আইভরি কোস্টের ‘লৌহমানবীর’ ২০ বছরের কারাদণ্ড
আইভরি কোস্টের সাবেক ফার্স্ট লেডি সিমোঁ বাগবো। ছবি: রয়টার্স |
পশ্চিম
আফ্রিকার দেশ আইভরি কোস্টের সাবেক প্রেসিডেন্ট লরা বাগবোর স্ত্রী ও সাবেক
ফার্স্ট লেডি সিমোঁ বাগবোকে ২০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার
দেশটির বাণিজ্যিক রাজধানী আবিদজানের একটি আদালত এ আদেশ দেন।
বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে জানানো হয়, ২০১০-১১ সালে আইভরি কোস্টে নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতা চলাকালে ‘রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তাকে উপেক্ষা’ করার অপরাধে আজ মঙ্গলবার ‘লৌহমানবী’ হিসেবে পরিচিত সিমনকে এ দণ্ড দেওয়া হয়। ওই সহিংসতায় প্রায় তিন হাজার মানুষ প্রাণ হারায়। ওই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আলাসান ওয়াতারা জয়কে অস্বীকার করেন লরেন্ট বাগবো ও তাঁর সমর্থকেরা। এর জের ধরেই সে সময় দেশটিতে ব্যাপক সহিংস ঘটনা ঘটে। এর প্রায় পাঁচ মাস পর লরা ও সিমোঁ বাগবোকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই সময় দেশটিতে ফ্রান্স-সমর্থিত সামরিক অভিযান চলছিল। নতুন প্রেসিডেন্ট আলাসান ওয়াতারার অনুগত বাহিনী তাঁদের গ্রেপ্তার করে। পরে সিমোঁকে নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতায় সমর্থন দেওয়া, শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও সশস্ত্র বাহিনী গঠনের অপরাধে অভিযুক্ত করা হয়। বিচার চলাকালে তাঁর বিরুদ্ধে নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে হত্যাযজ্ঞ পরিচালনার অভিযোগটিই মুখ্য হয়ে ওঠে। এসব অপরাধের দায়ে আজ তাঁকে এ দণ্ডাদেশ দেওয়া হলো।
নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) সিমনের স্বামী ও আইভরি কোস্টের সাবেক প্রেসিডেন্ট বাগবোর বিচার চলছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির খবরে জানানো হয়, ২০১০-১১ সালে আইভরি কোস্টে নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতা চলাকালে ‘রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তাকে উপেক্ষা’ করার অপরাধে আজ মঙ্গলবার ‘লৌহমানবী’ হিসেবে পরিচিত সিমনকে এ দণ্ড দেওয়া হয়। ওই সহিংসতায় প্রায় তিন হাজার মানুষ প্রাণ হারায়। ওই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী আলাসান ওয়াতারা জয়কে অস্বীকার করেন লরেন্ট বাগবো ও তাঁর সমর্থকেরা। এর জের ধরেই সে সময় দেশটিতে ব্যাপক সহিংস ঘটনা ঘটে। এর প্রায় পাঁচ মাস পর লরা ও সিমোঁ বাগবোকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই সময় দেশটিতে ফ্রান্স-সমর্থিত সামরিক অভিযান চলছিল। নতুন প্রেসিডেন্ট আলাসান ওয়াতারার অনুগত বাহিনী তাঁদের গ্রেপ্তার করে। পরে সিমোঁকে নির্বাচন-পরবর্তী সহিংসতায় সমর্থন দেওয়া, শৃঙ্খলা ভঙ্গ ও সশস্ত্র বাহিনী গঠনের অপরাধে অভিযুক্ত করা হয়। বিচার চলাকালে তাঁর বিরুদ্ধে নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে হত্যাযজ্ঞ পরিচালনার অভিযোগটিই মুখ্য হয়ে ওঠে। এসব অপরাধের দায়ে আজ তাঁকে এ দণ্ডাদেশ দেওয়া হলো।
নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) সিমনের স্বামী ও আইভরি কোস্টের সাবেক প্রেসিডেন্ট বাগবোর বিচার চলছে।
No comments