ভয়ঙ্কর কমোডো ড্রাগন
কমোডো ড্রাগন হচ্ছে সবচেয়ে বড় আকারের গিরিগিটি। এটি সাধারণত গ্রীষ্মপ্রধান অঞ্চলেই বেশি দেখা যায়।কমোডো ড্রাগন গড়ে তিন মিটার লম্বা এবং ১৬৬ কেজি ওজন পর্যন্ত হয়।সবচেয়ে বড় আকারের কমোডো ড্রাগন প্রতি ঘণ্টায় তেরো মাইল গতিতে দৌড়াতে পারে। তবে শিকার ধরার সময় এ গতি আরও বৃদ্ধি পায়।১৯১২ খ্রিস্টাব্দের আগ পর্যন্ত পশ্চিমা বিশ্বে কমোডো ড্রাগন ছিল একটি পৌরাণিক প্রাণী। ১৯১০ খ্রিস্টাব্দের দিকে ইন্দোনেশিয়া ছিল
নেদারল্যান্ডসের ঔপনিবেশিক অঞ্চল। সে সময় এ অঞ্চলের প্রশাসনিক দায়িত্বে ছিলেন লেফটেন্যান্ট ভ্যান স্টেইন ভ্যান হেনসব্রুক। তিনিই প্রথম ২ দশমিক ১ মিটার লম্বা একটি কমোডো খুঁজে বের করেন।
ষ বিশ্বের মধ্যে ইন্দোনেশিয়া হচ্ছে এমন একটি দেশ, যেখানে প্রাকৃতিকভাবেই কমোডো ড্রাগন বেড়ে ওঠে। দেশটিতে রয়েছে 'কমোডো ন্যাশনাল পার্ক'।
ষ বড় আকারের এই গিরিগিটি মোটেও নিরীহ প্রাণী নয়। অনেক বড় প্রাণীও ধরাশায়ী হয় কমোডো ড্রাগনের কবলে পড়ে। শিকার ধরার সময় এটি ঘাপটি মেরে বসে থাকে ঝোপ-ঝাড়ের আবডালে। গরু, মহিষ, ছাগল কিংবা যে ধরনের প্রাণীই হোক, নিয়ন্ত্রণের মধ্যে এলে ঘায়েল করে ছাড়বেই।
ক্ষুধার জ্বালা মোটেও সহ্য করতে পারে না কমোডো ড্রাগন। তাই তো কোথাও খাবার খুঁজে না পেলে অনেক সময় নিজ সন্তানকেই মুখে তুলে উদরপূর্তি করে! আর এ কারণেই মা কমোডো সন্তানদের লুকিয়ে রাখে।
সোহাগ আহমেদ
ষ বিশ্বের মধ্যে ইন্দোনেশিয়া হচ্ছে এমন একটি দেশ, যেখানে প্রাকৃতিকভাবেই কমোডো ড্রাগন বেড়ে ওঠে। দেশটিতে রয়েছে 'কমোডো ন্যাশনাল পার্ক'।
ষ বড় আকারের এই গিরিগিটি মোটেও নিরীহ প্রাণী নয়। অনেক বড় প্রাণীও ধরাশায়ী হয় কমোডো ড্রাগনের কবলে পড়ে। শিকার ধরার সময় এটি ঘাপটি মেরে বসে থাকে ঝোপ-ঝাড়ের আবডালে। গরু, মহিষ, ছাগল কিংবা যে ধরনের প্রাণীই হোক, নিয়ন্ত্রণের মধ্যে এলে ঘায়েল করে ছাড়বেই।
ক্ষুধার জ্বালা মোটেও সহ্য করতে পারে না কমোডো ড্রাগন। তাই তো কোথাও খাবার খুঁজে না পেলে অনেক সময় নিজ সন্তানকেই মুখে তুলে উদরপূর্তি করে! আর এ কারণেই মা কমোডো সন্তানদের লুকিয়ে রাখে।
সোহাগ আহমেদ
No comments