সিদ্ধান্ত নেওয়ার এই তো সময় by জাহাঙ্গীর আলম
শুভ ঢাকা কলেজ থেকে এ বছর এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল। পাসও করেছে ভালোভাবে। সম্প্রতি সে বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে অংশ নিয়ে জায়গা করে নিয়েছে দেশের সেরা শিক্ষাপীঠ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে। কিন্তু সে হঠাৎ করে সিদ্ধান্ত নিয়েছে পড়াশোনার জন্য তাকে যেতে হবে যুক্তরাষ্ট্র। যা ভাবা তাই কাজ। সে থেকেই শুরু হয়ে গেল তার বিভিন্ন চেষ্টা। শুভর মতো যারা বিদেশে পড়াশোনার কথা ভাবছেন তাদের এখন থেকেই নিতে হবে সিদ্ধান্ত।
যারা ইউএসএ যেতে যান তারা বেছে নিতে পারেন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্নেল ইউনিভার্সিটিকে। শিক্ষা বিষয়ক ইতিহাসবিদ ফ্রেডরিক রুডলফ তার 'দ্য ফাস্ট আমেরিকান ইউনিভার্সিটি' গ্রন্থে আমেরিকার প্রতিনিধিত্বশীল যে কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম উল্লেখ করেছেন, তার মধ্যে কর্নেল ইউনিভার্সিটি একটি। এ বিশ্ববিদ্যালয়টিকে তিনি পাণ্ডিত্যপূর্ণ এবং গণতন্ত্রের আদর্শ হিসেবেই বর্ণনা করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ১৮৬৫ খ্রিস্টাব্দে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে। প্রতিষ্ঠা করেন এজরা কর্নেল এবং অ্যান্ড্রু ডিকসন হোয়াইট। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই এ বিশ্ববিদ্যালয়ে সব ধর্মের এবং সব লিঙ্গের শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা করার সুযোগ পাচ্ছে। শিক্ষার্থীদের অবশ্য মেধা যাছাই করেই ভর্তি করে নেওয়া হয়।
শিক্ষা-দীক্ষার ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয় আজ ইতিহাসের অংশ হয়ে রয়েছে। জাতীয় ইতিহাসে এ বিশ্ববিদ্যালয়েই প্রথম হোটেল ব্যবস্থাপনা, শিল্প ও শ্রম সম্পর্ক, পশুপাখির চিকিৎসা ও ওষুধ বিষয়ে পড়াশোনা শুরু হয়।
বিশ্বের প্রায় ১২০টি দেশের বিশ হাজার শিক্ষার্থী প্রতি বছর কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন বিভাগে ভর্তি হয়ে থাকে। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পর্যায়ে এগারোটি বিষয়ের ওপর আছে চার হাজারের মতো কোর্স। এছাড়াও এ বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েট এবং প্রফেশনাল স্কুলে নানা বিষয়ের ওপর উচ্চতর ডিগ্রি গ্রহণ করা যায়। আছে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ওপর গবেষণা করার অপার সুযোগ। কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বিভাগ হলো_ কলেজ অব এগ্রিকালচার অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সেস, কলেজ অব আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস, কলেজ অব ইঞ্জিনিয়ারিং, কর্নেল ইনস্টিটিউট ফর পাবলিক অ্যাফেয়ার্স, ডিপার্টমেন্ট অব বায়োলজিক্যাল অ্যান্ড ইনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং, হসপিটালিটি অব ম্যানেজমেন্ট, অফিস অব ইনস্টিটিউশনাল রিসার্চ অ্যান্ড প্ল্যানিং, অফিস অব দ্য প্রেসিডেন্ট, প্রেস রিলেশনস, স্কুল অব অ্যাপ্লাইড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ফিজিকস, স্কুল অব কেমিক্যাল অ্যান্ড বায়োমলিকুলার ইঞ্জিনিয়ারিং, স্কুল অব সিভিল অ্যান্ড ইনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং, স্কুল অব ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং, স্কুল অব অপারেশনস রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি।
আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পর্যায়ে কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ে যেসব বিষয়ে পড়াশোনা করা যায় তা হলো_ আফ্রিকান স্টাডিজ, ফ্রেন্স স্টাডিজ, জার্মান স্টাডিজ, লাতিনো স্টাডিজ, রোমানস স্টাডিজ এবং রাশিয়ান লিটারেচারসহ চিকিৎসা, প্রকৌশল, কম্পিউটার প্রযুক্তি এবং ব্যবসা-বাণিজ্য বিষয়ে।
কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে সুবিশাল লাইব্রেরি। নানা বিষয়ের ওপর প্রকাশিত গ্রন্থ আছে ৭.৫ মিলিয়নের ওপরে। আছে ৮.৩ মিলিয়ন মাইক্সোফিল্ম ও মাইক্সোফিল্মের পাত। এ ছাড়াও আছে ডিভিডিতে সংরক্ষিত নানা বিষয়ের ওপর বিপুল তথ্য। আছে আবাসিক ও বৃত্তির সুবিধা। বিশ্ববিদ্যালয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য রয়েছে একটি ওয়েবসাইটে। িি.িপড়ৎহবষষ.বফঁ ক্লিক করলেই কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য পাওয়া যাবে।
শিক্ষা-দীক্ষার ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয় আজ ইতিহাসের অংশ হয়ে রয়েছে। জাতীয় ইতিহাসে এ বিশ্ববিদ্যালয়েই প্রথম হোটেল ব্যবস্থাপনা, শিল্প ও শ্রম সম্পর্ক, পশুপাখির চিকিৎসা ও ওষুধ বিষয়ে পড়াশোনা শুরু হয়।
বিশ্বের প্রায় ১২০টি দেশের বিশ হাজার শিক্ষার্থী প্রতি বছর কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন বিভাগে ভর্তি হয়ে থাকে। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পর্যায়ে এগারোটি বিষয়ের ওপর আছে চার হাজারের মতো কোর্স। এছাড়াও এ বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্র্যাজুয়েট এবং প্রফেশনাল স্কুলে নানা বিষয়ের ওপর উচ্চতর ডিগ্রি গ্রহণ করা যায়। আছে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের ওপর গবেষণা করার অপার সুযোগ। কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি বিভাগ হলো_ কলেজ অব এগ্রিকালচার অ্যান্ড লাইফ সায়েন্সেস, কলেজ অব আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস, কলেজ অব ইঞ্জিনিয়ারিং, কর্নেল ইনস্টিটিউট ফর পাবলিক অ্যাফেয়ার্স, ডিপার্টমেন্ট অব বায়োলজিক্যাল অ্যান্ড ইনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং, হসপিটালিটি অব ম্যানেজমেন্ট, অফিস অব ইনস্টিটিউশনাল রিসার্চ অ্যান্ড প্ল্যানিং, অফিস অব দ্য প্রেসিডেন্ট, প্রেস রিলেশনস, স্কুল অব অ্যাপ্লাইড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ফিজিকস, স্কুল অব কেমিক্যাল অ্যান্ড বায়োমলিকুলার ইঞ্জিনিয়ারিং, স্কুল অব সিভিল অ্যান্ড ইনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং, স্কুল অব ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং, স্কুল অব অপারেশনস রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশন ইঞ্জিনিয়ারিং ইত্যাদি।
আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পর্যায়ে কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ে যেসব বিষয়ে পড়াশোনা করা যায় তা হলো_ আফ্রিকান স্টাডিজ, ফ্রেন্স স্টাডিজ, জার্মান স্টাডিজ, লাতিনো স্টাডিজ, রোমানস স্টাডিজ এবং রাশিয়ান লিটারেচারসহ চিকিৎসা, প্রকৌশল, কম্পিউটার প্রযুক্তি এবং ব্যবসা-বাণিজ্য বিষয়ে।
কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ে রয়েছে সুবিশাল লাইব্রেরি। নানা বিষয়ের ওপর প্রকাশিত গ্রন্থ আছে ৭.৫ মিলিয়নের ওপরে। আছে ৮.৩ মিলিয়ন মাইক্সোফিল্ম ও মাইক্সোফিল্মের পাত। এ ছাড়াও আছে ডিভিডিতে সংরক্ষিত নানা বিষয়ের ওপর বিপুল তথ্য। আছে আবাসিক ও বৃত্তির সুবিধা। বিশ্ববিদ্যালয়টি সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য রয়েছে একটি ওয়েবসাইটে। িি.িপড়ৎহবষষ.বফঁ ক্লিক করলেই কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য পাওয়া যাবে।
No comments