায় বার্ষিক ‘ব্র্যাডম্যান ভাষণে’ রাহুল দ্রাবিড়ের বক্তব্য দারুণ সমাদৃত হয়েছে ক্রিকেট-বিশ্বে। তা বাড়িয়ে দিয়েছে একটা আক্ষেপও—এই তারকাদের মতো করে যদি খেলাটাকে ভালোবাসতেন আর খেলাটা নিয়ে ভাবতেন ক্রিকেট প্রশাসকেরা!
২৪ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে ইংল্যান্ডের অ্যাশেজ জয় দিয়ে শুরু বছরের প্রথম দুই টেস্ট তেমন উত্তেজনা ছড়ায়নি। সিডনিতে ইংল্যান্ডের ইনিংস জয় আর কেপটাউনে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা নিষ্প্রাণ ড্র—মে থেকে আবার সরব টেস্ট অঙ্গন।
প্রথম সিরিজ জয়ের স্বপ্ন নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজে গিয়ে ড্র করেছে পাকিস্তান। কার্ডিফে বৃষ্টির কারণে ড্রয়ের দিকে এগিয়ে যেতে থাকা ম্যাচে শ্রীলঙ্কাকে নাটকীয়ভাবে হারিয়ে দেয় ইংল্যান্ড, পরে সিরিজও জিতে এগিয়ে যায় এক নম্বরের দিকে। এর পরই বহু আলোচিত ইতিহাসের ২০০০তম আর ভারত-ইংল্যান্ড শততম টেস্ট দিয়ে লর্ডসে শুরু সিরিজ। প্রথম তিন ম্যাচই জিতে ইংল্যান্ড উঠে যায় টেস্ট র্যাঙ্কিংয়ের চূড়ায়।
ছয় বছরের স্বেচ্ছা-নির্বাসন থেকে ফিরেই বাংলাদেশকে হারিয়েছে জিম্বাবুয়ে। পরে দুর্দান্ত এক রান তাড়ায় প্রায় হারিয়ে দিচ্ছিল নিউজিল্যান্ডকেও। কেপটাউনে পাগলাটে এক টেস্টে ৯৬ রানে অলআউট হয়ে যাওয়ার পর অস্ট্রেলিয়াকে ৪৭ রানেই শেষ করে দেয় দক্ষিণ আফ্রিকা। এক দিনে পড়ে ২৩ উইকেট, যা গত ১০৯ বছরে সর্বোচ্চ। ইতিহাসে মাত্র তৃতীয়বার এক দিনেই দেখা যায় চার ইনিংস!
এই ম্যাচে হারের ধাক্কা সামলে পরের টেস্টে অস্ট্রেলিয়ার ২ উইকেটে নাটকীয় জয়। সপ্তাহ খানেক পর ভারত-ওয়েস্ট ইন্ডিজ মুম্বাই ইতিহাসে দ্বিতীয়বারের মতো স্কোর সমান হয়ে ড্র। হোবার্টে ২৬ বছর পর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে নিউজিল্যান্ডের রুদ্ধশ্বাস জয়। টেস্টে বছরের সবচেয়ে বড় অঘটন একেবারে বছরের শেষ টেস্টে, দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে শ্রীলঙ্কার প্রথম জয়।
২০১১ ছিল অভিষিক্ত টেস্ট বোলারদের পয়মন্ত বছর। রেকর্ড ৮ জন অভিষিক্ত অভিষেকেই পেয়েছেন ইনিংসে ৫ উইকেট। বছরের সেরা বোলিং-কীর্তিটা তাঁদেরই একজনের (ডি ল্যাঙ্গের ৭/৮১)। অভিষিক্ত বোলারদের উইকেটে সেঞ্চুরিও ছুঁয়েছে (১১৪) ইতিহাসে এই প্রথম। টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম বলেই উইকেট পেয়েছেন নাথান লায়ন ও শামিন্দা ইরাঙ্গা। অভিষেকে সেঞ্চুরির দেখা পেয়েছেন শন মার্শ ও কার্ক এডওয়ার্ডস।
ওয়ানডে সালতামামির বড় অংশ জুড়ে অবশ্যই বিশ্বকাপ। বাংলাদেশ ও আয়ারল্যান্ডের কাছে ইংল্যান্ডের হার, রোচ ও মালিঙ্গার হ্যাটট্রিক, ভারত-পাকিস্তান সেমিফাইনাল, ফাইনালে ধোনির অধিনায়কোচিত ইনিংসে উৎ সবে রঙিন ভারত। বিশ্বকাপের পরপরই এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ছয়ের বিশ্ব রেকর্ড শেন ওয়াটসনের, সেটি বাংলাদেশেরই বিপক্ষে। বাংলাদেশে মহিলা বিশ্বকাপ বাছাইপর্বে শীর্ষস্থান পেয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বাংলাদেশের মেয়েরা পেয়েছে ওয়ানডে মর্যাদা। বীরেন্দর শেবাগের ব্যাটে ওয়ানডে ক্রিকেট দেখেছে দ্বিতীয় ডাবল সেঞ্চুরি ও সর্বোচ্চ ইনিংস (২১৯)।
বছরে সবচেয়ে বেশি (২৪) ওয়ানডে খেলেছে ভারত। তবে সবচেয়ে বেশি জয় পাকিস্তানের (৩২ ম্যাচে ২৪টি)। টেস্টেও সাফল্যের হারে পাকিস্তান (১০ ম্যাচে ৬ জয়) শুধু ইংল্যান্ডের (৮ ম্যাচে ৬ জয়) পেছনে। টি-টোয়েন্টিতে ৫ ম্যাচে ৪ জয়—সব মিলিয়ে বছরের সফলতম দল বলা যায় পাকিস্তানকে।
টেস্ট-ওয়ানডে দুটিতেই সর্বোচ্চ রান দুই ভারতীয়র—টেস্টে রাহুল দ্রাবিড় (১১৪৫) ও ওয়ানডেতে বিরাট কোহলির (১৩৮১)। টেস্টে হাজার রান আর শুধু কুমার সাঙ্গাকারার (১০৩৪)। টেস্ট উইকেটের ফিফটি করতে পেরেছেন কেবল সাঈদ আজমল (৫০), ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ লাসিথ মালিঙ্গার (৪৮)। ওয়ানডেতে বছরে হাজার রান (১০৭৫) ও ৩০ উইকেটের (৩২) অনন্য ডাবল গড়েছেন মোহাম্মদ হাফিজ। ৪২ বছর পর টেস্ট ক্রিকেট স্পিন দিয়ে শুরু দেখেছে হাফিজের হাত ধরেই। বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সেঞ্চুরির পর থেকে বছরজুড়েই ছিল শচীন টেন্ডুলকারের শততম সেঞ্চুরির অপেক্ষা। ডিআরএস বিতর্কও চলেছে পুরো বছর ধরে।
উত্তাপ-উত্তেজনা যথেষ্ট ছিল মাঠের বাইরেও। স্পট ফিক্সিং বিতর্কে বছরের শুরুতে বিভিন্ন মেয়াদে নিষিদ্ধ সালমান বাট, মোহাম্মদ আসিফ ও মোহাম্মদ আমির। বছরের শেষ দিকে যেতে হলো জেলেই।
আগস্টে প্রথম টেস্ট ক্রিকেটার হিসেবে জীবনের ইনিংসে সেঞ্চুরি করলেন দক্ষিণ আফ্রিকার নরম্যান গর্ডন। বিশ্বকাপ দিয়ে বর্ণাঢ্য ও আলোচিত আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের সমাপ্তি টেনেছেন স্পিন জাদুকর মুত্তিয়া মুরালিধরন ও গতি-তারকা শোয়েব আখতার। পৃথিবীর মায়া কাটিয়েছেন মনসুর আলী খান পতৌদি, বাসিল ডি’অলিভিয়েরা, স্যাম লক্সটন, গ্রাহাম ডিলি, ফ্রেড টিটমাস, জোয়ি ক্যারু, পিটার রোবাক, ট্রেভর চেস্টারফিল্ডের মতো ক্রিকেটার ও ক্রিকেট সাংবাদিক।
বছরের সফলতম দুই টেস্ট ব্যাটসম্যান আলোড়ন তুলেছেন মাঠের বাইরেও। এমসিসির কাউড্রে ‘স্পিরিট অব ক্রিকেট’ বক্তৃতায় কুমার সাঙ্গাকারা ও ক্যানবেরায় বার্ষিক ‘ব্র্যাডম্যান ভাষণে’ রাহুল দ্রাবিড়ের বক্তব্য দারুণ সমাদৃত হয়েছে ক্রিকেট-বিশ্বে। তা বাড়িয়ে দিয়েছে একটা আক্ষেপও—এই তারকাদের মতো করে যদি খেলাটাকে ভালোবাসতেন আর খেলাটা নিয়ে ভাবতেন ক্রিকেট প্রশাসকেরা!
No comments