ইরান এখন পরমাণু শক্তিধর দেশ
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ ঘোষণা দিয়েছেন, তাঁর দেশ এখন পরমাণু শক্তিধর। সে দেশের জ্বালানির চাহিদা পূরণে তাঁরা এ পরমাণু শক্তি অর্জন করেছেন। প্রেস টিভির এক খবরে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
আহমাদিনেজাদের বরাত দিয়ে টেলিভিশন চ্যানেলটি জানায়, যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র দেশগুলো তেহরানকে পরমাণু কর্মসূচি থেকে বিরত রাখতে নানা রাজনৈতিক প্রচারণা চালিয়ে আসছে। তেহরানের ওপর অবরোধ আরোপ করা হয়েছে। কিন্তু কোনো কিছুই তেহরানকে দাবিয়ে রাখতে পারেনি। পশ্চিমা বিশ্বের সব তৎপরতা ব্যর্থ করে দিয়ে ইরান এখন পরমাণু শক্তিধর দেশে পরিণত হয়েছে।
ইরানের উত্তরাঞ্চলীয় কারাজ শহরে এক সমাবেশে দেওয়া ভাষণে আহমাদিনেজাদ এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, সংঘাত নয়; বরং পারস্পরিক সহযোগিতার মধ্য দিয়ে ইরানের পরমাণু কর্মসূচির বিষয়ে সুরাহা হতে পারে।
আহমাদিনেজাদ বলেন, ‘আমাদের অধিকার অক্ষণ্ন রেখে এ বিষয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিতে আমরা রাজি আছি। তবে তেহরানকে ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করতে যেকোনো অপতৎপরতা রুখে দেওয়া হবে। এ ধরনের অপতৎপরতার দাঁতভাঙা জবাব দেওয়া হবে।’
ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, তেহরানের ওপর জাতিসংঘের অবরোধ আরোপের ঘটনা ‘অবৈধ’ ছিল। এ ধরনের অবরোধ ইরানের শক্তি আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। তেহরানের অগ্রগতি ত্বরান্বিত করেছে।
পশ্চিমা বিশ্বের অভিযোগ, পারমাণবিক বোমা তৈরির উদ্দেশ্যে বিতর্কিত এ পরমাণু কর্মসূচি চালিয়ে আসছে ইরান। তবে তেহরান বলছে, দেশের জ্বালানির চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে তারা ওই কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছে। এটা তাদের অধিকার। কোনো শর্তেই এ কর্মসূচি থেকে সরে দাঁড়াবে না তারা।
আহমাদিনেজাদের বরাত দিয়ে টেলিভিশন চ্যানেলটি জানায়, যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র দেশগুলো তেহরানকে পরমাণু কর্মসূচি থেকে বিরত রাখতে নানা রাজনৈতিক প্রচারণা চালিয়ে আসছে। তেহরানের ওপর অবরোধ আরোপ করা হয়েছে। কিন্তু কোনো কিছুই তেহরানকে দাবিয়ে রাখতে পারেনি। পশ্চিমা বিশ্বের সব তৎপরতা ব্যর্থ করে দিয়ে ইরান এখন পরমাণু শক্তিধর দেশে পরিণত হয়েছে।
ইরানের উত্তরাঞ্চলীয় কারাজ শহরে এক সমাবেশে দেওয়া ভাষণে আহমাদিনেজাদ এসব কথা বলেন। তিনি আরও বলেন, সংঘাত নয়; বরং পারস্পরিক সহযোগিতার মধ্য দিয়ে ইরানের পরমাণু কর্মসূচির বিষয়ে সুরাহা হতে পারে।
আহমাদিনেজাদ বলেন, ‘আমাদের অধিকার অক্ষণ্ন রেখে এ বিষয়ে সর্বাত্মক সহযোগিতা দিতে আমরা রাজি আছি। তবে তেহরানকে ন্যায্য অধিকার থেকে বঞ্চিত করতে যেকোনো অপতৎপরতা রুখে দেওয়া হবে। এ ধরনের অপতৎপরতার দাঁতভাঙা জবাব দেওয়া হবে।’
ইরানের প্রেসিডেন্ট বলেন, তেহরানের ওপর জাতিসংঘের অবরোধ আরোপের ঘটনা ‘অবৈধ’ ছিল। এ ধরনের অবরোধ ইরানের শক্তি আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। তেহরানের অগ্রগতি ত্বরান্বিত করেছে।
পশ্চিমা বিশ্বের অভিযোগ, পারমাণবিক বোমা তৈরির উদ্দেশ্যে বিতর্কিত এ পরমাণু কর্মসূচি চালিয়ে আসছে ইরান। তবে তেহরান বলছে, দেশের জ্বালানির চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে তারা ওই কর্মসূচি অব্যাহত রেখেছে। এটা তাদের অধিকার। কোনো শর্তেই এ কর্মসূচি থেকে সরে দাঁড়াবে না তারা।
No comments