জুবায়েরের পাঁচ উইকেটে বাংলাদেশের বড় লিড
টেস্ট ম্যাচে যদি প্রতিদিন সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার দেয়ার নিয়ম থকত, তাহলে কাল নিশ্চিতভাবেই সেই পুরস্কার পেতেন জুবায়ের হোসেন। শুক্রবার চট্টগ্রাম টেস্টের তৃতীয় দিন জিম্বাবুয়ে যখন ডানা মেলতে শুরু করেছিল, জুবায়ের তখনই তাদের পথে বাদ সাধেন। নিজের মাত্র তৃতীয় টেস্টে পাঁচ উইকেট নিয়ে প্রথম ইনিংসে তিনি ১২৯ রানের লিড এনে দেন বাংলাদেশকে। দিনশেষে সেই লিড বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৫২ রানে। ক্রিজে আছেন প্রথম ইনিংসের দুই সেঞ্চুরিয়ান তামিম ইকবাল (৮*) ও ইমরুল কায়েস (১১*)। ঢাকা ও খুলনায় জিম্বাবুয়েকে ধরাশায়ী করার পর চট্টগ্রামেও পর্যুদস্ত করে ধবলধোলাইয়ের আয়োজন অনেকটাই সম্পন্ন করে ফেলেছেন মুশফিকুররা। টেস্টের বাকি এখনও দু’দিন। বাংলাদেশ প্রথমবারের মতো ৩-০-তে সিরিজ জয়ের পথে এগিয়ে গেল অনেকখানি। বলা ভালো, এগিয়ে দিলেন ডান-হাতি লেগ-স্পিনার জুবায়ের। সিকান্দার রাজা (৮২) ও চিগুম্বুরাকে (৮৮) শতক-বঞ্চিত করেন আগের দুটি টেস্টে চার উইকেট পাওয়া এই স্পিনার। তার অপর তিন শিকার ব্রেন্ডন টেলর (১), ক্রেগ আরভিন (১৪) এবং নাতসাই এম’শাংওয়ে (৮)। ২০ ওভারে ৯৬ রানে পাঁচ উইকেট তাকে দিনের সেরা পারফরমারে পরিণত করে, যা তার ক্যারিয়ারসেরা বোলিং।
তৃতীয় দিন যদিও জিম্বাবুয়ের শুরুটা ছিল মসৃণ। হ্যামিলটন মাসাকাদজা ও সিকান্দার রাজা আগেরদিন ১০৪ রানের জুটি এগিয়ে নিয়ে যান ১৬৯ পর্যন্ত। প্রথম ঘণ্টায় দু’জনে যোগ করেন ৫৬ রান। এরপরই হুড়মুড় করে সফরকারীদের উইকেট পড়তে শুরু করে। যদিও রেগিস চাকাবভা (৬৫) এবং চিগুম্বুরা ফিফটি পেয়েছেন। দু’জনেই চেষ্টা করেছেন ইনিংস স্থিতধী রাখার জন্য। এই জুটিতেই জিম্বাবুয়ে ফলো-অনের লজ্জা এড়ায়। চিগুম্বুরা ছয় মেরে দলকে ৩০৭-এ পৌঁছে দেয়ার পর জুটি ভাঙে।রাজা ৮২ রান করেন ১১১ বলে। ১০টি চারের সহায়তায়। মাসাকাদজা ১৫১ বলে ৮১। নয়টি চার ও একটি ছয়। স্লিপে রাজার ক্যাচ নেন মাহমুদউল্লাহ। জুবায়েরের মহামূল্যবান উইকেট। মাসাকাদজাকে লেগ-বিফোরের ফাঁদে ফেলেন দারুণ প্রথম স্পেল করা পেসার শফিউল ইসলাম। সেই সঙ্গে ১৬০ রানের জুটি ভাঙে, যা দ্বিতীয় উইকেটে জিম্বাবুয়ের সর্বোচ্চ পার্টনারশিপ।প্রথম দুটি টেস্ট জেতার পরও ফিল্ডিং নিয়ে খেদ ছিল মুশফিকুরের। এদিন তা অনেকটাই কেটে গেছে। বিশেষ করে মিড-অফে টেলরের যে ক্যাচটা নিয়েছেন তাইজুল, তা এককথায় অসাধারণ। প্রায় ২০ গজ দৌড়ে বলটা ছোঁ মেরে লুফে নেন তাইজুল। আরভিনের প্রস্থান হয় জুবায়েরের ফুল-টসে। চিগুম্বুরা ও চাকাবভার কল্যাণে জিম্বাবুয়ে ষষ্ঠ উইকেটে যোগ করেন ১১৩ রান। চাকাবভা ১৩৬ বলে ৬৫ করে শফিউলের লেগ-বিফোরের ফাঁদে পা দেন। রিচমন্ড মুতুম্বামিও (২০) এলবিডব্ল– হন। রিভিউয়ের মাধ্যমে তার উইকেট পান সাকিব। তাইজুল ফিরিয়ে দেন শিনজি মাসাকাদজাকে। আর চিগুম্বুরার উইকেট নেন জুবায়ের। কভারে জুবায়েরের বলে মাহমুদউল্লাহ এম’শাংওয়ের ক্যাচ নিলে জিম্বাবুয়ের প্রথম ইনিংস থামে ৩৭৪ রানে।(স্কোর কার্ড খেলার পাতায়)
তৃতীয় দিন যদিও জিম্বাবুয়ের শুরুটা ছিল মসৃণ। হ্যামিলটন মাসাকাদজা ও সিকান্দার রাজা আগেরদিন ১০৪ রানের জুটি এগিয়ে নিয়ে যান ১৬৯ পর্যন্ত। প্রথম ঘণ্টায় দু’জনে যোগ করেন ৫৬ রান। এরপরই হুড়মুড় করে সফরকারীদের উইকেট পড়তে শুরু করে। যদিও রেগিস চাকাবভা (৬৫) এবং চিগুম্বুরা ফিফটি পেয়েছেন। দু’জনেই চেষ্টা করেছেন ইনিংস স্থিতধী রাখার জন্য। এই জুটিতেই জিম্বাবুয়ে ফলো-অনের লজ্জা এড়ায়। চিগুম্বুরা ছয় মেরে দলকে ৩০৭-এ পৌঁছে দেয়ার পর জুটি ভাঙে।রাজা ৮২ রান করেন ১১১ বলে। ১০টি চারের সহায়তায়। মাসাকাদজা ১৫১ বলে ৮১। নয়টি চার ও একটি ছয়। স্লিপে রাজার ক্যাচ নেন মাহমুদউল্লাহ। জুবায়েরের মহামূল্যবান উইকেট। মাসাকাদজাকে লেগ-বিফোরের ফাঁদে ফেলেন দারুণ প্রথম স্পেল করা পেসার শফিউল ইসলাম। সেই সঙ্গে ১৬০ রানের জুটি ভাঙে, যা দ্বিতীয় উইকেটে জিম্বাবুয়ের সর্বোচ্চ পার্টনারশিপ।প্রথম দুটি টেস্ট জেতার পরও ফিল্ডিং নিয়ে খেদ ছিল মুশফিকুরের। এদিন তা অনেকটাই কেটে গেছে। বিশেষ করে মিড-অফে টেলরের যে ক্যাচটা নিয়েছেন তাইজুল, তা এককথায় অসাধারণ। প্রায় ২০ গজ দৌড়ে বলটা ছোঁ মেরে লুফে নেন তাইজুল। আরভিনের প্রস্থান হয় জুবায়েরের ফুল-টসে। চিগুম্বুরা ও চাকাবভার কল্যাণে জিম্বাবুয়ে ষষ্ঠ উইকেটে যোগ করেন ১১৩ রান। চাকাবভা ১৩৬ বলে ৬৫ করে শফিউলের লেগ-বিফোরের ফাঁদে পা দেন। রিচমন্ড মুতুম্বামিও (২০) এলবিডব্ল– হন। রিভিউয়ের মাধ্যমে তার উইকেট পান সাকিব। তাইজুল ফিরিয়ে দেন শিনজি মাসাকাদজাকে। আর চিগুম্বুরার উইকেট নেন জুবায়ের। কভারে জুবায়েরের বলে মাহমুদউল্লাহ এম’শাংওয়ের ক্যাচ নিলে জিম্বাবুয়ের প্রথম ইনিংস থামে ৩৭৪ রানে।(স্কোর কার্ড খেলার পাতায়)
No comments