তেজগাঁও-গুলশান এলাকায় জমি হস্তান্তর ও নামজারি ফি বেড়েছে by কিসমত খোন্দকার
তেজগাঁও শিল্প এলাকার তেজগাঁও-গুলশান সংযোগ সড়কের পার্শ্ববর্তী বাণিজ্যিক ব্যবহারের জন্য অনুমতি দেওয়া প্লট এবং প্লটে নির্মিত বাণিজ্যিক ভবনের কার পার্কিংসহ ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট, ফ্লোর-স্পেসের হস্তান্তর ও নামজারি ফি বাড়ানো হয়েছে। গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব অনুমোদন করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। সূত্র জানায়, তেজগাঁও শিল্প এলাকার ১০ থেকে ১৫ কাঠা এবং তার ঊধর্ে্ব জমির ওপর তৈরি ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট, দোকান ও ফ্লোর-
স্পেসের হস্তান্তর ফি ২৫ শতাংশ বিদ্যমান রেখে নামজারি ফি বাড়ানো হয়েছে। ১০, ১৫ ও ১৫ কাঠার ঊধর্ে্ব জমির নামজারি ফি ছিল ৫ হাজার টাকা। তা বাড়িয়ে ১০ কাঠা জমির জন্য ১০ হাজার, ১৫ কাঠার জন্য ১৫ হাজার এবং ১৫ কাঠার বেশি জমির নামজারি ফি ২০ হাজার টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
তেজগাঁও শিল্প এলাকার বাণিজ্যিক অনুমোদনপ্রাপ্ত ফ্লোর হস্তান্তরে এতদিন কোনো ফি ছিল না। এখন নতুন করে ফি আরোপ করা হয়েছে। ১৫ হাজার বর্গফুট এবং তার বেশি আয়তনের ফ্লোর হস্তান্তরের জন্য প্রতি বর্গফুটে ২০০ টাকা হস্তান্তর ফি আরোপ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ধানমণ্ডি আবাসিক এলাকার ৫ থেকে ১৫ কাঠা এবং তার ঊধর্ে্ব জমির হস্তান্তর ফি জমির পূর্বমূল্যের ১০ শতাংশ অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। এ এলাকার জমির নামজারির ফি বাড়ানো হয়েছে। আগে নামজারির ফি ৫ হাজার টাকা নির্ধারিত ছিল। ৫ কাঠা জমির জন্য ৫ হাজার টাকা রেখে এখন ১০ কাঠার জন্য ১০ হাজার, ১৫ কাঠার জন্য ১৫ হাজার এবং ১৫ কাঠার বেশি জমির জন্য ২০ হাজার টাকা করা হয়েছে। এ ছাড়া ওই এলাকার আবাসিক ফ্ল্যাট, অনাবাসিক অনুমোদনপ্রাপ্ত ফ্লোরে ১৫ হাজার এবং তার ঊধর্ে্ব প্রতি বর্গফুট স্পেস হস্তান্তর ফি ছিল ৮০ টাকা। তা বাড়িয়ে ২০০ টাকা করা হয়েছে। এ ছাড়া এসব স্পেসের নামজারি ফি ছিল ৫ হাজার টাকা। ১৫ হাজার বর্গফুটের জন্য ৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ৭ হাজার এবং ১৫ হাজার বর্গফুটের ঊধর্ে্বর জন্য ১০ হাজার টাকা করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, রাজধানীর শেরেবাংলানগর, ধানমণ্ডি, তেজগাঁওসহ দেশের বিভিন্ন শহর এলাকায় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রাতিষ্ঠানিক, শিল্প ও আবাসিক কাজে ব্যবহৃত জমির বাজারমূল্য এবং জমি, প্লট, ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট, ফ্লোর ও স্পেস হস্তান্তর, নামজারি এবং কনভার্সন ফি পুনর্নির্ধারণ শেষে তা ২০১১ সালের ১৫ মার্চ থেকে কার্যকর হয়েছে।
সূত্র জানায়, ওই সময় তেজগাঁও শিল্প এলাকার বাণিজ্যিক ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া প্লটে নির্মিত বাণিজ্যিক ভবনের ফ্লোর-স্পেসের হস্তান্তর ফি নির্ধারিত না থাকায় শিল্প এলাকায় বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া প্লট হস্তান্তর করার ক্ষেত্রে জটিলতা দেখা দেয়। অন্যদিকে ধানমণ্ডি আবাসিক এলাকায় অনাবাসিক ব্যবহারের অনুমোদনপ্রাপ্ত ভবনের ফ্লোর-স্পেস হস্তান্তরেও পৃথক কোনো রেট ছিল না। বর্তমানে ধানমণ্ডি আবাসিক এলাকায় অ্যাপার্টমেন্ট, ফ্লোর-স্পেসের প্রতি বর্গফুটের হস্তান্তর ফি ৮০ টাকা।
সূত্র জানায়, ধানমণ্ডি আবাসিক এলাকায় অনাবাসিক ব্যবহার এবং তেজগাঁও শিল্প এলাকায় বাণিজ্যিক ব্যবহারের ক্ষেত্রে জটিলতা এড়াতে গণপূর্ত ও গৃহায়ন মন্ত্রণালয়ে গত সেপ্টেম্বরে এক আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক হয়। বৈঠকে প্লটের ব্যবহার প্রকৃতি ও আয়তনের ভিত্তিতে জমির হস্তান্তর/নামজারির ফি পুনর্নির্ধারণের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মন্ত্রণালয় থেকে একটি প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছিল। অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে তা অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে ধানমণ্ডি ও তেজগাঁও-গুলশান এলাকায় জমি হস্তান্তর/নামজারি ফি নতুন রেটে আদায় করা হবে।
তেজগাঁও শিল্প এলাকার বাণিজ্যিক অনুমোদনপ্রাপ্ত ফ্লোর হস্তান্তরে এতদিন কোনো ফি ছিল না। এখন নতুন করে ফি আরোপ করা হয়েছে। ১৫ হাজার বর্গফুট এবং তার বেশি আয়তনের ফ্লোর হস্তান্তরের জন্য প্রতি বর্গফুটে ২০০ টাকা হস্তান্তর ফি আরোপ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ধানমণ্ডি আবাসিক এলাকার ৫ থেকে ১৫ কাঠা এবং তার ঊধর্ে্ব জমির হস্তান্তর ফি জমির পূর্বমূল্যের ১০ শতাংশ অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। এ এলাকার জমির নামজারির ফি বাড়ানো হয়েছে। আগে নামজারির ফি ৫ হাজার টাকা নির্ধারিত ছিল। ৫ কাঠা জমির জন্য ৫ হাজার টাকা রেখে এখন ১০ কাঠার জন্য ১০ হাজার, ১৫ কাঠার জন্য ১৫ হাজার এবং ১৫ কাঠার বেশি জমির জন্য ২০ হাজার টাকা করা হয়েছে। এ ছাড়া ওই এলাকার আবাসিক ফ্ল্যাট, অনাবাসিক অনুমোদনপ্রাপ্ত ফ্লোরে ১৫ হাজার এবং তার ঊধর্ে্ব প্রতি বর্গফুট স্পেস হস্তান্তর ফি ছিল ৮০ টাকা। তা বাড়িয়ে ২০০ টাকা করা হয়েছে। এ ছাড়া এসব স্পেসের নামজারি ফি ছিল ৫ হাজার টাকা। ১৫ হাজার বর্গফুটের জন্য ৫ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ৭ হাজার এবং ১৫ হাজার বর্গফুটের ঊধর্ে্বর জন্য ১০ হাজার টাকা করা হয়েছে।
সূত্র জানায়, রাজধানীর শেরেবাংলানগর, ধানমণ্ডি, তেজগাঁওসহ দেশের বিভিন্ন শহর এলাকায় গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রাতিষ্ঠানিক, শিল্প ও আবাসিক কাজে ব্যবহৃত জমির বাজারমূল্য এবং জমি, প্লট, ফ্ল্যাট, অ্যাপার্টমেন্ট, ফ্লোর ও স্পেস হস্তান্তর, নামজারি এবং কনভার্সন ফি পুনর্নির্ধারণ শেষে তা ২০১১ সালের ১৫ মার্চ থেকে কার্যকর হয়েছে।
সূত্র জানায়, ওই সময় তেজগাঁও শিল্প এলাকার বাণিজ্যিক ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া প্লটে নির্মিত বাণিজ্যিক ভবনের ফ্লোর-স্পেসের হস্তান্তর ফি নির্ধারিত না থাকায় শিল্প এলাকায় বাণিজ্যিকভাবে ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া প্লট হস্তান্তর করার ক্ষেত্রে জটিলতা দেখা দেয়। অন্যদিকে ধানমণ্ডি আবাসিক এলাকায় অনাবাসিক ব্যবহারের অনুমোদনপ্রাপ্ত ভবনের ফ্লোর-স্পেস হস্তান্তরেও পৃথক কোনো রেট ছিল না। বর্তমানে ধানমণ্ডি আবাসিক এলাকায় অ্যাপার্টমেন্ট, ফ্লোর-স্পেসের প্রতি বর্গফুটের হস্তান্তর ফি ৮০ টাকা।
সূত্র জানায়, ধানমণ্ডি আবাসিক এলাকায় অনাবাসিক ব্যবহার এবং তেজগাঁও শিল্প এলাকায় বাণিজ্যিক ব্যবহারের ক্ষেত্রে জটিলতা এড়াতে গণপূর্ত ও গৃহায়ন মন্ত্রণালয়ে গত সেপ্টেম্বরে এক আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক হয়। বৈঠকে প্লটের ব্যবহার প্রকৃতি ও আয়তনের ভিত্তিতে জমির হস্তান্তর/নামজারির ফি পুনর্নির্ধারণের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মন্ত্রণালয় থেকে একটি প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছিল। অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে তা অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এখন থেকে ধানমণ্ডি ও তেজগাঁও-গুলশান এলাকায় জমি হস্তান্তর/নামজারি ফি নতুন রেটে আদায় করা হবে।
No comments