দুই নেত্রীর মামলা করলেও কোনো পার্টিকে বিলং করি না : ব্যারিস্টার রফিক উল হক
দুই নেত্রীর আইনজীবী হিসেবে মামলা পরিচালনা করলেও তাদের দলের হয়ে কোনো রাজনীতি করেন না বলে মন্তব্য করেছেন সুপ্রিম কোর্টের প্রবীণ আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিক উল হক। তিনি বলেন, ‘আমি দুই নেত্রীর আইনজীবী হতে পারি কিন্তু কোনো পার্টিকে বিলং করি না’।
আজ শনিবার সুপ্রিম কোর্ট বার অডিটরিয়ামে আইনজীবীদের এসএসসি ও এইচএসসিতে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত সন্তানদের সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ব্যারিস্টার রফিক-উল হক বলেন, আইনজীবী পরিবার কল্যাণ সমিতি কোনো পার্টির সংগঠন নয়, তাই এ অনুষ্ঠানে এসেছি। তিনি জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের উদ্দেশে বলেন, ‘তোমরা বড় ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবী হও।’ ভবিষ্যতে আরো ভালো করো এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। তিনি আইনজীবী পরিবারকে তার প্রতিষ্ঠিত হাসপাতালগুলোতে স্বল্পমূল্যে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানেরও আশ্বাস দেন।
বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি সিনিয়র অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন ব্যারিস্টার রফিক উল হককে উদ্দেশ করে বলেন, তিনি (ব্যারিস্টার রফিক উল হক) যদি অরাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হন, তাহলে দেশের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব কে? তিনি হলেন রাজনৈতিক গুরু।
জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের উদ্দেশে খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, তেমাদের জিপিএ-৫ পাওয়াই শেষ নয়। ভবিষ্যতে তোমরা আরো ভালো করে দেশের সুনামের পাশাপাশি আইনজীবী মা-বাবার মুখ উজ্জ্বল করবে। তিনি প্রতিটি আইনজীবী সমিতির সদস্যদের মেধাবী সন্তানদের বার কাউন্সিলের পক্ষ থেকে বৃত্তির ব্যবস্থা করার ঘোষণা দেন এবং সন্তানের সফলতার জন্য সম্মাননাপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মায়েদেরও ধন্যবাদ জানান।
আইনজীবী পরিবার কল্যাণ সমিতি এ সম্মানার আয়োজন করে। আইনজীবী পরিবার কল্যাণ সমিতির সভাপতি আব্দুল কাদেরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. মহসীন মিয়া, সাধারণ সম্পাদক মোসলেহ উদ্দিন জসীম, খোরশেদ আলম, খোরশেদ মিয়া আলম, মাহবুবর রহমান, এখলাছ উদ্দিন ভূঁইয়া, আখতার উন নবী আকন্দ, নজরুল ইসলাম সরদার। এছাড়াও সম্মাননা পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে বক্তব্য দেন অমিয়া বিশ্বাস।
অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন পরিবার কল্যাণ সমিতির সাংস্কৃতিক সম্পাদক সৈয়দা শাহীন আরা লাইলী। কোরাআন তেলাওয়াত করেন অ্যাডভোকেট ইব্রাহীম খলিল। অনুষ্ঠানে জিপিএ- ৫ পাওয়া ৩২ জন শিক্ষার্থীর হাতে অতিথিরা সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেন।
আজ শনিবার সুপ্রিম কোর্ট বার অডিটরিয়ামে আইনজীবীদের এসএসসি ও এইচএসসিতে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত সন্তানদের সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ব্যারিস্টার রফিক-উল হক বলেন, আইনজীবী পরিবার কল্যাণ সমিতি কোনো পার্টির সংগঠন নয়, তাই এ অনুষ্ঠানে এসেছি। তিনি জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের উদ্দেশে বলেন, ‘তোমরা বড় ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার ও আইনজীবী হও।’ ভবিষ্যতে আরো ভালো করো এই আশাবাদ ব্যক্ত করছি। তিনি আইনজীবী পরিবারকে তার প্রতিষ্ঠিত হাসপাতালগুলোতে স্বল্পমূল্যে স্বাস্থ্যসেবা প্রদানেরও আশ্বাস দেন।
বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি সিনিয়র অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন ব্যারিস্টার রফিক উল হককে উদ্দেশ করে বলেন, তিনি (ব্যারিস্টার রফিক উল হক) যদি অরাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হন, তাহলে দেশের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব কে? তিনি হলেন রাজনৈতিক গুরু।
জিপিএ-৫ প্রাপ্তদের উদ্দেশে খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, তেমাদের জিপিএ-৫ পাওয়াই শেষ নয়। ভবিষ্যতে তোমরা আরো ভালো করে দেশের সুনামের পাশাপাশি আইনজীবী মা-বাবার মুখ উজ্জ্বল করবে। তিনি প্রতিটি আইনজীবী সমিতির সদস্যদের মেধাবী সন্তানদের বার কাউন্সিলের পক্ষ থেকে বৃত্তির ব্যবস্থা করার ঘোষণা দেন এবং সন্তানের সফলতার জন্য সম্মাননাপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের মায়েদেরও ধন্যবাদ জানান।
আইনজীবী পরিবার কল্যাণ সমিতি এ সম্মানার আয়োজন করে। আইনজীবী পরিবার কল্যাণ সমিতির সভাপতি আব্দুল কাদেরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ঢাকা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. মহসীন মিয়া, সাধারণ সম্পাদক মোসলেহ উদ্দিন জসীম, খোরশেদ আলম, খোরশেদ মিয়া আলম, মাহবুবর রহমান, এখলাছ উদ্দিন ভূঁইয়া, আখতার উন নবী আকন্দ, নজরুল ইসলাম সরদার। এছাড়াও সম্মাননা পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে বক্তব্য দেন অমিয়া বিশ্বাস।
অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন পরিবার কল্যাণ সমিতির সাংস্কৃতিক সম্পাদক সৈয়দা শাহীন আরা লাইলী। কোরাআন তেলাওয়াত করেন অ্যাডভোকেট ইব্রাহীম খলিল। অনুষ্ঠানে জিপিএ- ৫ পাওয়া ৩২ জন শিক্ষার্থীর হাতে অতিথিরা সম্মাননা ক্রেস্ট তুলে দেন।
No comments