নূর হোসেনকে ফেরত পাঠাতে ভারতকে চিঠি by রোজিনা ইসলাম
নারায়ণগঞ্জের
সাত খুনের মামলার প্রধান আসামি নূর হোসেনকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে ভারত
সরকারকে তাগিদ দিয়েছে সরকার। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের রাজনৈতিক শাখা থেকে
এই তাগিদসংক্রান্ত চিঠি পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ইন্টারপোলের পরোয়ানাভুক্ত আসামি নূর হোসেনকে ভারতের সুবিধামতো তারিখ ও সময়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নারায়ণগঞ্জ জেলার বিশেষ গোয়েন্দা শাখার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মামুনুর রশিদ মণ্ডলের কাছে হস্তান্তর করা যেতে পারে। হস্তান্তর-গ্রহণের কার্যক্রম যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দরে অনুষ্ঠিত হতে পারে। নিয়মানুযায়ী পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে এ চিঠি পাঠানো হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের উপসচিব শফিকুর রহমানের স্বাক্ষর করা এ চিঠি প্রথমে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালকের (দক্ষিণ এশিয়া) কাছে পাঠানো হয়। পরে পত্রটি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভারত সরকারের কাছে পাঠায়। এর আগেও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে বেশ কয়েকবার নূর হোসেনকে ফেরত দেওয়ার তাগিদ দিয়ে ভারতে চিঠি পাঠানো হয়।
জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মোজাম্মেল হক খান আজ মঙ্গলবার রাতে টেলিফোনে প্রথম আলোকে বলেন, তাঁরা নূর হোসেনকে ফেরত পাঠাতে তাগাদা দিয়ে যাচ্ছেন। এ বিষয়ে চিঠি পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেন তিনি।
গত বছরের ১৮ আগস্ট বাগুইহাটি থানার পুলিশ নূর হোসেন ও তাঁর দুই সঙ্গীর বিরুদ্ধে অনুপ্রবেশের দায়ে অভিযোগপত্র দায়ের করে।
গত ডিসেম্বরে নূর হোসেনকে বাংলাদেশ সরকারের কাছে হস্তান্তর করতে প্রস্তুত বলে জানায় ভারত সরকার। সে সময় জানানো হয়, বাংলাদেশ চাইলে যেকোনো দিন নূর হোসেনকে হস্তান্তর করা হবে।
ভারত সরকারের এ প্রস্তাব পাওয়ার পর নূর হোসেনকে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া শুরু করে সরকার। নূর হোসেনকে কোথায়, কখন গ্রহণ করা হবে, সে ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পুলিশ সদর দপ্তরে চিঠি পাঠানো হয়।
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এ বিষয়ে প্রথম আলোকে বলেন, ‘প্রথম থেকেই নূর হোসেনকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের আওতায় আনতে আমরা ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছি। ’
প্রসঙ্গত গত ৪ সেপ্টেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ-ভারত যৌথ কার্যদলের বৈঠকে কলকাতায় কারাবন্দী নূর হোসেনকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানের তাগিদ দেয় বাংলাদেশ। এর পরিপ্রেক্ষিতে ভারত সরকার নূর হোসেনসহ যেসব সন্দেহভাজন অপরাধী ভারতে পালিয়ে আছে, তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর আশ্বাস দেয়।
গত বছরের ২৭ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের ঘটনার পর নূর হোসেন ভারতে পালিয়ে যান। এরপর ১৪ জুন কলকাতায় নূর হোসেনকে গ্রেপ্তার করে সেখানকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
এদিকে নূর হোসেনকে দেশে ফিরিয়ে আনতে না পারার কারণে নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের মামলার অগ্রগতি হচ্ছে না। উচ্চ আদালতের নির্দেশে গঠিত প্রশাসনিক সংক্রান্ত কমিটি তাদের প্রতিবেদনও জমা দিতে পারেনি। নূর হোসেনের সাক্ষ্য ছাড়া পূর্ণ প্রতিবেদন প্রস্তুত করা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন প্রশাসনিক কমিটির একজন সদস্য। এ কারণে দ্রুত নূর হোসেনকে ফিরিয়ে আনতে চায় সরকার। যদিও র্যাব তাদের নিজস্ব তদন্তে ২১ জন কর্মকর্তার সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ এনেছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, ভারতে নূর হোসেনকে গ্রেপ্তারের পর থেকে তাঁর বিরুদ্ধে হওয়া মামলার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, তদন্ত প্রতিবেদনসহ ‘অনুরোধপত্র’ ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে পাঠানো হয়। এর পর থেকে আজ পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে সরকারের যোগাযোগ অব্যাহত ছিল।
এর আগে গত বছরের ৭ অক্টোবর বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে প্রস্তাবিত বহিঃসমর্পণ চুক্তি অনুসমর্থনের প্রস্তাব অনুমোদন করে মন্ত্রিসভা। ফৌজদারি মামলায় বিচারাধীন বা দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি বিনিময়ের সুযোগ রেখে এ চুক্তি করা হয়। এর ফলে বাংলাদেশ ও ভারত নিজেদের মধ্যে বন্দী বিনিময় করতে পারবে। এর আগে ২০১১ সালে অনুমোদন করা হয় দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের হস্তান্তর চুক্তি (টিএসপি)। তবে এখন পর্যন্ত এসব চুক্তির আওতায় কোনো আসামি বা বন্দীকে ফেরত আনা হয়নি।
টিএসপি চুক্তি অনুযায়ী, বাংলাদেশের কোনো ব্যক্তি ভারতে কেবল দণ্ডপ্রাপ্ত হলে তাঁকে দেশে সাজা খাটানোর জন্য ফিরিয়ে আনা যেতে পারে। বহিঃসমর্পণ চুক্তি অনুযায়ী, ফৌজদারি মামলায় বিচারাধীন বা দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে বিনিময় করার বিধান রয়েছে।
তবে বহিঃসমর্পণ চুক্তি অনুযায়ী ফেরত পাঠানোর সুযোগ আছে৷ এ ছাড়া, পুশ ব্যাক, কমনওয়েলথের হারারে স্কিমের অধীনেও এ ধরনের ব্যক্তিকে ফেরত পাঠানোর সুযোগ আছে৷
তবে কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, দুই দেশের রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে বিষয়টি দুই দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সুরাহা করা হচ্ছে।
এদিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আরেকটি সূত্র জানায়, নূর হোসেনকে হস্তান্তরের পর আসামের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন উলফার নেতা অনুপ চেটিয়াকে ভারতের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হবে। ভারতও তাঁকে ফিরিয়ে নিতে রাজি আছে বলে জানিয়েছে। এ ছাড়া ভারতে পালিয়ে থাকা অন্য সন্দেহভাজন অপরাধী এবং বিভিন্ন মামলার আসামিদেরও বাংলাদেশের কাছে ফিরিয়ে আনা হবে। তবে নূর হোসেন বা অনুপ চেটিয়াকে একজনের বিনিময়ে অন্যজনকে হস্তান্তর করা হবে না। দুটি বিষয় সম্পূর্ণ আলাদা বলে জানান স্বরাষ্ট্রসচিব।
প্রসঙ্গত, অনুপ চেটিয়ার কারাভোগ শেষ হয়ে গেছে, আর নূর হোসেনের বিষয়টি এখনো সে দেশে বিচারাধীন। অনুপ চেটিয়া দেশে ফিরতে চান। নূর হোসেনের দিক থেকে তেমন কোনো আগ্রহের কথা জানা যায়নি।
চিঠিতে বলা হয়েছে, ইন্টারপোলের পরোয়ানাভুক্ত আসামি নূর হোসেনকে ভারতের সুবিধামতো তারিখ ও সময়ে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা নারায়ণগঞ্জ জেলার বিশেষ গোয়েন্দা শাখার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মামুনুর রশিদ মণ্ডলের কাছে হস্তান্তর করা যেতে পারে। হস্তান্তর-গ্রহণের কার্যক্রম যশোরের বেনাপোল স্থলবন্দরে অনুষ্ঠিত হতে পারে। নিয়মানুযায়ী পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে এ চিঠি পাঠানো হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের উপসচিব শফিকুর রহমানের স্বাক্ষর করা এ চিঠি প্রথমে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালকের (দক্ষিণ এশিয়া) কাছে পাঠানো হয়। পরে পত্রটি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ভারত সরকারের কাছে পাঠায়। এর আগেও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে বেশ কয়েকবার নূর হোসেনকে ফেরত দেওয়ার তাগিদ দিয়ে ভারতে চিঠি পাঠানো হয়।
জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মোজাম্মেল হক খান আজ মঙ্গলবার রাতে টেলিফোনে প্রথম আলোকে বলেন, তাঁরা নূর হোসেনকে ফেরত পাঠাতে তাগাদা দিয়ে যাচ্ছেন। এ বিষয়ে চিঠি পাঠানোর বিষয়টি নিশ্চিত করেন তিনি।
গত বছরের ১৮ আগস্ট বাগুইহাটি থানার পুলিশ নূর হোসেন ও তাঁর দুই সঙ্গীর বিরুদ্ধে অনুপ্রবেশের দায়ে অভিযোগপত্র দায়ের করে।
গত ডিসেম্বরে নূর হোসেনকে বাংলাদেশ সরকারের কাছে হস্তান্তর করতে প্রস্তুত বলে জানায় ভারত সরকার। সে সময় জানানো হয়, বাংলাদেশ চাইলে যেকোনো দিন নূর হোসেনকে হস্তান্তর করা হবে।
ভারত সরকারের এ প্রস্তাব পাওয়ার পর নূর হোসেনকে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া শুরু করে সরকার। নূর হোসেনকে কোথায়, কখন গ্রহণ করা হবে, সে ব্যাপারে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পুলিশ সদর দপ্তরে চিঠি পাঠানো হয়।
স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এ বিষয়ে প্রথম আলোকে বলেন, ‘প্রথম থেকেই নূর হোসেনকে দেশে ফিরিয়ে এনে বিচারের আওতায় আনতে আমরা ভারতের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছি। ’
প্রসঙ্গত গত ৪ সেপ্টেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ-ভারত যৌথ কার্যদলের বৈঠকে কলকাতায় কারাবন্দী নূর হোসেনকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানের তাগিদ দেয় বাংলাদেশ। এর পরিপ্রেক্ষিতে ভারত সরকার নূর হোসেনসহ যেসব সন্দেহভাজন অপরাধী ভারতে পালিয়ে আছে, তাদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর আশ্বাস দেয়।
গত বছরের ২৭ এপ্রিল নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের ঘটনার পর নূর হোসেন ভারতে পালিয়ে যান। এরপর ১৪ জুন কলকাতায় নূর হোসেনকে গ্রেপ্তার করে সেখানকার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
এদিকে নূর হোসেনকে দেশে ফিরিয়ে আনতে না পারার কারণে নারায়ণগঞ্জের সাত খুনের মামলার অগ্রগতি হচ্ছে না। উচ্চ আদালতের নির্দেশে গঠিত প্রশাসনিক সংক্রান্ত কমিটি তাদের প্রতিবেদনও জমা দিতে পারেনি। নূর হোসেনের সাক্ষ্য ছাড়া পূর্ণ প্রতিবেদন প্রস্তুত করা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন প্রশাসনিক কমিটির একজন সদস্য। এ কারণে দ্রুত নূর হোসেনকে ফিরিয়ে আনতে চায় সরকার। যদিও র্যাব তাদের নিজস্ব তদন্তে ২১ জন কর্মকর্তার সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ এনেছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, ভারতে নূর হোসেনকে গ্রেপ্তারের পর থেকে তাঁর বিরুদ্ধে হওয়া মামলার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, তদন্ত প্রতিবেদনসহ ‘অনুরোধপত্র’ ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে পাঠানো হয়। এর পর থেকে আজ পর্যন্ত ভারতের সঙ্গে সরকারের যোগাযোগ অব্যাহত ছিল।
এর আগে গত বছরের ৭ অক্টোবর বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে প্রস্তাবিত বহিঃসমর্পণ চুক্তি অনুসমর্থনের প্রস্তাব অনুমোদন করে মন্ত্রিসভা। ফৌজদারি মামলায় বিচারাধীন বা দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি বিনিময়ের সুযোগ রেখে এ চুক্তি করা হয়। এর ফলে বাংলাদেশ ও ভারত নিজেদের মধ্যে বন্দী বিনিময় করতে পারবে। এর আগে ২০১১ সালে অনুমোদন করা হয় দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের হস্তান্তর চুক্তি (টিএসপি)। তবে এখন পর্যন্ত এসব চুক্তির আওতায় কোনো আসামি বা বন্দীকে ফেরত আনা হয়নি।
টিএসপি চুক্তি অনুযায়ী, বাংলাদেশের কোনো ব্যক্তি ভারতে কেবল দণ্ডপ্রাপ্ত হলে তাঁকে দেশে সাজা খাটানোর জন্য ফিরিয়ে আনা যেতে পারে। বহিঃসমর্পণ চুক্তি অনুযায়ী, ফৌজদারি মামলায় বিচারাধীন বা দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিকে বিনিময় করার বিধান রয়েছে।
তবে বহিঃসমর্পণ চুক্তি অনুযায়ী ফেরত পাঠানোর সুযোগ আছে৷ এ ছাড়া, পুশ ব্যাক, কমনওয়েলথের হারারে স্কিমের অধীনেও এ ধরনের ব্যক্তিকে ফেরত পাঠানোর সুযোগ আছে৷
তবে কূটনৈতিক সূত্রগুলো বলছে, দুই দেশের রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের ভিত্তিতে বিষয়টি দুই দেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সুরাহা করা হচ্ছে।
এদিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আরেকটি সূত্র জানায়, নূর হোসেনকে হস্তান্তরের পর আসামের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন উলফার নেতা অনুপ চেটিয়াকে ভারতের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হবে। ভারতও তাঁকে ফিরিয়ে নিতে রাজি আছে বলে জানিয়েছে। এ ছাড়া ভারতে পালিয়ে থাকা অন্য সন্দেহভাজন অপরাধী এবং বিভিন্ন মামলার আসামিদেরও বাংলাদেশের কাছে ফিরিয়ে আনা হবে। তবে নূর হোসেন বা অনুপ চেটিয়াকে একজনের বিনিময়ে অন্যজনকে হস্তান্তর করা হবে না। দুটি বিষয় সম্পূর্ণ আলাদা বলে জানান স্বরাষ্ট্রসচিব।
প্রসঙ্গত, অনুপ চেটিয়ার কারাভোগ শেষ হয়ে গেছে, আর নূর হোসেনের বিষয়টি এখনো সে দেশে বিচারাধীন। অনুপ চেটিয়া দেশে ফিরতে চান। নূর হোসেনের দিক থেকে তেমন কোনো আগ্রহের কথা জানা যায়নি।
No comments