চাঁদা না দেয়ায় ছাত্রীকে আটকে রেখে নির্যাতন ছাত্রলীগের
চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানানোয় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হলে এক ছাত্রীকে ১০ ঘণ্টা আটকে রেখে নির্যাতন চালানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার দুপুর ১২ টা থেকে রাত ১০ টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের রোকেয়া হলের ২০২ নম্বর কক্ষে ওই ছাত্রীকে আটকে রাখে ছাত্রলীগের দুই নেত্রী। পরে ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক হলে গিয়ে বিষয়টি মীমাংসা করেন। নির্যাতনের শিকার ওই শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যলয়ের ফাইন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের ৮ম সেমিস্টারের শিক্ষার্থী। তিনি হলের ২০৩ নম্বর কক্ষের আবাসিক ছাত্রী।
হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা জানান, গত সোমবার বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের পাঠচক্র বিষয়ক সম্পাদক টুম্পা রানী সাহা ও উপ-ক্রীড়া সম্পাদক ইসরাত জাহান নিপা ওই ছাত্রীর কাছে প্রতি মাসে এক হাজার টাকা করে চাঁদা দাবি করেন। অন্যথায় হল থেকে বের করে দেয়ার হুমকি দেন। এসময় তারা চলতি মাসের চাঁদার টাকা বুধবারের মধ্যে পরিশোধ করতে নির্দেশ দেয়। কিন্তু ওই ছাত্রী তা দিতে অপরগতা জানালে তারা হুমকি-ধামকি দিয়ে চলে যায়। পরে বৃহস্পতিবার দুপুর ১২ টার দিকে ছাত্রলীগের নেত্রীরা তাকে পাশের কক্ষে ডেকে আটকে রাখে। এসময় তারা ওই ছাত্রীর কক্ষে তালা লাগিয়ে দেয়। ঘটনাটি জানতে পেরে হলের আবাসিক শিক্ষকরা তাকে উদ্ধার করতে গেলে ছাত্রলীগ নেত্রী টুম্পা ও নিপা তাদেরকে অপমান করে। পরে রাত ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান রানা ও সাধারণ সম্পাদক খালিদ হাসান বিপ্লব হলে গিয়ে বিষয়টি মীমাংসা করে তাকে উদ্ধার করে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ছাত্রলীগ নেত্রী টুম্পা সাহা বলেন, এটা আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়। পরে মীমাংসা হয়ে গেছে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান রানা দাবি করেন তিনি এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না।
হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা জানান, গত সোমবার বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের পাঠচক্র বিষয়ক সম্পাদক টুম্পা রানী সাহা ও উপ-ক্রীড়া সম্পাদক ইসরাত জাহান নিপা ওই ছাত্রীর কাছে প্রতি মাসে এক হাজার টাকা করে চাঁদা দাবি করেন। অন্যথায় হল থেকে বের করে দেয়ার হুমকি দেন। এসময় তারা চলতি মাসের চাঁদার টাকা বুধবারের মধ্যে পরিশোধ করতে নির্দেশ দেয়। কিন্তু ওই ছাত্রী তা দিতে অপরগতা জানালে তারা হুমকি-ধামকি দিয়ে চলে যায়। পরে বৃহস্পতিবার দুপুর ১২ টার দিকে ছাত্রলীগের নেত্রীরা তাকে পাশের কক্ষে ডেকে আটকে রাখে। এসময় তারা ওই ছাত্রীর কক্ষে তালা লাগিয়ে দেয়। ঘটনাটি জানতে পেরে হলের আবাসিক শিক্ষকরা তাকে উদ্ধার করতে গেলে ছাত্রলীগ নেত্রী টুম্পা ও নিপা তাদেরকে অপমান করে। পরে রাত ১০টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান রানা ও সাধারণ সম্পাদক খালিদ হাসান বিপ্লব হলে গিয়ে বিষয়টি মীমাংসা করে তাকে উদ্ধার করে।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে ছাত্রলীগ নেত্রী টুম্পা সাহা বলেন, এটা আমাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়। পরে মীমাংসা হয়ে গেছে। তবে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান রানা দাবি করেন তিনি এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না।
No comments