টাকার জন্য খালা শান্তকে অপহরণ করে
১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবিতে ছয় বছরের শিশু আরাফাত হোসেন শান্তকে অপহরণ করে তার খালা আসমা সুলতানা ছন্দা। গত বৃহস্পতিবার রাতে রাজধানীর পল্লবীর ৬/ডি ও ২/৯ নম্বর বাসায় অভিযান চালিয়ে অপহƒত শান্তকে উদ্ধার করে র্যাব। এ সময় আসমা ছাড়াও অপহরণের ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে হাসান ওরফে শাওন, গোলাম মোস্তফা ও আয়েশা আখতার তামান্না নামে তিনজনকে আটক করা হয়। অপহরণের পর র্যাব ও পুলিশকে বিষয়টি জানানো হলে শান্তকে হত্যা করা হবে বলে হুমকি দিয়েছিলেন আসমা। গতকাল দুপুরে র্যাব-৪ এর মিরপুর কার্যালয়ে এসব তথ্য জানানো হয়।
র্যাব-৪ এর অধিনায়ক শাহাবুদ্দিন খান জানান, গত ১১ নভেম্বর বিকেলে কাফরুলের পশ্চিম বাইশটেকের ৩৮ নম্বর বাসার সামনে থেকে শান্তকে অপহরণ করা হয়। ঘটনার দিন রাতেই অপহরণকারীরা ফোন করে শান্তর পরিবারের কাছে বিষয়টি জানায়। পরদিন দুপুরে অপহরণকারীরা ওই পরিবারের কাছে আবারো ফোন করে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। এ ঘটনায় শান্তর বাবার করা অভিযোগের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার রাতে পল্লবী এলাকায় অভিযান চালিয়ে শান্তকে উদ্ধার করা হয়। এ সময় ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অপরাধে অপহরণের মূল পরিকল্পনাকারী ও শিশু শান্তর খালা আসমা, হাসান, মোস্তফা ও তামান্নাকে আটক করা হয়। এ ছাড়া আসমার আরেক সহযোগী লিমা পলাতক রয়েছে। তাকে ধরতে অভিযান চলছে।
শান্তর মা রিনা বেগম বলেন, শান্ত অপহরণের পর কাফরুল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করি। পরে শান্তর বাবা আব্দুস সাত্তার বিষয়টি র্যাব-৪ কে অবহিত করেন। নিজের মামাতো বোন হয়েও আসমা যে আমারই সন্তানকে অপহরণ করে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করবে তা কল্পনাও করিনি। অপরাধী যেই হোক না কেন তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন তিনি।
র্যাব-৪ এর অধিনায়ক শাহাবুদ্দিন খান জানান, গত ১১ নভেম্বর বিকেলে কাফরুলের পশ্চিম বাইশটেকের ৩৮ নম্বর বাসার সামনে থেকে শান্তকে অপহরণ করা হয়। ঘটনার দিন রাতেই অপহরণকারীরা ফোন করে শান্তর পরিবারের কাছে বিষয়টি জানায়। পরদিন দুপুরে অপহরণকারীরা ওই পরিবারের কাছে আবারো ফোন করে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। এ ঘটনায় শান্তর বাবার করা অভিযোগের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার রাতে পল্লবী এলাকায় অভিযান চালিয়ে শান্তকে উদ্ধার করা হয়। এ সময় ঘটনার সাথে জড়িত থাকার অপরাধে অপহরণের মূল পরিকল্পনাকারী ও শিশু শান্তর খালা আসমা, হাসান, মোস্তফা ও তামান্নাকে আটক করা হয়। এ ছাড়া আসমার আরেক সহযোগী লিমা পলাতক রয়েছে। তাকে ধরতে অভিযান চলছে।
শান্তর মা রিনা বেগম বলেন, শান্ত অপহরণের পর কাফরুল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করি। পরে শান্তর বাবা আব্দুস সাত্তার বিষয়টি র্যাব-৪ কে অবহিত করেন। নিজের মামাতো বোন হয়েও আসমা যে আমারই সন্তানকে অপহরণ করে ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করবে তা কল্পনাও করিনি। অপরাধী যেই হোক না কেন তার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন তিনি।
No comments