পেশাজীবী সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী-বঙ্গবন্ধুর সময়ও রিজার্ভ মানি ছিল না, তখন কি দেশ চলেনি
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, 'বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সময় দেশে কোনো রিজার্ভ মানি ছিল না, তখন কি দেশ চলেনি? রিজার্ভ মানি রাখা হয় যাতে তিন মাসের খাদ্য আমদানি করা যায়। দেশে প্রচুর খাদ্য রিজার্ভ রয়েছে। দুশ্চিন্তার কোনো কারণ নেই।'গতকাল রবিবার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে পেশাজীবী সমন্বয় পরিষদ আয়োজিত জাতীয় পেশাজীবী মহাসমাবেশ ও কনভেনশন-২০১১-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ
সভাপতি এসব কথা বলেন। একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটনকারীদের বিচার, পেশাজীবীদের দাবি বাস্তবায়ন এবং বর্তমান সরকারের রূপকল্প ২০২১ বাস্তবায়নে সহায়তা করতে কর্মপন্থা নির্ধারণের লক্ষ্যে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
গত শনিবার একই জায়গায় এক অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা দাবি করেছিলেন দেশে কোনো রকম অর্থনৈতিক সংকট বা তারল্য সংকট নেই।
গতকালের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'বলা হচ্ছে, দেশের অর্থনীতিতে হাহাকার। টাকা নেই। কিসের টাকা নেই? চালাতে পারলে ঠিকই চালানো যায়।' বঙ্গবন্ধুর শাসনামলের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, 'বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সময় দেশে কোনো রিজার্ভ মানি ছিল না। তখন কি দেশ চলেনি?' সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দা চললেও বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে দাবি করে তিনি বলেন, 'আমাদের মাথাপিছু গড় আয় ৮২৮ ডলারে উন্নীত করেছি। বিশ্বমন্দার মধ্যেও আন্তর্জাতিক সমীক্ষায় উঠে এসেছে বাংলাদেশের অর্থনীতি ও বিনিয়োগের রেটিং অনেক এগিয়ে গেছে।'
ঋণ নিয়ে সরকার ঘি খাচ্ছে না : শেখ হাসিনা বলেন, খাদ্য আমদানি, বিদ্যুৎ উৎপাদন, গ্যাস উত্তোলন বাড়ানোর কাজসহ জনগণের কল্যাণে সরকার নানামুখী কাজ করে চলেছে এবং এর জন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে হচ্ছে। এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। তিনি আরো বলেন, সরকার ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে ঘি খাচ্ছে না। ধার নিয়ে জনগণের জন্য কাজ করছে, যার সুফল জনগণ পাচ্ছে।
বিরোধীদলীয় নেত্রী যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষায় উঠেপড়ে লেগেছেন : যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়ার মিথ্যাচার ও বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সোচ্চার এবং জনমত সৃষ্টির জন্য দেশের পেশাজীবীদের সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, 'কোনো রাখঢাক নয়, বিরোধীদলীয় নেত্রী এখন প্রকাশ্যে যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষায় উঠেপড়ে লেগেছেন।'
শেখ হাসিনা বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হলে বাংলাদেশ শুধু অভিশাপমুক্ত নয়, পঁচাত্তর-পরবর্তী সব নির্যাতন-নিপীড়ন ও শোষণের হাত থেকে মুক্তি পাবে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে তাঁর সরকারের দৃঢ় অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'তিয়াত্তর সালে অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী ও গণহত্যার সঙ্গে সম্পৃক্ত যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যবস্থা করেছিলেন বঙ্গবন্ধু। প্রায় ২০ হাজার যুদ্ধাপরাধী কারাগারে বন্দি ছিল। কিন্তু পঁচাত্তর-পরবর্তী সময়ে এ যুদ্ধাপরাধীদের শুধু মুক্তই নয়, পুনর্বাসন, প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে মন্ত্রী-এমপি বানানো হয়েছে। জিয়ার পদাঙ্ক অনুসরণ করে জেনারেল এরশাদ ও জিয়ার স্ত্রী খালেদা জিয়াও একই কাজ করেছেন। খালেদা জিয়া লাখো শহীদের রক্তস্নাত জাতীয় পতাকা যুদ্ধাপরাধীদের গাড়িতে তুলে দিয়েছেন। আর আজ প্রকাশ্যে যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষায় উঠেপড়ে লেগেছেন।'
সরকারের লক্ষ্য জনগণের ভোটাধিকার রক্ষা : আওয়ামী লীগপ্রধান বলেন, সরকারের লক্ষ্য জনগণের ভোটাধিকার রক্ষা করা, তাই সরকার এর আগে অনুষ্ঠিত উপনির্বাচন, চট্টগ্রাম ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচন, উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে কোনো প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করেনি।
বিদ্যুতের হাহাকার কমেছে : বেসরকারি খাতে 'কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ প্লান্ট' স্থাপনের সমালোচনার জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'বিদ্যুতের হাহাকার নিয়ে আমরা ক্ষমতা গ্রহণ করেছি। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারসহ গত সাত বছরে এক মেগাওয়াটও বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়নি, বিপরীতে চাহিদা বেড়েছে কয়েক গুণ। সরকার চলতি মেয়াদের ৩৪ মাসে ৩৪টি নতুন বিদ্যুৎ প্লান্ট স্থাপন করে নতুন আড়াই হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে সক্ষম হয়েছে। এসব উদ্যোগের ফলে বর্তমান সরকারের সময়ে বিদ্যুতের হাহাকার কমেছে, লোডশেডিংও কমেছে। তখন কেউ কেউ বলেন, এসবের কী প্রয়োজন ছিল! টাকার জন্য তাঁদের এখন মায়াকান্না।'
এফবিআইয়ের লোক এসে দুর্নীতির জারিজুরি ফাঁস করে দিচ্ছেন : বিরোধী দলের কঠোর সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'বিএনপি-জামায়াত জোটের উন্নয়ন ছিল সন্ত্রাস, দুর্নীতি, জঙ্গিবাদ সৃষ্টি ও বিদেশে অর্থপাচারের উন্নয়ন। জাতি হিসেবে আমাদের লজ্জায় মাথা হেঁট হয়ে যায় যখন একটি দেশের প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী দুর্নীতিকৃত কালো টাকা জরিমানা দিয়ে সাদা করেন।' তিনি আরো বলেন, 'বিদেশ থেকে এফবিআইয়ের লোকজন এসে আদালতে সাক্ষ্য দিয়ে তাঁর (খালেদা জিয়ার) ছেলেদের দুর্নীতির সব জারিজুরি ফাঁস করে দিচ্ছেন। এটা জাতির জন্য লজ্জা।'
জাতীয় পেশাজীবী মহাসমাবেশ ও কনভেনশন প্রস্তুত কমিটির আহ্বায়ক বিচারপতি এ এফ এম মেসবাহউদ্দীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য দেন মহাসমাবেশ প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। শোক প্রস্তাব পাঠ করেন কৃষিবিদ ড. এম কামরুজ্জামান। আলোচনায় অংশ নেন সমন্বয় পরিষদের কো-কনভেনর সাংবাদিক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, অ্যাডভোকেট আবদুল বাসেত মজুমদার, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. নজরুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন, অধ্যাপক ডা. মাহমুদ হাসান, অর্থনীতিবিদ ড. আবুল বারকাত, কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ও শিক্ষক নেতা অধ্যক্ষ কাজী ফারুক আহমেদ।
গত শনিবার একই জায়গায় এক অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা দাবি করেছিলেন দেশে কোনো রকম অর্থনৈতিক সংকট বা তারল্য সংকট নেই।
গতকালের অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'বলা হচ্ছে, দেশের অর্থনীতিতে হাহাকার। টাকা নেই। কিসের টাকা নেই? চালাতে পারলে ঠিকই চালানো যায়।' বঙ্গবন্ধুর শাসনামলের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, 'বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সময় দেশে কোনো রিজার্ভ মানি ছিল না। তখন কি দেশ চলেনি?' সারা বিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দা চললেও বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে দাবি করে তিনি বলেন, 'আমাদের মাথাপিছু গড় আয় ৮২৮ ডলারে উন্নীত করেছি। বিশ্বমন্দার মধ্যেও আন্তর্জাতিক সমীক্ষায় উঠে এসেছে বাংলাদেশের অর্থনীতি ও বিনিয়োগের রেটিং অনেক এগিয়ে গেছে।'
ঋণ নিয়ে সরকার ঘি খাচ্ছে না : শেখ হাসিনা বলেন, খাদ্য আমদানি, বিদ্যুৎ উৎপাদন, গ্যাস উত্তোলন বাড়ানোর কাজসহ জনগণের কল্যাণে সরকার নানামুখী কাজ করে চলেছে এবং এর জন্য ব্যাংক থেকে ঋণ নিতে হচ্ছে। এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই। তিনি আরো বলেন, সরকার ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে ঘি খাচ্ছে না। ধার নিয়ে জনগণের জন্য কাজ করছে, যার সুফল জনগণ পাচ্ছে।
বিরোধীদলীয় নেত্রী যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষায় উঠেপড়ে লেগেছেন : যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে বিরোধীদলীয় নেত্রী খালেদা জিয়ার মিথ্যাচার ও বিভ্রান্তি ছড়ানোর অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সোচ্চার এবং জনমত সৃষ্টির জন্য দেশের পেশাজীবীদের সহযোগিতা চেয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, 'কোনো রাখঢাক নয়, বিরোধীদলীয় নেত্রী এখন প্রকাশ্যে যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষায় উঠেপড়ে লেগেছেন।'
শেখ হাসিনা বলেন, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হলে বাংলাদেশ শুধু অভিশাপমুক্ত নয়, পঁচাত্তর-পরবর্তী সব নির্যাতন-নিপীড়ন ও শোষণের হাত থেকে মুক্তি পাবে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারে তাঁর সরকারের দৃঢ় অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'তিয়াত্তর সালে অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী ও গণহত্যার সঙ্গে সম্পৃক্ত যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যবস্থা করেছিলেন বঙ্গবন্ধু। প্রায় ২০ হাজার যুদ্ধাপরাধী কারাগারে বন্দি ছিল। কিন্তু পঁচাত্তর-পরবর্তী সময়ে এ যুদ্ধাপরাধীদের শুধু মুক্তই নয়, পুনর্বাসন, প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে মন্ত্রী-এমপি বানানো হয়েছে। জিয়ার পদাঙ্ক অনুসরণ করে জেনারেল এরশাদ ও জিয়ার স্ত্রী খালেদা জিয়াও একই কাজ করেছেন। খালেদা জিয়া লাখো শহীদের রক্তস্নাত জাতীয় পতাকা যুদ্ধাপরাধীদের গাড়িতে তুলে দিয়েছেন। আর আজ প্রকাশ্যে যুদ্ধাপরাধীদের রক্ষায় উঠেপড়ে লেগেছেন।'
সরকারের লক্ষ্য জনগণের ভোটাধিকার রক্ষা : আওয়ামী লীগপ্রধান বলেন, সরকারের লক্ষ্য জনগণের ভোটাধিকার রক্ষা করা, তাই সরকার এর আগে অনুষ্ঠিত উপনির্বাচন, চট্টগ্রাম ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচন, উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে কোনো প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করেনি।
বিদ্যুতের হাহাকার কমেছে : বেসরকারি খাতে 'কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ প্লান্ট' স্থাপনের সমালোচনার জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'বিদ্যুতের হাহাকার নিয়ে আমরা ক্ষমতা গ্রহণ করেছি। বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারসহ গত সাত বছরে এক মেগাওয়াটও বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়নি, বিপরীতে চাহিদা বেড়েছে কয়েক গুণ। সরকার চলতি মেয়াদের ৩৪ মাসে ৩৪টি নতুন বিদ্যুৎ প্লান্ট স্থাপন করে নতুন আড়াই হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে সক্ষম হয়েছে। এসব উদ্যোগের ফলে বর্তমান সরকারের সময়ে বিদ্যুতের হাহাকার কমেছে, লোডশেডিংও কমেছে। তখন কেউ কেউ বলেন, এসবের কী প্রয়োজন ছিল! টাকার জন্য তাঁদের এখন মায়াকান্না।'
এফবিআইয়ের লোক এসে দুর্নীতির জারিজুরি ফাঁস করে দিচ্ছেন : বিরোধী দলের কঠোর সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'বিএনপি-জামায়াত জোটের উন্নয়ন ছিল সন্ত্রাস, দুর্নীতি, জঙ্গিবাদ সৃষ্টি ও বিদেশে অর্থপাচারের উন্নয়ন। জাতি হিসেবে আমাদের লজ্জায় মাথা হেঁট হয়ে যায় যখন একটি দেশের প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী দুর্নীতিকৃত কালো টাকা জরিমানা দিয়ে সাদা করেন।' তিনি আরো বলেন, 'বিদেশ থেকে এফবিআইয়ের লোকজন এসে আদালতে সাক্ষ্য দিয়ে তাঁর (খালেদা জিয়ার) ছেলেদের দুর্নীতির সব জারিজুরি ফাঁস করে দিচ্ছেন। এটা জাতির জন্য লজ্জা।'
জাতীয় পেশাজীবী মহাসমাবেশ ও কনভেনশন প্রস্তুত কমিটির আহ্বায়ক বিচারপতি এ এফ এম মেসবাহউদ্দীনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য দেন মহাসমাবেশ প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক। শোক প্রস্তাব পাঠ করেন কৃষিবিদ ড. এম কামরুজ্জামান। আলোচনায় অংশ নেন সমন্বয় পরিষদের কো-কনভেনর সাংবাদিক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, অ্যাডভোকেট আবদুল বাসেত মজুমদার, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. নজরুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন, অধ্যাপক ডা. মাহমুদ হাসান, অর্থনীতিবিদ ড. আবুল বারকাত, কৃষিবিদ আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ও শিক্ষক নেতা অধ্যক্ষ কাজী ফারুক আহমেদ।
No comments