পাহাড়ী বাঙ্গালী সংঘর্ষ, আহত ১০ : সেনাবাহিনী বিজিবির টহল
বান্দরবানে
জাগো পাার্বত্যবাসী সংগঠনের ডাকা টানা ৭২ ঘন্টা হরতালের প্রথম দিনে শহরের
বালাঘটা এলাকায় পাহাড়ী বাঙ্গালীদের মধ্যে সংঘর্ষে কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছে।
পুলিশ আটক করেছে ৩ জনকে। এ ঘটনার পর শহরে সেনাবাহিনী, বিজিবি ও দাঙ্গা
পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। শহরজুড়ে উত্তেজনা বিরাজ করছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা
জানায়, বেলা ১২ টার দিকে জনসংহতি সমিতির সভাপতি ও আঞ্চলিক পরিষদের
চেয়ারম্যান জ্যোতিরিন্দ্র বোধী প্রিয় লারমা সন্তু লারমা রাঙ্গামাটি থেকে
বান্দরবানে এসে পৌছালে তাকে কড়া নিরাপত্তায় সার্কিট হাউসে পৌছানো হয়। তার
আগমনের খবরে হরতাল সমর্থকরা বান্দরবান রাঙ্গামাটি সড়কের বিভিন্ন জায়গায়
গাছের গুড়ি ফেলে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে। এছাড়া পুল পাড়াসহ কয়েকটি এলাকায়
সড়কের বেইলী ব্রিজের পাতাটনও খুলে ফেলা হয়। পরে সেনাবাহিনী ও পুলিশ যোগযোগ
ব্যবস্থা স্বাভাবিক করে দেয়। দুপুরে শহরের বালাঘাটা এলাকায় পাহাড়ী
বাঙ্গালীদের মধ্যে সংঘর্ষে কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়। আহতদের মধ্যে যাদের নাম
পাওয়া গেছে তারা হলেন মো: মমতাজ উদ্দিন (৩২), পেঅং প্রু মার্মা (৫৪), পরিমল
চাকমা (২৮), লিটন তংচঙ্গা (২৩)।
জনসংহতি সমিতি ও হরতাল সমর্থকরা ইটপাটকেল গুলতি নিয়ে একে অপরের উপর হামলা করে। এ সময় পাহাড়ী ছাত্র পরিষদের নেতা কর্মী বহনকারী একটি জীপও ভাংচুর করে হরতাল সমর্থকরা। এ ঘটনার পর বালাঘাটা ও ট্রাফিক মোড় এলাকায় সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়। এছাড়া শহরের বিভিন্ন জায়গায় বিজিবি ও দাঙ্গা পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। সন্তু লারমার আগমনকে কেন্দ্র করে শহরে উত্তেজনা বিরাজ করছে। জেলা প্রশাসক মিজানুল হক চৌধুরী ও পুলিশ সুপার দেবদাশ ভট্রাচার্য জানিয়েছেন অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে শহরে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত শহরে সেনাবাহিনী বিজিবির টহল অব্যহত থাকবে বলে তারা জানান।
পাহাড়ে বিভিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠনের সন্ত্রাস চাঁদাবাজীর প্রতিবাদে জাগো পার্বত্য বাসী নামের নতুন একটি সংগঠন বান্দরবানে আজ সকাল থেকে শুক্রবার সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত টনা ৭২ ঘন্টার হরতাল আহবান করে। সংগঠনটির নেতা কর্মীরা সকাল থেকে শহরে পিকেটিং করে। হরতালের কারনে অভ্যন্তরিন সড়ক ও দুরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকায় চরম দুর্ভোগের মধ্যে পরেছে সাধারন মানুষ ও স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরা। আগামী ১৩ মার্চ চিম্বুক পাহাড়ের ফারুক পাড়ায় পাহাড়ী ছাত্র পরিষদের সম্মেলনে যোগ দিতে জনসংহতি সমিতির সভাপতি সন্তু লারমা দুদিনের সফরে আজ বান্দরবানে এসেছেন।
জনসংহতি সমিতি ও হরতাল সমর্থকরা ইটপাটকেল গুলতি নিয়ে একে অপরের উপর হামলা করে। এ সময় পাহাড়ী ছাত্র পরিষদের নেতা কর্মী বহনকারী একটি জীপও ভাংচুর করে হরতাল সমর্থকরা। এ ঘটনার পর বালাঘাটা ও ট্রাফিক মোড় এলাকায় সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হয়। এছাড়া শহরের বিভিন্ন জায়গায় বিজিবি ও দাঙ্গা পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। সন্তু লারমার আগমনকে কেন্দ্র করে শহরে উত্তেজনা বিরাজ করছে। জেলা প্রশাসক মিজানুল হক চৌধুরী ও পুলিশ সুপার দেবদাশ ভট্রাচার্য জানিয়েছেন অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে শহরে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত শহরে সেনাবাহিনী বিজিবির টহল অব্যহত থাকবে বলে তারা জানান।
পাহাড়ে বিভিন্ন সন্ত্রাসী সংগঠনের সন্ত্রাস চাঁদাবাজীর প্রতিবাদে জাগো পার্বত্য বাসী নামের নতুন একটি সংগঠন বান্দরবানে আজ সকাল থেকে শুক্রবার সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত টনা ৭২ ঘন্টার হরতাল আহবান করে। সংগঠনটির নেতা কর্মীরা সকাল থেকে শহরে পিকেটিং করে। হরতালের কারনে অভ্যন্তরিন সড়ক ও দুরপাল্লার যানবাহন চলাচল বন্ধ থাকায় চরম দুর্ভোগের মধ্যে পরেছে সাধারন মানুষ ও স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরা। আগামী ১৩ মার্চ চিম্বুক পাহাড়ের ফারুক পাড়ায় পাহাড়ী ছাত্র পরিষদের সম্মেলনে যোগ দিতে জনসংহতি সমিতির সভাপতি সন্তু লারমা দুদিনের সফরে আজ বান্দরবানে এসেছেন।
No comments