প্রিয় লাইব্রেরিতে নেহেরুর দুর্লভ চিঠি
স্বাধীন ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু। বৃহস্পতিবার ছিল তার ১২৫তম জন্মবার্ষিকী। তার লেখা কোনো চিঠির অংশ যে দুর্মূল্য তা নিয়ে সংশয়ের কোনো অবকাশ থাকে না। তেমনই দুটি চিঠির খোঁজ পাওয়া গেছে পুনের একটি ৮৩ বছর পুরনো বইয়ের দোকানে। ইন্টারন্যাশনাল বুক সার্ভিসের এক নির্জন কোণে রাখা রয়েছে চিঠি দুটি। এখানেই শেষ নয়। এই বইয়ের দোকানটি নেহেরুর বিশেষ প্রিয় ছিল। সবমিলিয়ে মোট চারবার এই দোকানটিতে গিয়েছিলেন ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী। এই দোকানে মজুদ দেশী-বিদেশী অসংখ্য বইয়ের সংগ্রহ তার খুবই পছন্দের ছিল। তার মেয়ে ইন্দিরা গান্ধীকে লেখা চিঠিতেও এই বইয়ের দোকানের কথা উল্লেখ রয়েছে। সেখানে তিনি ইন্দিরাকে বলেছিলেন, যদি কখনো কোনো বই পেতে অসুবিধে হয়, তাহলে যেন তিনি অবশ্যই একবার এই দোকানে সেই বইয়ের খোঁজ করেন।
যে চিঠি দুটির খোঁজ পাওয়া গেছে সেগুলো নেহেরু দোকানের মালিক ভিএন দীক্ষিতকে লিখেছিলেন ১৯৬১ সালে। চিঠি লেখার কিছুদিন আগেই ভয়াবহ বন্যা হয় পুনেতে। সেই সূত্রেই ব্যক্তিগত এই চিঠি দুটি তিনি পাঠান। টাইপ করা এই দুটি চিঠিতে রয়েছে জওহরলাল নেহেরুর স্বাক্ষরও। উদ্বিগ্ন প্রধানমন্ত্রী সেই চিঠিতে লিখেছিলেন, ...It was sad that your work of many years should be largely destroyed by floods. But I have no doubt that this will be reborn again and will function with greater vigour...। ১৯৩১ সালের ১ জানুয়ারি স্থাপিত হয়েছিল ইন্টারন্যাশনাল বুক সার্ভিস।
যে চিঠি দুটির খোঁজ পাওয়া গেছে সেগুলো নেহেরু দোকানের মালিক ভিএন দীক্ষিতকে লিখেছিলেন ১৯৬১ সালে। চিঠি লেখার কিছুদিন আগেই ভয়াবহ বন্যা হয় পুনেতে। সেই সূত্রেই ব্যক্তিগত এই চিঠি দুটি তিনি পাঠান। টাইপ করা এই দুটি চিঠিতে রয়েছে জওহরলাল নেহেরুর স্বাক্ষরও। উদ্বিগ্ন প্রধানমন্ত্রী সেই চিঠিতে লিখেছিলেন, ...It was sad that your work of many years should be largely destroyed by floods. But I have no doubt that this will be reborn again and will function with greater vigour...। ১৯৩১ সালের ১ জানুয়ারি স্থাপিত হয়েছিল ইন্টারন্যাশনাল বুক সার্ভিস।
No comments