নেপালের সাবেক মাওবাদী যোদ্ধাদের নতুন জীবন শুরু
নিয়মিত সেনাবাহিনীতে যোগ দিতে বা নতুন জীবন শুরু করার উদ্দেশ্যে নেপালের শত শত সাবেক মাওবাদী বিদ্রোহী গতকাল শনিবার তাঁদের শিবির ছাড়তে শুরু করেছেন। ১ নভেম্বর মাওবাদী ও তিনটি রাজনৈতিক দলের মধ্যে শান্তিচুক্তি সম্পাদিত হওয়ার পর এই ঐতিহাসিক উত্তরণের ধাপ শুরু হলো।
চুক্তি অনুযায়ী সাড়ে ছয় হাজার সাবেক মাওবাদী যোদ্ধা নেপালি সেনাবাহিনীতে যোগ দেবেন। অবশিষ্ট মাওবাদী বিদ্রোহীদের জন্য দুটি পথ খোলা থাকবে। এর মধ্যে একটি হচ্ছে, অবসরে গেলে তাঁদের পাঁচ থেকে আট লাখ রুপি দেওয়া হবে। অপরটি হচ্ছে, সাবেক যোদ্ধারা একটি পুনর্বাসন প্যাকেজ গ্রহণের সুযোগ পাবেন। এই প্যাকেজে তাঁদের জন্য কারিগরি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
১৯ হাজার সাবেক মাওবাদী বিদ্রোহীর সেনাবাহিনী ও সমাজে যোগ দেওয়ার বিষয়টি তত্ত্বাবধান করছেন অবসরপ্রাপ্ত লে. জেনারেল বালানন্দ শর্মা। তিনি বলেন, ‘তাঁদের জীবনে এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ সময়। এটি আমাদের জন্যও চ্যালেঞ্জিং।’
সাবেক মাওবাদী যোদ্ধারা গতকাল কাঠমান্ডুর প্রায় ২২০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে চিতওয়ানের শক্তিখোর সেনানিবাসে লাইন ধরে দাঁড়ান। এরপর তাঁরা সেনাবাহিনীর পর্যবেক্ষকদের নিজেদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা জানান।
বালানন্দ শর্মা বলেন, যাঁরা অবসরসুবিধা নেবেন, তাঁদের দুই কিস্তিতে অর্থ শোধ করা হবে। অন্যদিকে, যাঁরা পুনর্বাসন প্যাকেজ নেবেন, তাঁদের পরামর্শ দেবেন পেশাগত বিষয়ের বিশেষজ্ঞরা। তিনি জানান, যোগ্যতার ভিত্তিতে সাবেক যোদ্ধাদের বিকল্প প্রস্তাব দেওয়া হবে।
বালানন্দ শর্মা বলেন, এই প্রক্রিয়া শেষ করতে ১০ দিন সময় লেগে যেতে পারে। প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত সাবেক বিদ্রোহীরা শিবিরে থাকতে পারবেন।
বালানন্দ শর্মা বলেন, ভবিষ্যৎ সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নিতে তাঁরা সাবেক বিদ্রোহীদের যথেষ্ট সময় দিয়েছেন। কারণ যুদ্ধে যোগ দেওয়ার পর থেকে বিদ্রোহীরা তাঁদের জীবন সম্পর্কে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন।
চুক্তি অনুযায়ী সাড়ে ছয় হাজার সাবেক মাওবাদী যোদ্ধা নেপালি সেনাবাহিনীতে যোগ দেবেন। অবশিষ্ট মাওবাদী বিদ্রোহীদের জন্য দুটি পথ খোলা থাকবে। এর মধ্যে একটি হচ্ছে, অবসরে গেলে তাঁদের পাঁচ থেকে আট লাখ রুপি দেওয়া হবে। অপরটি হচ্ছে, সাবেক যোদ্ধারা একটি পুনর্বাসন প্যাকেজ গ্রহণের সুযোগ পাবেন। এই প্যাকেজে তাঁদের জন্য কারিগরি প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
১৯ হাজার সাবেক মাওবাদী বিদ্রোহীর সেনাবাহিনী ও সমাজে যোগ দেওয়ার বিষয়টি তত্ত্বাবধান করছেন অবসরপ্রাপ্ত লে. জেনারেল বালানন্দ শর্মা। তিনি বলেন, ‘তাঁদের জীবনে এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ সময়। এটি আমাদের জন্যও চ্যালেঞ্জিং।’
সাবেক মাওবাদী যোদ্ধারা গতকাল কাঠমান্ডুর প্রায় ২২০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে চিতওয়ানের শক্তিখোর সেনানিবাসে লাইন ধরে দাঁড়ান। এরপর তাঁরা সেনাবাহিনীর পর্যবেক্ষকদের নিজেদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার কথা জানান।
বালানন্দ শর্মা বলেন, যাঁরা অবসরসুবিধা নেবেন, তাঁদের দুই কিস্তিতে অর্থ শোধ করা হবে। অন্যদিকে, যাঁরা পুনর্বাসন প্যাকেজ নেবেন, তাঁদের পরামর্শ দেবেন পেশাগত বিষয়ের বিশেষজ্ঞরা। তিনি জানান, যোগ্যতার ভিত্তিতে সাবেক যোদ্ধাদের বিকল্প প্রস্তাব দেওয়া হবে।
বালানন্দ শর্মা বলেন, এই প্রক্রিয়া শেষ করতে ১০ দিন সময় লেগে যেতে পারে। প্রক্রিয়া শেষ না হওয়া পর্যন্ত সাবেক বিদ্রোহীরা শিবিরে থাকতে পারবেন।
বালানন্দ শর্মা বলেন, ভবিষ্যৎ সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নিতে তাঁরা সাবেক বিদ্রোহীদের যথেষ্ট সময় দিয়েছেন। কারণ যুদ্ধে যোগ দেওয়ার পর থেকে বিদ্রোহীরা তাঁদের জীবন সম্পর্কে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছেন।
No comments