কেপটাউনে সুবিধা পাবেন ব্যাটসম্যানরা
ভারতের ২০৫ রানের জবাবে ১৩১। জয়ের জন্য দ্বিতীয় ইনিংসে ৩০৩ রানের লক্ষ্যে খেলতে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকা অলআউট হয় ২১৫ রানে—ডারবান টেস্টে ব্যাটসম্যানদের হতাশার চিত্র এটি। তবে কেপটাউনে ২ জানুয়ারি থেকে শুরু হতে যাওয়া তৃতীয় ও সিরিজের শেষ টেস্টে ব্যাটসম্যানরা সুবিধা পাবেন বলে জানিয়েছেন সেখানকার কিউরেটর।
দক্ষিণ আফ্রিকার অন্য স্টেডিয়ামগুলোর চেয়ে কেপটাউন একটু ভিন্ন। বোলারদের বদলে এখানে তুলনামূলক সুবিধা পান ব্যাটসম্যানরা। সেই ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে জানিয়ে কিউরেটর ইভান ফ্লিন্ট ক্রিকইনফোকে বলেন, ‘আগের বছরগুলোর তুলনায় পিচ ভিন্ন হবে না। দুই দলের ব্যাটসম্যানদের জন্যই এটি সুবিধার হবে। গত দুটি টেস্টে তাঁদের কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে কষ্ট করতে হয়েছে। আশা করছি, কেপটাউনে এমনটা হবে না। পুরো পাঁচ দিন ধরেই চলবে টেস্ট।’
ফ্লিন্ট স্বীকার করেন, দক্ষিণ আফ্রিকা ঘরের মাঠে বরাবরই পেস ও বাউন্সি উইকেট চায়। তার পরও ব্যাটিং সহায়ক উইকেট করা প্রশ্নে ফ্লিন্ট বলেন, ‘আমরা দেখাতে চাই, এ পিচেও ভালো করতে সক্ষম দক্ষিণ আফ্রিকা। আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। আশা করছি, দক্ষিণ আফ্রিকা তার শক্তি অনুযায়ী খেলতে পারবে।’
দক্ষিণ আফ্রিকার অন্য স্টেডিয়ামগুলোর চেয়ে কেপটাউন একটু ভিন্ন। বোলারদের বদলে এখানে তুলনামূলক সুবিধা পান ব্যাটসম্যানরা। সেই ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে জানিয়ে কিউরেটর ইভান ফ্লিন্ট ক্রিকইনফোকে বলেন, ‘আগের বছরগুলোর তুলনায় পিচ ভিন্ন হবে না। দুই দলের ব্যাটসম্যানদের জন্যই এটি সুবিধার হবে। গত দুটি টেস্টে তাঁদের কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নিতে কষ্ট করতে হয়েছে। আশা করছি, কেপটাউনে এমনটা হবে না। পুরো পাঁচ দিন ধরেই চলবে টেস্ট।’
ফ্লিন্ট স্বীকার করেন, দক্ষিণ আফ্রিকা ঘরের মাঠে বরাবরই পেস ও বাউন্সি উইকেট চায়। তার পরও ব্যাটিং সহায়ক উইকেট করা প্রশ্নে ফ্লিন্ট বলেন, ‘আমরা দেখাতে চাই, এ পিচেও ভালো করতে সক্ষম দক্ষিণ আফ্রিকা। আমি আমার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। আশা করছি, দক্ষিণ আফ্রিকা তার শক্তি অনুযায়ী খেলতে পারবে।’
No comments