‘জয় অর্বাচীন বালক’ -মির্জা ফখরুল
প্রধানমন্ত্রীর ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়কে অর্বাচীন বালক আখ্যায়িত করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, একটা শিশু বলে স্বৈরাচার। বিএনপির জন্ম স্বৈরাচারে। আগে নিজের চেহারা আয়নাতে দেখো। ‘বিএনপি রাজাকারের দল’ জয়ের এই বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, নতুন প্রজন্মের নতুন নেতা জয় সাহেব ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাক আর্মির তত্ত্বাবধানে যার জন্ম; যিনি ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রে বেশির ভাগ সময় কাটিয়েছেন। তিনি কিনা বলেন জিয়াউর রহমানের নাম মুক্তিযোদ্ধার তালিকা থেকে মুছে দিতে হবে। তাদের নেতাদের ভাষায় বলতে চাই- অর্বাচীন বালকের মতো কথা বলা বন্ধ করুন। জিয়াউর রহমানকে নিয়ে কটূক্তি করলে ইতিহাস অস্বীকার করা হবে। জিয়াউর রহমান ৭৫ পরবর্তীতে আওয়ামী লীগের পুনর্জন্ম দিয়েছেন। আজ জাতীয় প্রেস ক্লাবে ‘বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। জয়ের উদ্দেশে তিনি বলেন, ইতিহাস জেনে কথা বলেন- এদেশের মানুষ পছন্দ করবে। আওয়ামী লীগ নেতাদের মতো কথা বললে এদেশের মানুষের নতুন প্রজন্মের নতুন নেতা হিসেবে আপনাকে মেনে নিতে কষ্ট হবে। মির্জা আলমগীর বলেন, আওয়ামী লীগের সাবেক নেতা লতিফ সিদ্দিকী বলেছিলেন জয়কে সরকার থেকে প্রতি মাসে দুই লাখ ডলার করে দেয়া হয়। এটি সত্য কিনা জনগণ জানতে চায়। শুধু হজ নিয়ে কথা বলায় লতিফ সিদ্দিকীকে চাকরি হারাতে হয়েছে, না জয়ের বিরুদ্ধে কথা বলার জন্য চাকরি গেছে তাও জনগণ জানতে চায়। বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাবেক সভাপতি কমরেড মণি সিংহ, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি নাসির উদ্দীন ইউসুফ, ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির নির্বাহী সভাপতি শাহরিয়ার কবির সবাই জিয়াউর রহমানের সময় বিএনপিকে সমর্থন করেছিলেন দাবি করে মির্জা আলমগীর বলেন, বিএনপি একটি উদার গণতান্ত্রিক দল। জনগণই বিএনপির একমাত্র শক্তি।
এইচটি ইমামের বক্তব্যে ধন্যবাদ জানিয়ে মির্জা আলমগীর বলেন, ৫ই জানুয়ারি নির্বাচন কিভাবে করেছেন, এই তথ্য ফাঁস করে দিয়েছেন এইচটি ইমাম। আমি তাকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই। সত্য কথা প্রকাশ করার জন্য। তার বক্তব্যে আওয়ামী লীগ নেতারা নাকি নাখোশ। সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক রুহুল আমিন গাজীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শামছুজ্জামান দুদু, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রোভিসি আফম ইউসুফ হায়দার, প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলাম রিজু, চলচিত্রকার চাষী নজরুল ইসলাম, অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়া, জাকির হোসেন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
এইচটি ইমামের বক্তব্যে ধন্যবাদ জানিয়ে মির্জা আলমগীর বলেন, ৫ই জানুয়ারি নির্বাচন কিভাবে করেছেন, এই তথ্য ফাঁস করে দিয়েছেন এইচটি ইমাম। আমি তাকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ জানাই। সত্য কথা প্রকাশ করার জন্য। তার বক্তব্যে আওয়ামী লীগ নেতারা নাকি নাখোশ। সংগঠনের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক রুহুল আমিন গাজীর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শামছুজ্জামান দুদু, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রোভিসি আফম ইউসুফ হায়দার, প্রকৌশলী রিয়াজুল ইসলাম রিজু, চলচিত্রকার চাষী নজরুল ইসলাম, অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়া, জাকির হোসেন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
No comments