ইতিবাচক ঘোষণার আশায়-পুঁজিবাজারে বেড়েছে সূচক লেনদেন ও শেয়ারের দাম
সরকারের পক্ষ থেকে শেয়ারবাজার নিয়ে ইতিবাচক ঘোষনা আসছে- এ ধরনের চিন্তা থেকে সপ্তাহের শুরুর দিন রবিবারেও শেয়ারবাজারে চাঙ্গাভাব বজায় ছিল। এই নিয়ে টানা তৃতীয় দিনের মত দর বৃদ্ধি হলো ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। গতকাল ডিএসই সাধারণ মূল্য সূচকের পাশাপাশি লেনদেনের পরিমাণ ও বেশির ভাগ কম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে।
গতকাল লেনদেনে শুরুর পর থেকেই ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জে সাধারন মূল্য সূচক ছিল উর্দ্ধমুখি। লেনদেন শুরুর প্রথম পাঁচ মিনিটেই সূচক বেড়ে যায় প্রায় ১২৫ পয়েন্টের মত। এর পর সূচক কিছুটা কমতে থাকলেও দুপুর দুইটার পর থেকে সূচক আবারো বাড়তে থাকে। আর দিন শেষে মূল্য সূচক আগের দিনের চেয়ে ১৪৬.২৬ পয়েন্ট বেড়ে লেনদেন শেষ হয়। দিনশেষে ডিএসইর সুচক ৫৩১৩.২২ পয়েন্টে স্থির হয়। এই নিয়ে টানা তিন দিনে ডিএসইতে সূচক বৃদ্ধি পেয়েছে ৬৬৪ পয়েন্ট। ঈদের পর টানা তিন দিন সূচকের পতন হয়েছিল ডিএসইতে। সেই তিন দিনে ডিএসইতে সূচক কমেছিল ৫৬০ পয়েন্ট।
ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জে গতকাল লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের চেয়ে ৫৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা বেড়েছে। গত বৃহস্পতিবার ডিএসইতে ৪১৬ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছিল। আর রবিবার কেনাবেচা হয় ৪৭৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার। লেনদেন হওয়া বেশির ভাগ কম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে গতকাল। ডিএসইতে গতকাল ২৫৪টি কম্পানির শেয়ার হাতবদল হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩৫ টির, কমেছে ১৬ টির আর অপরিবর্তিত থাকে ৩ টি কম্পানির শেয়ারের দাম।
অন্য দিনের চেয়ে গতকাল ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জের চিত্র ছিল কিছুটা ভিন্ন। গতকাল শেয়ারবাজারের জন্য ভালো খবরের অপেক্ষায় ছিল কয়েক লাখ বিনিয়োগকারী। তাদের আশা ছিল সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য সরকারের তরফ থেকে যে কোনো মূহুর্তে ভালো কোন ঘোষনা আসবে। পুঁজি হারিয়ে যারা নিয়মিত রাস্তায় বিক্ষোভ করেছিল তাদেরও দেখা মেলেনি কাল। সবাই ছিলেন প্রতীক্ষায়। কখন আসবে পুজিবাজার নিয়ে সরকারের সিদ্ধান্ত। ফয়সাল হোসেন নামের এক বিনিয়োগকারী বলেন, 'প্রধানমন্ত্রী বাজার ঠিক করার ঘোষনা দিয়েছেন। আশা করি বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষা হয় এমন ঘোষনাই আসবে।' উল্লেখ্য, গত বুধবার শেয়ার বাজারের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টদের নিয়ে জরুরি বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী। বুধবারের বৈঠকের সুফল বয়ে আনতে গত তিনদিন সরকারের বিভিন্ন পক্ষের মধ্যে কয়েক দফা বৈঠক হয়েছে।
ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জে গতকাল লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের চেয়ে ৫৯ কোটি ১৫ লাখ টাকা বেড়েছে। গত বৃহস্পতিবার ডিএসইতে ৪১৬ কোটি ৪৯ লাখ টাকার শেয়ার কেনাবেচা হয়েছিল। আর রবিবার কেনাবেচা হয় ৪৭৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকার শেয়ার। লেনদেন হওয়া বেশির ভাগ কম্পানির শেয়ারের দাম বেড়েছে গতকাল। ডিএসইতে গতকাল ২৫৪টি কম্পানির শেয়ার হাতবদল হয়েছে। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ২৩৫ টির, কমেছে ১৬ টির আর অপরিবর্তিত থাকে ৩ টি কম্পানির শেয়ারের দাম।
অন্য দিনের চেয়ে গতকাল ঢাকা স্টক এঙ্চেঞ্জের চিত্র ছিল কিছুটা ভিন্ন। গতকাল শেয়ারবাজারের জন্য ভালো খবরের অপেক্ষায় ছিল কয়েক লাখ বিনিয়োগকারী। তাদের আশা ছিল সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য সরকারের তরফ থেকে যে কোনো মূহুর্তে ভালো কোন ঘোষনা আসবে। পুঁজি হারিয়ে যারা নিয়মিত রাস্তায় বিক্ষোভ করেছিল তাদেরও দেখা মেলেনি কাল। সবাই ছিলেন প্রতীক্ষায়। কখন আসবে পুজিবাজার নিয়ে সরকারের সিদ্ধান্ত। ফয়সাল হোসেন নামের এক বিনিয়োগকারী বলেন, 'প্রধানমন্ত্রী বাজার ঠিক করার ঘোষনা দিয়েছেন। আশা করি বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষা হয় এমন ঘোষনাই আসবে।' উল্লেখ্য, গত বুধবার শেয়ার বাজারের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্টদের নিয়ে জরুরি বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী। বুধবারের বৈঠকের সুফল বয়ে আনতে গত তিনদিন সরকারের বিভিন্ন পক্ষের মধ্যে কয়েক দফা বৈঠক হয়েছে।
No comments