নতুন প্রণোদনা চূড়ান্ত by জাকির হোসেন ও আনোয়ার ইব্রাহীম
শেয়ারবাজার স্থিতিশীল রাখতে নতুন কিছু প্রণোদনা চূড়ান্ত করেছে সরকার। গতকাল রোববার রাতে পরিকল্পনা কমিশনে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে এগুলো চূড়ান্ত করা হয়। পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসি আজ সোমবার বিকেলে আনুষ্ঠানিকভাবে সরকারের এসব সিদ্ধান্ত ঘোষণা করবে। ঘোষণার আগে প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন নেওয়া হবে।
আড়াই ঘণ্টার এ বৈঠক শেষে এক সংক্ষিপ্ত ব্রিফিংয়ে এসইসি সদস্য হেলালউদ্দিন নিজামী সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, 'আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে। সোমবার অথবা অচিরেই এ ব্যাপারে বিস্তারিত ঘোষণা দেবে এসইসি। যেসব সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হবে তা বিদ্যমান কোনো আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কি-না তা ঘোষণার আগে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হবে।' এদিকে গতকাল শেয়ারবাজারে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগের বিস্তারিত তথ্য চেয়েছে এসইসি। মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসগুলোর কাছে পাঠানো এক চিঠিতে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ রয়েছে এমন ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের তথ্য তিন দিনের মধ্যে এসইসিতে পাঠাতে বলা হয়েছে। জানা গেছে, ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। তবে এর জন্য প্রথমে প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত চিহ্নিত করা হবে।
জানা গেছে, শেয়ারবাজারে কালো টাকা বিনিয়োগ করলে কোনো সংস্থার প্রশ্নের মুখোমুখি না হওয়া, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের মুনাফার ওপর কর প্রত্যাহার, ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মার্জিন ঋণের সুদ মওকুফ, আইপিওতে তাদের জন্য বিশেষ কোটা রাখাসহ গুরুত্বপূর্ণ কিছু সিদ্ধান্ত বৈঠকে চূড়ান্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া ব্যাংক ও বীমা কোম্পানির উদ্যোক্তারা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। মূল ব্যাংক থেকে নেওয়া মার্চেন্ট ব্যাংক এবং ব্রোকারেজ হাউসগুলোর ঋণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একক ঋণ সীমার নিয়ম অনুযায়ী সমন্বয়ের ব্যাপারে কেন্দ্রীয় ব্যাংক শিথিলতা দেখাবে। পুঁজিবাজারে ক্ষতিগ্রস্তদের মার্জিন ঋণের
সুদ মওকুফ করা যাবে। এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নমনীয় থাকবে। আজ সোমবার এসইসির বিবৃতির পাশাপাশি ব্যাংকিং খাত সংশ্লিষ্ট প্রণোদনার ব্যাপারে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সার্কুলার জারি করার কথা রয়েছে।
গতকালের বৈঠক শেষে এসইসি সদস্য হেলালউদ্দিন নিজামী বলেন, 'দীর্ঘ আলোচনা ফলপ্রসূ ও সার্থক হয়েছে। শেয়ারবাজারের খুঁটিনাটি সব বিষয়ই স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করেছি। আলোচনার সিদ্ধান্তগুলো সোমবার বা অচিরেই সংবাদ সম্মেলন করে জানিয়ে দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে গত দুই দিনে যেসব আলোচনা হয়েছে, তাতে তারা পুঁজিবাজারের স্বার্থে অনেক বিষয়ে ঐকমত্য পোষণ করেছে। তবে প্যাকেজ ঘোষণার আগে যেসব সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হবে, তা বিদ্যমান কোনো আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কি-না তা খতিয়ে দেখা হবে। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ক্ষতি পোষানোর জন্য আমরা যেসব পদক্ষেপ নেব, তা ঘোষণার আগে আমাদের জানা প্রয়োজন কার কত ক্ষতি হয়েছে। এ তথ্যের জন্য আমাদের কিছু সময় প্রয়োজন হবে। অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের বিষয়ে সব বিভ্রান্তি দূর করতে শিগগিরই জাতীয় রাজস্ব বোর্ড সার্কুলার জারি করবে।
প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, প্রশাসনবিষয়ক উপদেষ্টা এইচটি ইমাম, পুঁজিবাজারবিষয়ক সরকার গঠিত উপদেষ্টা পরিষদের আহ্বায়ক বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন এবং দুই সদস্য এসইসির সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী ও আইনজীবী আনিসুল হক এ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান, পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসির চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেন, এনবিআর চেয়ারম্যান ড. নাসিরউদ্দিন আহমেদ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের সচিব মোহাম্মদ তারেক, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শফিকুর রহমান পাটোয়ারী, ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি এ. কে. আজাদ, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশনস অব ব্যাংকসের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার, বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শেখ কবির হোসেন, পূবালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হাফিজ আহমেদ মজুমদার, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের চেয়ারম্যান কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ, অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের সভাপতি কে মাহমুদ সাত্তার, ইন্স্যুরেন্স ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যান শেফাক আহমেদ, আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ ফায়েকুজ্জামান, এসইসির সদস্য হেলালউদ্দিন নিজামী, আমজাদ হোসেন, এ সালাম সিকদার ও আরিফ খান, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সভাপতি শাকিল রিজভী, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সভাপতি ফখরউদ্দিন আলী আহমেদ প্রমুখ বৈঠকে অংশ নেন। সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের পক্ষ থেকে মেজর জেনারেল রেজানুর রহমান খান বৈঠকে যোগ দেন।
এর আগে সকালে সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সাংবাদিকদের বলেন, পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা আনা এবং ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ক্ষতি পোষানোর পদক্ষেপগুলো সন্ধ্যায় এক বৈঠকে চূড়ান্ত হবে। সন্ধ্যায় বৈঠক শেষে ঘোষণা আসতে পারে। তা না হলে আগামীকাল (সোমবার) অবশ্যই ঘোষণা আসবে।
ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের তথ্য আহ্বান
গতকাল দেশের সব মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসের কাছে ১০ টাকার কম বিনিয়োগ রয়েছে, এমন ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ সংক্রান্ত তথ্য আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। চিঠিতে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করেছেন এমন বিনিয়োগকারীদের ৩টি শ্রেণীতে বিভক্ত করে তথ্য চাওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১ টাকা পর্যন্ত, ১ থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত এবং ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা বিনিয়োগকারীদের পৃথকভাবে তথ্য চাওয়া হয়েছে। এসইসির চিঠিতে এসব বিনিয়োগকারীকে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত বিও হিসাবের সর্বশেষ স্থিতি, বিনিয়োগকারীর প্রকৃত বিনিয়োগ, মার্জিন ঋণ নিয়ে থাকলে, তার পরিমাণ প্রভৃতি। ধারণা করা হচ্ছে, সরকার ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার জন্য বিশেষ কোনো প্যাকেজ ঘোষণা করতে যাচ্ছে। এ জন্য এ তথ্য চাওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ আইপিও কোটা বরাদ্দ রাখা হতে পারে একটি সূত্র জানিয়েছে।
জানা গেছে, শেয়ারবাজারে কালো টাকা বিনিয়োগ করলে কোনো সংস্থার প্রশ্নের মুখোমুখি না হওয়া, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের মুনাফার ওপর কর প্রত্যাহার, ক্ষতিগ্রস্ত ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের মার্জিন ঋণের সুদ মওকুফ, আইপিওতে তাদের জন্য বিশেষ কোটা রাখাসহ গুরুত্বপূর্ণ কিছু সিদ্ধান্ত বৈঠকে চূড়ান্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া ব্যাংক ও বীমা কোম্পানির উদ্যোক্তারা শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। মূল ব্যাংক থেকে নেওয়া মার্চেন্ট ব্যাংক এবং ব্রোকারেজ হাউসগুলোর ঋণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের একক ঋণ সীমার নিয়ম অনুযায়ী সমন্বয়ের ব্যাপারে কেন্দ্রীয় ব্যাংক শিথিলতা দেখাবে। পুঁজিবাজারে ক্ষতিগ্রস্তদের মার্জিন ঋণের
সুদ মওকুফ করা যাবে। এ ব্যাপারে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নমনীয় থাকবে। আজ সোমবার এসইসির বিবৃতির পাশাপাশি ব্যাংকিং খাত সংশ্লিষ্ট প্রণোদনার ব্যাপারে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সার্কুলার জারি করার কথা রয়েছে।
গতকালের বৈঠক শেষে এসইসি সদস্য হেলালউদ্দিন নিজামী বলেন, 'দীর্ঘ আলোচনা ফলপ্রসূ ও সার্থক হয়েছে। শেয়ারবাজারের খুঁটিনাটি সব বিষয়ই স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করেছি। আলোচনার সিদ্ধান্তগুলো সোমবার বা অচিরেই সংবাদ সম্মেলন করে জানিয়ে দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে গত দুই দিনে যেসব আলোচনা হয়েছে, তাতে তারা পুঁজিবাজারের স্বার্থে অনেক বিষয়ে ঐকমত্য পোষণ করেছে। তবে প্যাকেজ ঘোষণার আগে যেসব সিদ্ধান্ত ঘোষণা করা হবে, তা বিদ্যমান কোনো আইনের সঙ্গে সাংঘর্ষিক কি-না তা খতিয়ে দেখা হবে। ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ক্ষতি পোষানোর জন্য আমরা যেসব পদক্ষেপ নেব, তা ঘোষণার আগে আমাদের জানা প্রয়োজন কার কত ক্ষতি হয়েছে। এ তথ্যের জন্য আমাদের কিছু সময় প্রয়োজন হবে। অপ্রদর্শিত অর্থ বিনিয়োগের বিষয়ে সব বিভ্রান্তি দূর করতে শিগগিরই জাতীয় রাজস্ব বোর্ড সার্কুলার জারি করবে।
প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান, প্রশাসনবিষয়ক উপদেষ্টা এইচটি ইমাম, পুঁজিবাজারবিষয়ক সরকার গঠিত উপদেষ্টা পরিষদের আহ্বায়ক বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন এবং দুই সদস্য এসইসির সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদ সিদ্দিকী ও আইনজীবী আনিসুল হক এ বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আতিউর রহমান, পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা এসইসির চেয়ারম্যান এম খায়রুল হোসেন, এনবিআর চেয়ারম্যান ড. নাসিরউদ্দিন আহমেদ, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের সচিব মোহাম্মদ তারেক, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শফিকুর রহমান পাটোয়ারী, ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি এ. কে. আজাদ, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশনস অব ব্যাংকসের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার, বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি শেখ কবির হোসেন, পূবালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান হাফিজ আহমেদ মজুমদার, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংকের চেয়ারম্যান কাজী আকরাম উদ্দিন আহমেদ, অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের সভাপতি কে মাহমুদ সাত্তার, ইন্স্যুরেন্স ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড রেগুলেটরি কমিশনের চেয়ারম্যান শেফাক আহমেদ, আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ ফায়েকুজ্জামান, এসইসির সদস্য হেলালউদ্দিন নিজামী, আমজাদ হোসেন, এ সালাম সিকদার ও আরিফ খান, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের সভাপতি শাকিল রিজভী, চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের সভাপতি ফখরউদ্দিন আলী আহমেদ প্রমুখ বৈঠকে অংশ নেন। সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের পক্ষ থেকে মেজর জেনারেল রেজানুর রহমান খান বৈঠকে যোগ দেন।
এর আগে সকালে সচিবালয়ে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সাংবাদিকদের বলেন, পুঁজিবাজারে স্থিতিশীলতা আনা এবং ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ক্ষতি পোষানোর পদক্ষেপগুলো সন্ধ্যায় এক বৈঠকে চূড়ান্ত হবে। সন্ধ্যায় বৈঠক শেষে ঘোষণা আসতে পারে। তা না হলে আগামীকাল (সোমবার) অবশ্যই ঘোষণা আসবে।
ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের তথ্য আহ্বান
গতকাল দেশের সব মার্চেন্ট ব্যাংক ও ব্রোকারেজ হাউসের কাছে ১০ টাকার কম বিনিয়োগ রয়েছে, এমন ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ সংক্রান্ত তথ্য আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে চেয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। চিঠিতে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করেছেন এমন বিনিয়োগকারীদের ৩টি শ্রেণীতে বিভক্ত করে তথ্য চাওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ১ টাকা পর্যন্ত, ১ থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত এবং ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা বিনিয়োগকারীদের পৃথকভাবে তথ্য চাওয়া হয়েছে। এসইসির চিঠিতে এসব বিনিয়োগকারীকে ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত বিও হিসাবের সর্বশেষ স্থিতি, বিনিয়োগকারীর প্রকৃত বিনিয়োগ, মার্জিন ঋণ নিয়ে থাকলে, তার পরিমাণ প্রভৃতি। ধারণা করা হচ্ছে, সরকার ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদের ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়ার জন্য বিশেষ কোনো প্যাকেজ ঘোষণা করতে যাচ্ছে। এ জন্য এ তথ্য চাওয়া হয়েছে। এ ক্ষেত্রে সর্বাধিক ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ আইপিও কোটা বরাদ্দ রাখা হতে পারে একটি সূত্র জানিয়েছে।
No comments