প্রতিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে প্রার্থী হওয়ায় ২ যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
রাজশাহীর বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে স্থানীয় সংসদ সদস্য ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমের প্রতিদ্বন্দ্বী প্যানেলে প্রার্থী হওয়ায় উপজেলা যুবলীগের এক নেতাসহ দুজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতারকৃতরা হলেন- উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সম্মেলনে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী তসিকুল ইসলাম এবং যুবলীগ নেতা লাল বাহাদুর। পরে শুক্রবার বিকালে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার বাদল চন্দ্র হালদার তাদের ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডও দিয়েছেন। পুলিশের দাবি, মদ্যপ অবস্থায় প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলমকে প্রকাশ্যে গালিগালাজ করায় তাদের গ্রেফতার ও দণ্ড দেয়া হয়েছে।
এদিকে দুই যুবলীগ নেতাকে গ্রেফতারের আগে বাঘা থানায় এ সংক্রান্ত করা একটি জিডিতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীকে গালিগালাজের বিষয়টি উল্লেখ করেছে পুলিশ। থানা পুলিশের একটি সূত্র বিষয়টি যুগান্তরকে নিশ্চিত করেছেন।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আজ বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম নিজেই সভাপতি প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তার প্যানেলে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হিসেবে নাম রয়েছে উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি আশরাফুল ইসলাম বাবুলের।অন্যদিকে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বিপরীত প্যানেলে প্রার্থী হয়েছেন সভাপতি পদে বাঘা পৌর মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আক্কাস আলী ও সাধারণ সম্পাদক উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক তসিকুল ইসলাম। এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে তসিকুল ও তার সহযোগী যুবলীগ নেতা লাল বাহাদুরকে গ্রেফতার করে পুলিশ। নেতাদের গ্রেফতার ও দণ্ডের ঘটনায় প্রতিদ্বন্দ্বী প্যানেলের নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ ও উত্তেজনা বিরাজ করছে। বাঘা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আমিনুর রহমান শুক্রবার সকালে সাংবাদিকদের জানান, মদ্যপ অবস্থায় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীকে গালিগালাজের অভিযোগে দুই যুবলীগ নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ অভিযোগে বিচার করে তাদের দণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। সাজা ঘোষণার পরপরই দণ্ডিত দুই যুবলীগ নেতাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে ওসি নিশ্চিত করেন।এদিকে তসিকুলকে গ্রেফতার ও দণ্ড দেয়ার বিষয়টি পুরোপুরি পরিকল্পিত বলে দাবি করেছেন তার বড় ভাই স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আলতাফ হোসেন। তিনি যুগান্তরকে বলেন, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীকে গালিগালাজ দেয়ার অভিযোগটি মিথ্যা। কাউন্সিলে প্রার্থী হতে না দেয়ার জন্যই পরিকল্পিতভাবে তার ভাইকে গ্রেফতার করে দণ্ড দেয়া হয়েছে।
এদিকে দুই যুবলীগ নেতাকে গ্রেফতারের আগে বাঘা থানায় এ সংক্রান্ত করা একটি জিডিতে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীকে গালিগালাজের বিষয়টি উল্লেখ করেছে পুলিশ। থানা পুলিশের একটি সূত্র বিষয়টি যুগান্তরকে নিশ্চিত করেছেন।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আজ বাঘা উপজেলা আওয়ামী লীগের কাউন্সিলে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম নিজেই সভাপতি প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। তার প্যানেলে সাধারণ সম্পাদক প্রার্থী হিসেবে নাম রয়েছে উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি আশরাফুল ইসলাম বাবুলের।অন্যদিকে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর বিপরীত প্যানেলে প্রার্থী হয়েছেন সভাপতি পদে বাঘা পৌর মেয়র ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য আক্কাস আলী ও সাধারণ সম্পাদক উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক তসিকুল ইসলাম। এরই মধ্যে বৃহস্পতিবার গভীর রাতে তসিকুল ও তার সহযোগী যুবলীগ নেতা লাল বাহাদুরকে গ্রেফতার করে পুলিশ। নেতাদের গ্রেফতার ও দণ্ডের ঘটনায় প্রতিদ্বন্দ্বী প্যানেলের নেতাকর্মীদের মধ্যে ক্ষোভ ও উত্তেজনা বিরাজ করছে। বাঘা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আমিনুর রহমান শুক্রবার সকালে সাংবাদিকদের জানান, মদ্যপ অবস্থায় পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীকে গালিগালাজের অভিযোগে দুই যুবলীগ নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এ অভিযোগে বিচার করে তাদের দণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। সাজা ঘোষণার পরপরই দণ্ডিত দুই যুবলীগ নেতাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে ওসি নিশ্চিত করেন।এদিকে তসিকুলকে গ্রেফতার ও দণ্ড দেয়ার বিষয়টি পুরোপুরি পরিকল্পিত বলে দাবি করেছেন তার বড় ভাই স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আলতাফ হোসেন। তিনি যুগান্তরকে বলেন, পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীকে গালিগালাজ দেয়ার অভিযোগটি মিথ্যা। কাউন্সিলে প্রার্থী হতে না দেয়ার জন্যই পরিকল্পিতভাবে তার ভাইকে গ্রেফতার করে দণ্ড দেয়া হয়েছে।
No comments