স্কুল ফুটবলারদের মেলা
আমিনুল-এমিলিরা দর্শকসারিতে আর বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়াম আলো করে বেড়াচ্ছে শিশুদের দল। আগামী ৭ থেকে ১৩ জানুয়ারি এটাই হয়তো হবে। এই সাত দিন বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে হবে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টের চূড়ান্ত পর্ব। আলো থাকবে সেখানে শিশুদের ওপরই, আর দর্শকসারিতে থাকবেন জাতীয় দলের ফুটবলাররা।
নগরের এক অভিজাত হোটেলে সংবাদ সম্মেলন করে কাল দেওয়া হয়েছে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ফুটবলের চূড়ান্ত পর্বের সূচি। অনুষ্ঠিত হয় লোগো ও থিম সং উন্মোচনও। প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী আফছারুল আমীন ও প্রতিমন্ত্রী মো. মোতাহার হোসেনের সঙ্গে এই অনুষ্ঠানে ছিলেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন এবং জাতীয় দলের দুই তারকা ফুটবলার জাহিদ হাসান এমিলি ও এনামুল।
একটি ফুটবল নিয়ে এগিয়ে চলছে দুটি ছেলেমেয়ে—এই লোগো উন্মোচনের পরপর ভিডিওচিত্রে পরিবেশিত হয় থিম সং। ‘চলো সবাই স্কুলে যাই, লেখাপড়া আর ফুটবল, একসঙ্গে চলবে...’—এই থিম সংয়ের সুর টেনেই আফছারুল আমীন বলেছেন, ‘আমরা চাই বাংলাদেশকে নিরক্ষরমুক্ত করতে। এ জন্য ছেলেমেয়েদের স্কুলে টানার একটা উপায় খুঁজছিলাম। সেই থেকেই এই টুর্নামেন্টের আয়োজনের পরিকল্পনা।’
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শ্যামল কান্তি ঘোষ বলেছেন ফিফার একটি স্লোগান থেকে প্রেরণা খোঁজার কথা, ‘ফিফার গোল প্রজেক্টের সবার জন্য শিক্ষা স্লোগানটি আমাদের খুব নাড়া দিয়েছে। বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টটি সফলভাবে আয়োজন করতে আমাদের প্রেরণা ওই স্লোগানই।’
সালাউদ্দিনের আশা, এই টুর্নামেন্ট ফুটবলারও তৈরি করবে, ‘এই টুর্নামেন্ট থেকে ২, ৪ বা ৮ জন হলেও ফুটবলার বেরিয়ে আসবে।’ তবে আগামী দিনের ফুটবল তারকা পাওয়াটাকেই বড় দেখেন না সালাউদ্দিন, ‘ফুটবল বা যেকোনো খেলাধুলাতেই সবাইকে সুশৃঙ্খল হতে হয়। আর এটা মানুষের চরিত্র গঠনে বড় ভূমিকা রাখে। যেটা খুব জরুরি। এই টুর্নামেন্ট থেকে খেলোয়াড় বেরিয়ে আসাটা মূল ব্যাপার নয়। এ দেশের ভবিষ্যৎ যারা, তারা সুন্দরভাবে গড়ে উঠবে; এটাই আসল।’
এই টুর্নামেন্ট নিরবচ্ছিন্নভাবে চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মন্ত্রী, ‘যত দিন বাংলাদেশ থাকবে, এই টুর্নামেন্টও থাকবে। বহুদূর যাওয়ার স্বপ্ন আমাদের। যাত্রা তো সবে শুরু।’
সেই বহুদূর যাওয়ার পথে আগামী বছর মেয়েদের টুর্নামেন্ট যোগ করার আশ্বাস দিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী।
নগরের এক অভিজাত হোটেলে সংবাদ সম্মেলন করে কাল দেওয়া হয়েছে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ ফুটবলের চূড়ান্ত পর্বের সূচি। অনুষ্ঠিত হয় লোগো ও থিম সং উন্মোচনও। প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী আফছারুল আমীন ও প্রতিমন্ত্রী মো. মোতাহার হোসেনের সঙ্গে এই অনুষ্ঠানে ছিলেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন এবং জাতীয় দলের দুই তারকা ফুটবলার জাহিদ হাসান এমিলি ও এনামুল।
একটি ফুটবল নিয়ে এগিয়ে চলছে দুটি ছেলেমেয়ে—এই লোগো উন্মোচনের পরপর ভিডিওচিত্রে পরিবেশিত হয় থিম সং। ‘চলো সবাই স্কুলে যাই, লেখাপড়া আর ফুটবল, একসঙ্গে চলবে...’—এই থিম সংয়ের সুর টেনেই আফছারুল আমীন বলেছেন, ‘আমরা চাই বাংলাদেশকে নিরক্ষরমুক্ত করতে। এ জন্য ছেলেমেয়েদের স্কুলে টানার একটা উপায় খুঁজছিলাম। সেই থেকেই এই টুর্নামেন্টের আয়োজনের পরিকল্পনা।’
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শ্যামল কান্তি ঘোষ বলেছেন ফিফার একটি স্লোগান থেকে প্রেরণা খোঁজার কথা, ‘ফিফার গোল প্রজেক্টের সবার জন্য শিক্ষা স্লোগানটি আমাদের খুব নাড়া দিয়েছে। বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ প্রাথমিক বিদ্যালয় ফুটবল টুর্নামেন্টটি সফলভাবে আয়োজন করতে আমাদের প্রেরণা ওই স্লোগানই।’
সালাউদ্দিনের আশা, এই টুর্নামেন্ট ফুটবলারও তৈরি করবে, ‘এই টুর্নামেন্ট থেকে ২, ৪ বা ৮ জন হলেও ফুটবলার বেরিয়ে আসবে।’ তবে আগামী দিনের ফুটবল তারকা পাওয়াটাকেই বড় দেখেন না সালাউদ্দিন, ‘ফুটবল বা যেকোনো খেলাধুলাতেই সবাইকে সুশৃঙ্খল হতে হয়। আর এটা মানুষের চরিত্র গঠনে বড় ভূমিকা রাখে। যেটা খুব জরুরি। এই টুর্নামেন্ট থেকে খেলোয়াড় বেরিয়ে আসাটা মূল ব্যাপার নয়। এ দেশের ভবিষ্যৎ যারা, তারা সুন্দরভাবে গড়ে উঠবে; এটাই আসল।’
এই টুর্নামেন্ট নিরবচ্ছিন্নভাবে চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মন্ত্রী, ‘যত দিন বাংলাদেশ থাকবে, এই টুর্নামেন্টও থাকবে। বহুদূর যাওয়ার স্বপ্ন আমাদের। যাত্রা তো সবে শুরু।’
সেই বহুদূর যাওয়ার পথে আগামী বছর মেয়েদের টুর্নামেন্ট যোগ করার আশ্বাস দিয়েছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী।
No comments