ফেভারিটদের রাত
লীগ শিরোপা পুনরুদ্ধারের মিশনে কঠিন এক বাধা পার হয়েছে রিয়াল মাদ্রিদ। শনিবার রাতে শক্তিশালী প্রতিপক্ষ ভ্যালেন্সিয়ার বিপক্ষে তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ম্যাচে ৩-২ গোলে জয় পেয়েছে তারা। অন্যদিকে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা পেয়েছে সহজ জয়। ৪-০ গোলে তারা হারিয়েছে রিয়াল জারাগোজাকে। ভ্যালেন্সিয়ার বিপক্ষে জয় রিয়াল মাদ্রিদের শীর্ষস্থান অক্ষুণ্ন রেখেছে। অন্যদিকে জারাগোজার বিপক্ষে জয় বার্সেলোনাকে শিরোপা দৌড়ে ভালোভাবে
টিকিয়ে রেখেছে। ১২ ম্যাচ রিয়াল মাদ্রিদের সংগ্রহ ৩১ পয়েন্ট। অন্যদিকে সমান ম্যাচ শেষে বার্সেলোনার সংগ্রহ ২৮ পয়েন্ট।
রিয়াল মাদ্রিদ ৩-২ ভ্যালেন্সিয়া :ভ্যালেন্সিয়ার মাটিতে গত মৌসুমে গোলবন্যা বইয়ে দিয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ। এবার যে তা হবে না, তা আগেই বুঝতে পেরেছিলেন হোসে মরিনহোর শিষ্যরা। একটু হলেও শঙ্কায় ছিলেন তারা। শেষ পর্যন্ত সেই শঙ্কা উড়িয়ে দিয়ে ঠিকই জয় নিয়ে ফিরেছেন রোনালদোরা। যদিও করিম বেঞ্জেমার গোলে মাত্র ২০ মিনিটে রিয়াল মাদ্রিদ এগিয়ে গিয়েছিল। বিরতি পর্যন্ত তো বটেই বিরতির পর অনেকটা সময় গড়িয়ে গেলেও ব্যবধান বাড়াতে পারেনি রিয়াল মাদ্রিদ। শেষ পর্যন্ত সার্জিও রামোসের করা ৭২ মিনিটের গোলে রিয়াল শিবিরে কিছুটা স্বস্তিতে ফিরে আসে। আর তখনই শুরু হয় ম্যাচে নাটকীয়তা। এ সময়ে মাত্র ১১ মিনিটের মধ্যে চারটি গোল হয়। রামোসের পর ভ্যালেন্সিয়ার সোলদাদো ৭৫ মিনিটে ব্যবধান কমান; কিন্তু চার মিনিটের মধ্যে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো আবার ব্যবধান বাড়ান। লীগে এটি ছিল রোনালদোর চতুর্দশতম গোল। আর ৮৩ মিনিটে সোলদাদো আবার গোল করে ম্যাচকে চরম নাটকীয়তায় রূপ দেয়।
বার্সেলোনা ৪-০ জারাগোজা :বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের খেলা শেষে দীর্ঘ ভ্রমণের পর কিছুটা পরিশ্রান্ত ছিলেন লিওনেল মেসি। সে কারণেই জারাগোজার বিপক্ষে তার খেলার সম্ভাবনা ছিল না; কিন্তু শেষ পর্যন্ত খেলেছেন। শুধু মাঠে থাকার জন্য মাঠে নামেননি, বরং এ ম্যাচেও দ্যুতি ছড়িয়েছেন। তার চমৎকার পারফরম্যান্স দলকে দারুণ এক জয় এনে দিয়েছে। গোলও করেছেন। তার পাশাপাশি জেরার্ড পিকে, কার্লোস পুওল এবং ডেভিড ভিয়া গোল করেছেন। এ ম্যাচেও গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতার তালিকায় এককভাবে শীর্ষস্থান ধরে রাখলেন এ আর্জেন্টাইন। এ নিয়ে লীগে এ মৌসুমে তার গোল সংখ্যা দাঁড়াল ১৫। আর এ গোলের মধ্য দিয়ে ২০১১ সালে মেসি গোলের হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছেন।
রিয়াল মাদ্রিদ ৩-২ ভ্যালেন্সিয়া :ভ্যালেন্সিয়ার মাটিতে গত মৌসুমে গোলবন্যা বইয়ে দিয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ। এবার যে তা হবে না, তা আগেই বুঝতে পেরেছিলেন হোসে মরিনহোর শিষ্যরা। একটু হলেও শঙ্কায় ছিলেন তারা। শেষ পর্যন্ত সেই শঙ্কা উড়িয়ে দিয়ে ঠিকই জয় নিয়ে ফিরেছেন রোনালদোরা। যদিও করিম বেঞ্জেমার গোলে মাত্র ২০ মিনিটে রিয়াল মাদ্রিদ এগিয়ে গিয়েছিল। বিরতি পর্যন্ত তো বটেই বিরতির পর অনেকটা সময় গড়িয়ে গেলেও ব্যবধান বাড়াতে পারেনি রিয়াল মাদ্রিদ। শেষ পর্যন্ত সার্জিও রামোসের করা ৭২ মিনিটের গোলে রিয়াল শিবিরে কিছুটা স্বস্তিতে ফিরে আসে। আর তখনই শুরু হয় ম্যাচে নাটকীয়তা। এ সময়ে মাত্র ১১ মিনিটের মধ্যে চারটি গোল হয়। রামোসের পর ভ্যালেন্সিয়ার সোলদাদো ৭৫ মিনিটে ব্যবধান কমান; কিন্তু চার মিনিটের মধ্যে ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো আবার ব্যবধান বাড়ান। লীগে এটি ছিল রোনালদোর চতুর্দশতম গোল। আর ৮৩ মিনিটে সোলদাদো আবার গোল করে ম্যাচকে চরম নাটকীয়তায় রূপ দেয়।
বার্সেলোনা ৪-০ জারাগোজা :বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের খেলা শেষে দীর্ঘ ভ্রমণের পর কিছুটা পরিশ্রান্ত ছিলেন লিওনেল মেসি। সে কারণেই জারাগোজার বিপক্ষে তার খেলার সম্ভাবনা ছিল না; কিন্তু শেষ পর্যন্ত খেলেছেন। শুধু মাঠে থাকার জন্য মাঠে নামেননি, বরং এ ম্যাচেও দ্যুতি ছড়িয়েছেন। তার চমৎকার পারফরম্যান্স দলকে দারুণ এক জয় এনে দিয়েছে। গোলও করেছেন। তার পাশাপাশি জেরার্ড পিকে, কার্লোস পুওল এবং ডেভিড ভিয়া গোল করেছেন। এ ম্যাচেও গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতার তালিকায় এককভাবে শীর্ষস্থান ধরে রাখলেন এ আর্জেন্টাইন। এ নিয়ে লীগে এ মৌসুমে তার গোল সংখ্যা দাঁড়াল ১৫। আর এ গোলের মধ্য দিয়ে ২০১১ সালে মেসি গোলের হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করেছেন।
No comments