দল ছেড়ে যাওয়া নেতাদের সঙ্গে সু চির বৈঠক
মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চি তাঁর দল থেকে বেরিয়ে যাওয়া নেতাদের সঙ্গে গতকাল বৃহস্পতিবার বৈঠক করেছেন। গত ৭ নভেম্বর অনুষ্ঠিত সে দেশের পার্লামেন্ট নির্বাচন বর্জনের প্রশ্নে মতবিরোধের জের ধরে ওই নেতারা সু চির নেতৃত্বাধীন দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) ছেড়ে যান। পরে তাঁরা ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক ফোর্স (এনডিএফ) নামের নতুন দল গঠন করেন।
এনডিএফের নেতা খিন মং সউই বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, সু চির সঙ্গে তাঁদের প্রায় এক ঘণ্টা আলোচনা হয়েছে। তবে সেখানে ব্যক্তিগত আলাপ-আলোচনা হয়েছে, রাজনৈতিক কথাবার্তা নয়।
সু চির সঙ্গে এনডিএফের তিনজন নেতা ওই বৈঠকে অংশ নেন। সু চির এনএলডি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর এটাই দুই পক্ষের প্রথম বৈঠক।
গত নির্বাচন বয়কট করায় সু চির নেতৃত্বাধীন এনএলডি দলকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। নতুন দল এনডিএফ ওই নির্বাচনে ১৬১ আসনে প্রার্থী দিয়ে ১৬টি আসনে জয় লাভ করে।
গত সপ্তাহে খিন মং বলেন, প্রায় দুই দশক ধরে সু চির সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ হয় না। তিনি আরও বলেন, তিনি ও তাঁর দলের নেতারা সু চিকে জানাতে চান, তাঁরা দেশের জাতীয় ঐক্য সাধনের লক্ষ্যে নতুন দল গঠন করেন, গণতন্ত্রের পথে উত্তরণে বাধা সৃষ্টি করতে নয়।
১৯৯০ সালে সু চির দল নিরঙ্কুশ বিজয় লাভ করে। কিন্তু জান্তা ক্ষমতা হস্তান্তর করেনি। গত ২০ বছরের বেশির ভাগ সময়ই সু চিকে কারাবন্দী কিংবা গৃহবন্দী করে রাখা হয়।
সম্প্রতি এএফপিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সু চি বলেন, তিনি জান্তা সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসতে আগ্রহী। তবে এখন পর্যন্ত জান্তার পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে সাড়া মেলেনি।
দেশটিতে ১৯৬২ সাল থেকে জান্তা সরকার ক্ষমতায়।
এনডিএফের নেতা খিন মং সউই বার্তা সংস্থা এএফপিকে জানান, সু চির সঙ্গে তাঁদের প্রায় এক ঘণ্টা আলোচনা হয়েছে। তবে সেখানে ব্যক্তিগত আলাপ-আলোচনা হয়েছে, রাজনৈতিক কথাবার্তা নয়।
সু চির সঙ্গে এনডিএফের তিনজন নেতা ওই বৈঠকে অংশ নেন। সু চির এনএলডি থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর এটাই দুই পক্ষের প্রথম বৈঠক।
গত নির্বাচন বয়কট করায় সু চির নেতৃত্বাধীন এনএলডি দলকে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হয়। নতুন দল এনডিএফ ওই নির্বাচনে ১৬১ আসনে প্রার্থী দিয়ে ১৬টি আসনে জয় লাভ করে।
গত সপ্তাহে খিন মং বলেন, প্রায় দুই দশক ধরে সু চির সঙ্গে তাঁর সাক্ষাৎ হয় না। তিনি আরও বলেন, তিনি ও তাঁর দলের নেতারা সু চিকে জানাতে চান, তাঁরা দেশের জাতীয় ঐক্য সাধনের লক্ষ্যে নতুন দল গঠন করেন, গণতন্ত্রের পথে উত্তরণে বাধা সৃষ্টি করতে নয়।
১৯৯০ সালে সু চির দল নিরঙ্কুশ বিজয় লাভ করে। কিন্তু জান্তা ক্ষমতা হস্তান্তর করেনি। গত ২০ বছরের বেশির ভাগ সময়ই সু চিকে কারাবন্দী কিংবা গৃহবন্দী করে রাখা হয়।
সম্প্রতি এএফপিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সু চি বলেন, তিনি জান্তা সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসতে আগ্রহী। তবে এখন পর্যন্ত জান্তার পক্ষ থেকে এ ব্যাপারে সাড়া মেলেনি।
দেশটিতে ১৯৬২ সাল থেকে জান্তা সরকার ক্ষমতায়।
No comments