থার্টিফার্স্ট নাইটের নিরাপত্তায় র্যাব পুলিশের ১০ হাজার সদস্য
থার্টিফার্স্ট নাইটে অপরাধ ঠেকাতে রাজধানীজুড়ে ৮টি ভ্রাম্যমাণ আদালত কার্যক্রম চালাবেন। এ ছাড়া নগরীর নিরাপত্তায় পুলিশ ও র্যাবের পক্ষ থেকে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে আজ রাতে বেশ কয়েকটি এলাকায় যানবাহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা ও জনসমাগম নিরুৎসাহিত করা হয়েছে। থার্টিফার্স্ট নাইটে রাজধানীজুড়ে নিরাপত্তায় পুলিশ-র্যাবের ১০ হাজার সদস্য নানা বেশে দায়িত্ব পালন করবে।
গতকাল শুক্রবার দুপুরে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সম্মেলনে ডিএমপি কমিশনার বেনজীর আহমেদ জানান, থার্টিফার্স্ট নাইটে আনন্দ করতে গিয়ে কেউ মদপান করে গাড়ি চালালে তা মেশিনের মাধ্যমে শনাক্ত করা হবে। তাৎক্ষণিক সাজা দিতে রাজপথে আটটি ভ্রাম্যমাণ আদালত থাকবে।
কোনো নাশকতার আশঙ্কা আছে কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে কমিশনার বলেন, 'এ ধরনের উৎসবে প্রচুর মানুষ সমবেত হয়। এসব ক্ষেত্রে নাশকতার আশঙ্কা থাকেই। পুলিশ সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রেখে নগরবাসীকে নিরাপত্তা দেবে।' নগরবাসীকে যার
যার বাসায় পরিবারের সঙ্গে ঘরোয়াভাবে ইংরেজি নববর্ষ উদযাপন করার পরামর্শ দেন তিনি।
৩১ ডিসেম্বর রাত ১১টার পর উন্মুক্ত স্থানে সমবেত হওয়া থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, 'রাত ৯টার পর গুলশান, বনানী, বারিধারা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় নাগরিকদের চলাচলের ক্ষেত্রে পুলিশের পক্ষ থেকে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। নিজ নিজ বাসায় পরিবারের সঙ্গে ঘরোয়াভাবে নতুন বছর উদযাপন করতে সবার প্রতি অনুরোধ করছি আমরা। আনন্দ করতে গিয়ে কারও ব্যক্তিগত জীবন যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেদিকে সবাইকে নজর দিতে হবে।' নববর্ষ উদযাপন বিষয়ে জনগণকে সচেতন করতে রাজধানীতে পুলিশের পক্ষ থেকে প্রায় দুই লাখ লিফলেট বিতরণ করা হয়েছে বলে জানান ডিএমপি কমিশনার।
ডিএমপির সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ৩১ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৭টা থেকে ১ জানুয়ারি ভোর ৫টা পর্যন্ত গুলশান, বনানী ও বারিধারা এলাকায় যানবাহন নিয়ে প্রবেশের জন্য শুধু তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল এলাকা-ফনিক্স রোড ক্রসিং, আমতলী ক্রসিং, কাকলি ক্রসিং, ডিওএইচএস, বারিধারা-ইউনাইটেড হাসপাতাল ক্রসিং ও নতুন বাজার ক্রসিং ব্যবহার করা যাবে। ওই এলাকায় প্রবেশের অপর সব পথ বন্ধ থাকবে। এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় প্রবেশ করতে হবে শাহবাগ ক্রসিং, পুরাতন হাইকোর্ট ক্রসিং, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল জরুরি বিভাগের গেট এবং নীলক্ষেত ক্রসিং ব্যবহার করার জন্য বলা হয়েছে।
এদিকে র্যাব কর্মকর্তারা জানান, 'থার্টিফার্স্ট নাইটে' রাজধানীর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে দুই হাজার র্যাব সদস্য মোতায়েন থাকবে। সারাদেশে র্যাবের আরও তিন হাজার সদস্য দায়িত্ব পালন করবে।
কোনো নাশকতার আশঙ্কা আছে কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে কমিশনার বলেন, 'এ ধরনের উৎসবে প্রচুর মানুষ সমবেত হয়। এসব ক্ষেত্রে নাশকতার আশঙ্কা থাকেই। পুলিশ সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রেখে নগরবাসীকে নিরাপত্তা দেবে।' নগরবাসীকে যার
যার বাসায় পরিবারের সঙ্গে ঘরোয়াভাবে ইংরেজি নববর্ষ উদযাপন করার পরামর্শ দেন তিনি।
৩১ ডিসেম্বর রাত ১১টার পর উন্মুক্ত স্থানে সমবেত হওয়া থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়ে ডিএমপি কমিশনার বলেন, 'রাত ৯টার পর গুলশান, বনানী, বারিধারা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় নাগরিকদের চলাচলের ক্ষেত্রে পুলিশের পক্ষ থেকে নিরুৎসাহিত করা হচ্ছে। নিজ নিজ বাসায় পরিবারের সঙ্গে ঘরোয়াভাবে নতুন বছর উদযাপন করতে সবার প্রতি অনুরোধ করছি আমরা। আনন্দ করতে গিয়ে কারও ব্যক্তিগত জীবন যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেদিকে সবাইকে নজর দিতে হবে।' নববর্ষ উদযাপন বিষয়ে জনগণকে সচেতন করতে রাজধানীতে পুলিশের পক্ষ থেকে প্রায় দুই লাখ লিফলেট বিতরণ করা হয়েছে বলে জানান ডিএমপি কমিশনার।
ডিএমপির সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, ৩১ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৭টা থেকে ১ জানুয়ারি ভোর ৫টা পর্যন্ত গুলশান, বনানী ও বারিধারা এলাকায় যানবাহন নিয়ে প্রবেশের জন্য শুধু তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল এলাকা-ফনিক্স রোড ক্রসিং, আমতলী ক্রসিং, কাকলি ক্রসিং, ডিওএইচএস, বারিধারা-ইউনাইটেড হাসপাতাল ক্রসিং ও নতুন বাজার ক্রসিং ব্যবহার করা যাবে। ওই এলাকায় প্রবেশের অপর সব পথ বন্ধ থাকবে। এছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় প্রবেশ করতে হবে শাহবাগ ক্রসিং, পুরাতন হাইকোর্ট ক্রসিং, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল জরুরি বিভাগের গেট এবং নীলক্ষেত ক্রসিং ব্যবহার করার জন্য বলা হয়েছে।
এদিকে র্যাব কর্মকর্তারা জানান, 'থার্টিফার্স্ট নাইটে' রাজধানীর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে দুই হাজার র্যাব সদস্য মোতায়েন থাকবে। সারাদেশে র্যাবের আরও তিন হাজার সদস্য দায়িত্ব পালন করবে।
No comments