অবরোধের ৬৫ দিন- ধরপাকড় অব্যাহত by আবু সালেহ আকন
রাজধানীসহ
সারা দেশে ব্যাপক ধরপাকড় অব্যাহত রয়েছে। ২০ দলীয় জোটের আন্দোলন কর্মসূচি
ঘিরেই চলছে এই গ্রেফতার অভিযান। কোনো কোনো এলাকায় পুলিশ ও যৌথবাহিনীর
সদস্যরা ঘরে ঘরে গিয়ে তল্লাশি করছে। টার্গেটকৃত নেতাকর্মীদের না পেয়ে তাদের
আত্মীয়স্বজনের সাথে দুর্ব্যবহার করছে বলেও অভিযোগ আসছে। এমনকি আইনশৃঙ্খলা
বাহিনীর এই দুর্ব্যবহারে হার্টঅ্যাটাক করে মৃত্যুর খবরও পাওয়া গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, টানা অবরোধ ও চলমান হরতালে কোনো কোনো এলাকায়
মিছিল-সমাবেশ, পিকেটিংসহ কোনো কর্মসূচি না থাকলেও গ্রেফতার অভিযান থেমে নেই
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীদের। মাঝেমধ্যে একটু ঢিলেঢালা হলেও হঠাৎ বেড়ে যায় এই
অভিযান। গত দু’দিন ধরে আবারো শুরু হয়েছে ব্যাপক ধরপাকড়। এ দিকে
গ্রেফতারকৃতদের মধ্যে অনেককে আদালতে সোপর্দ না করে পুলিশ থানায় আটকে রাখছে
বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গতকাল ২০ দলীয় জোটের হরতাল কর্মসূচি শিথিল ছিল। গত সোমবার বিকেলে এই ঘোষণা দেয়া হয় ২০ দলের পক্ষ থেকে। কিন্তু তাই বলে সোমবার থেকে গ্রেফতার থেমে থাকেনি। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীসহ সারা দেশে ৪ শতাধিক নেতাকর্মী আটক হয়েছেন বলে জানা গেছে।
নাশকতার আশঙ্কায় পাবনায় জামায়াত-বিএনপি ও অন্যদলের ৫৫ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত জেলার ১১ থানায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করে। পুলিশের বিশেষ শাখার কর্মকর্তা (ডিআই-১) সাংবাদিকদের জানান, ‘জামায়াতের ৮, বিএনপির ১ ও বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত ৪৬ জনসহ ৫৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে তাদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে বলে পুলিশ জানায়।
রংপুরে বিএনপি-জামায়াতের ১২ কর্মীসহ ৫০ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জেলার বিভিন্ন স্থানে সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার ভোর পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয় বলে জানা গেছে। জেলা পুলিশ কন্ট্রোল রুম অপারেটর এম এ মাজেদ সাংবাদিকদের বলেছেন, কোতোয়ালি থানা পুলিশের অভিযানে বিএনপির একজন ও জামায়াতের চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ ছাড়া পীরগাছায় বিএনপির পাঁচ ও জামায়াতের দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতা ও গাড়ি ভাঙচুরসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে। এর আগের দিন রংপুর জেলা ইসলামী ছাত্রীসংস্থার সভানেত্রী বীথিসহ ৪৭ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
টানা অবরোধ ও হরতালে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে গাজীপুরে বিএনপি-জামায়াতের ১০ নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। গাজীপুর জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার পরিদর্শক সিরাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেছেন গ্রেফতারের বিষয়টি।
২০ দলীয় জোটের ডাকা অবরোধ ও হরতালে পঞ্চগড়ে গাড়িতে অগ্নিসংযোগের অভিযোগে তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার দিবাগত রাতে শহরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা হলেন সদর উপজেলার কায়েতপাড়া গ্রামের মরহুম শফিউল ইসলামের ছেলে এ টি এম হাসানুজ্জামান পলাশ, চাকলাহাট ইউনিয়নের সর্দার পাড়া গ্রামের রজির উদ্দীনের ছেলে মো: ইয়াকুব আলীকে সদর থানা পুলিশ গ্রেফতার করে। এ ছাড়া সাতমেরা ইউনিয়নের ঠিলাপাড়া গ্রামের মৃত কছিমদ্দিনের ছেলে মো: লুৎফর রহমানকে গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ গ্রেফতার করেছে। অবরোধ-হরতালে নাশকতা কর্মকাণ্ড চালানোর অভিযোগে মানিকগঞ্জে বিএনপির তিন কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। সোমবার মধ্যরাত থেকে মঙ্গলবার ভোর পর্যন্ত পৃথক অভিযানে এদের আটক করা হয়। আটককৃতরা হলেন সোয়েব রানা (৩২), বাবুল হোসেন (৩৮) ও আবু সাঈদ (৪২)।
চট্টগ্রামের বিভিন্নস্থানে সহিংসতায় জড়িত সন্দেহে বিএনপি-জামায়াতর ১১ নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃতদের মধ্যে বিএনপির ১ ও জামায়াত-শিবিরের ১০ নেতাকর্মী রয়েছেন। মঙ্গলবার রাতভর অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করা হয়।
নড়াইলে বিশেষ অভিযান চালিয়ে পৌর ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মামুন আল মিরাজ ওরফে জনিসহ (২৭) ২৬ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত এ অভিযান চলে। পুলিশের দাবি, তাদের ওপর হামলা ও সরকারি কাজে বাধা সৃষ্টির মামলায় নড়াইল পৌর ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মামুন আল মিরাজ ওরফে জনি এবং বিভিন্ন অভিযোগ ও মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানাভুক্ত ২৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
দাউদকান্দিতে পৌর জামায়াতের আমিরসহ ১০ জনকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা হলেনÑ দাউদকান্দি পৌর জামায়াতের আমির আবুল কাশেম (৪৮), ইসমাইল হোসেন (২১), আল হেলাল (১৮), মহিউদ্দিন সোহেল (২৭), কামরুল হাসান (৪০), সাকিব (১৮), মো: ইয়াসিন (১৮), নুরুজ্জামান (৫০), মো: হুমায়ুন (২২) ও খন্দকার হাসান (২০)। দাউদকান্দি মডেল থানার ওসি আব্দুস সালাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, মঙ্গলবার বিশেষ মতা আইনে মামলা দায়েরের পর আসামিদের কুমিল্লা জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে বিএনপি-জামায়াতের ১৫ নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। আটকদের মধ্যে ১১ জন বিএনপির, বাকিরা জামায়াত-শিবিরের কর্মী বলেও জানান তিনি।
গতকাল ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস্ বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদুর রহমান বলেছেন, হরতাল-অবরোধকে কেন্দ্র করে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে তাদের আটক করা হয়েছে। এদের মধ্যে বিএনপি, জামায়াত ছাড়াও শিবিরের নেতাকর্মী রয়েছেন।
এ দিকে কোনো কোনো এলাকায় গ্রেফতারকৃতদের আদালতে সোপর্দ না করে থানায় আটক রাখার অভিযোগ মিলেছে। গত সোমবার বিকেলে কদমতলী থানা পুলিশ তিন ছাত্রকে আটক করে। গ্রেফতারকৃতরা হলো সাইদুল ইসলাম, হাসান রাব্বি এবং নাকিবুল আরেফিন। এই তিন ছাত্রের বাবা আনোয়ার হোসেন, হানিফ শিকদার এবং মাওলানা ফয়সাল আহমেদ এক বিবৃতিতে বলেছেন, তাদের সন্তানদের বিনা কারণে পুলিশ আটক করেছে। নিয়ম অনুযায়ী তাদেরকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আদালতে সোপর্দ না করে পুলিশ তাদেরকে থানায় আটকে রেখেছে। এ ব্যাপারে কদমতলী থানায় যোগাযোগ করা হলে থানার ডিউটি অফিসার এসআই মাহমুদ বলেছেন, এ ব্যাপারে কোনো তথ্য তার কাছে নেই।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, গতকাল ২০ দলীয় জোটের হরতাল কর্মসূচি শিথিল ছিল। গত সোমবার বিকেলে এই ঘোষণা দেয়া হয় ২০ দলের পক্ষ থেকে। কিন্তু তাই বলে সোমবার থেকে গ্রেফতার থেমে থাকেনি। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীসহ সারা দেশে ৪ শতাধিক নেতাকর্মী আটক হয়েছেন বলে জানা গেছে।
নাশকতার আশঙ্কায় পাবনায় জামায়াত-বিএনপি ও অন্যদলের ৫৫ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত জেলার ১১ থানায় পুলিশ অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করে। পুলিশের বিশেষ শাখার কর্মকর্তা (ডিআই-১) সাংবাদিকদের জানান, ‘জামায়াতের ৮, বিএনপির ১ ও বিভিন্ন মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত ৪৬ জনসহ ৫৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মঙ্গলবার দুপুরে তাদের জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে বলে পুলিশ জানায়।
রংপুরে বিএনপি-জামায়াতের ১২ কর্মীসহ ৫০ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। জেলার বিভিন্ন স্থানে সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার ভোর পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয় বলে জানা গেছে। জেলা পুলিশ কন্ট্রোল রুম অপারেটর এম এ মাজেদ সাংবাদিকদের বলেছেন, কোতোয়ালি থানা পুলিশের অভিযানে বিএনপির একজন ও জামায়াতের চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ ছাড়া পীরগাছায় বিএনপির পাঁচ ও জামায়াতের দু’জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃতদের বিরুদ্ধে নাশকতা ও গাড়ি ভাঙচুরসহ বিভিন্ন অভিযোগে মামলা রয়েছে। এর আগের দিন রংপুর জেলা ইসলামী ছাত্রীসংস্থার সভানেত্রী বীথিসহ ৪৭ জনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
টানা অবরোধ ও হরতালে নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে গাজীপুরে বিএনপি-জামায়াতের ১০ নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। গাজীপুর জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার পরিদর্শক সিরাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেছেন গ্রেফতারের বিষয়টি।
২০ দলীয় জোটের ডাকা অবরোধ ও হরতালে পঞ্চগড়ে গাড়িতে অগ্নিসংযোগের অভিযোগে তিনজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার দিবাগত রাতে শহরের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা হলেন সদর উপজেলার কায়েতপাড়া গ্রামের মরহুম শফিউল ইসলামের ছেলে এ টি এম হাসানুজ্জামান পলাশ, চাকলাহাট ইউনিয়নের সর্দার পাড়া গ্রামের রজির উদ্দীনের ছেলে মো: ইয়াকুব আলীকে সদর থানা পুলিশ গ্রেফতার করে। এ ছাড়া সাতমেরা ইউনিয়নের ঠিলাপাড়া গ্রামের মৃত কছিমদ্দিনের ছেলে মো: লুৎফর রহমানকে গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ গ্রেফতার করেছে। অবরোধ-হরতালে নাশকতা কর্মকাণ্ড চালানোর অভিযোগে মানিকগঞ্জে বিএনপির তিন কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। সোমবার মধ্যরাত থেকে মঙ্গলবার ভোর পর্যন্ত পৃথক অভিযানে এদের আটক করা হয়। আটককৃতরা হলেন সোয়েব রানা (৩২), বাবুল হোসেন (৩৮) ও আবু সাঈদ (৪২)।
চট্টগ্রামের বিভিন্নস্থানে সহিংসতায় জড়িত সন্দেহে বিএনপি-জামায়াতর ১১ নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। আটককৃতদের মধ্যে বিএনপির ১ ও জামায়াত-শিবিরের ১০ নেতাকর্মী রয়েছেন। মঙ্গলবার রাতভর অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করা হয়।
নড়াইলে বিশেষ অভিযান চালিয়ে পৌর ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মামুন আল মিরাজ ওরফে জনিসহ (২৭) ২৬ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত এ অভিযান চলে। পুলিশের দাবি, তাদের ওপর হামলা ও সরকারি কাজে বাধা সৃষ্টির মামলায় নড়াইল পৌর ছাত্রদলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মামুন আল মিরাজ ওরফে জনি এবং বিভিন্ন অভিযোগ ও মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানাভুক্ত ২৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
দাউদকান্দিতে পৌর জামায়াতের আমিরসহ ১০ জনকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা হলেনÑ দাউদকান্দি পৌর জামায়াতের আমির আবুল কাশেম (৪৮), ইসমাইল হোসেন (২১), আল হেলাল (১৮), মহিউদ্দিন সোহেল (২৭), কামরুল হাসান (৪০), সাকিব (১৮), মো: ইয়াসিন (১৮), নুরুজ্জামান (৫০), মো: হুমায়ুন (২২) ও খন্দকার হাসান (২০)। দাউদকান্দি মডেল থানার ওসি আব্দুস সালাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, মঙ্গলবার বিশেষ মতা আইনে মামলা দায়েরের পর আসামিদের কুমিল্লা জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে বিএনপি-জামায়াতের ১৫ নেতাকর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। আটকদের মধ্যে ১১ জন বিএনপির, বাকিরা জামায়াত-শিবিরের কর্মী বলেও জানান তিনি।
গতকাল ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস্ বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মাসুদুর রহমান বলেছেন, হরতাল-অবরোধকে কেন্দ্র করে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় নাশকতামূলক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে তাদের আটক করা হয়েছে। এদের মধ্যে বিএনপি, জামায়াত ছাড়াও শিবিরের নেতাকর্মী রয়েছেন।
এ দিকে কোনো কোনো এলাকায় গ্রেফতারকৃতদের আদালতে সোপর্দ না করে থানায় আটক রাখার অভিযোগ মিলেছে। গত সোমবার বিকেলে কদমতলী থানা পুলিশ তিন ছাত্রকে আটক করে। গ্রেফতারকৃতরা হলো সাইদুল ইসলাম, হাসান রাব্বি এবং নাকিবুল আরেফিন। এই তিন ছাত্রের বাবা আনোয়ার হোসেন, হানিফ শিকদার এবং মাওলানা ফয়সাল আহমেদ এক বিবৃতিতে বলেছেন, তাদের সন্তানদের বিনা কারণে পুলিশ আটক করেছে। নিয়ম অনুযায়ী তাদেরকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আদালতে সোপর্দ না করে পুলিশ তাদেরকে থানায় আটকে রেখেছে। এ ব্যাপারে কদমতলী থানায় যোগাযোগ করা হলে থানার ডিউটি অফিসার এসআই মাহমুদ বলেছেন, এ ব্যাপারে কোনো তথ্য তার কাছে নেই।
No comments