‘বাংলাদেশে আদর্শ গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরে আসুক এই প্রত্যাশা করি’
ভারতের সাবেক হাইকমিশনার পিনাক রঞ্জন চক্রবর্তী বলেছেন, বাংলাদেশে একটি আদর্শ নির্বাচন, গণতান্ত্রিক পরিবেশ, শক্তিশালী বিরোধী দল সবাই চায়। পৃথিবীর বৃহৎ গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে ভারতও এটা চায়। বাংলাদেশে একটি আদর্শ গণতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরে আসুক এ প্রত্যাশা করি। গতকাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ-ভারত কূটনৈতিক সম্মেলনের বাইরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। ভারত ও বাংলাদেশের বর্তমান সম্পর্ক কেমন এমন প্রশ্নে পিনাক আরও বলেন, যে দেশে যে সরকার ক্ষমতায় আসবে তাদের সঙ্গেই ভারতের ভাল সম্পর্ক থাকবে। আশা করি বাংলাদেশে সামনের দিনে সেই পরিবেশ ফিরে আসবে। এর মীমাংসা বাংলাদেশের জনগণ করবে বলে মন্তব্য করেন তিনি। মূল অনুষ্ঠানে সাবেক হাইকমিশনার বলেন, সাইবার আক্রমণের বিষয়ে আমরা কেউ সচেতন নই। দুই দেশকেই এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে এবং কাজ করতে হবে। বাংলাদেশে ভারতের বিনিয়োগ অবশ্যই বাড়ানো দরকার।
জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে পিনাক বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশে ৩০ লাখ জলবায়ু উদ্বাস্তু তৈরী হবে বলে খবর বেরিয়েছে। ভারতে এর থেকে কোন অংশে কম হবে না। এজন্য এ বিষয়ে দুই দেশকে এক সঙ্গে কাজ করতে হবে। সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গের বোমা বিস্ফোরণের বিষয়ে পিনাক রঞ্জন বলেন, এর আগে বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করে ভারতের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের অভিযোগ করতাম আমরা। এখন তার উল্টোটা হয়েছে। ভারত অবশ্যই বাংলাদেশ বিরোধী যে কোন কার্যক্রমকে শক্ত হাতে দমন করবে।
তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি ও সীমান্ত চুক্তি দীর্ঘদিন ঝুলে থাকা প্রসঙ্গে এক প্রশ্নে পিনাক বলেন, এগুলো অবশ্যই হবে। কারণ এই চুক্তিগুলো বাস্তবায়নের আগে যেসব কাজ আছে সেগুলো সম্পন্ন হয়েছে। তাই অমীমাংসিত এ বিষয়গুলো সুরাহা করতে আমরা বাধ্য, হয়তো সময় লাগছে। চুক্তিতে সময় লাগার কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ভারতে যেহেতু ফেডারেল সরকার’ ব্যবস্থা চালু, সেহেতু কেন্দ্রের সঙ্গে প্রাদেশিক সরকারের বোঝাপড়ার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। তবে সব সমস্যা পেরিয়ে শিগগিরই এ দুটি চুক্তি সম্পন্ন হবে বলে আশা করি।
জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে পিনাক বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশে ৩০ লাখ জলবায়ু উদ্বাস্তু তৈরী হবে বলে খবর বেরিয়েছে। ভারতে এর থেকে কোন অংশে কম হবে না। এজন্য এ বিষয়ে দুই দেশকে এক সঙ্গে কাজ করতে হবে। সম্প্রতি পশ্চিমবঙ্গের বোমা বিস্ফোরণের বিষয়ে পিনাক রঞ্জন বলেন, এর আগে বাংলাদেশের মাটি ব্যবহার করে ভারতের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী কার্যক্রমের অভিযোগ করতাম আমরা। এখন তার উল্টোটা হয়েছে। ভারত অবশ্যই বাংলাদেশ বিরোধী যে কোন কার্যক্রমকে শক্ত হাতে দমন করবে।
তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি ও সীমান্ত চুক্তি দীর্ঘদিন ঝুলে থাকা প্রসঙ্গে এক প্রশ্নে পিনাক বলেন, এগুলো অবশ্যই হবে। কারণ এই চুক্তিগুলো বাস্তবায়নের আগে যেসব কাজ আছে সেগুলো সম্পন্ন হয়েছে। তাই অমীমাংসিত এ বিষয়গুলো সুরাহা করতে আমরা বাধ্য, হয়তো সময় লাগছে। চুক্তিতে সময় লাগার কারণ ব্যাখ্যা করে তিনি বলেন, ভারতে যেহেতু ফেডারেল সরকার’ ব্যবস্থা চালু, সেহেতু কেন্দ্রের সঙ্গে প্রাদেশিক সরকারের বোঝাপড়ার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। তবে সব সমস্যা পেরিয়ে শিগগিরই এ দুটি চুক্তি সম্পন্ন হবে বলে আশা করি।
No comments