হুদ হুদের পরের ঘুর্ণিঝড়টির নাম নিলুফার by হামিম উল কবির
হুদ হুদের পরের ঘুর্ণিঝড়টির নাম হবে
নিলুফার। এটা পাকিস্তানের দেয়া নাম। নিলুফার নামটি বাংলাদেশেও সমান
জনপ্রিয়। অনেক বাবা-মা তাদের মেয়ের নাম নিলুফার রেখে গর্ববোধ করেন। হুদ হুদ
নামটি ওমানের দেয়া। এটি মাথায় জুটিযুক্ত একটি পাখি। খুব সুন্দর এ পাখিটি
বাংলাদেশেও দেখতে পাওয়া যায়।
নিলূফারের পরের নামটি হবে ‘প্রিয়া’ শ্রীলঙ্কার প্রস্তাব অনুসারে, এরপর থাইল্যান্ডের নাম ‘কোমেন’। কোমেনের পর যে ঝড় হবে এর নাম হবে বাংলাদেশের দেয়া ‘চপলা’।
২০০৪ সালের আগে উত্তর ভারত মহাসাগর তথা বঙ্গোপসাগর ও আরব সাগর এলাকায় ঝড়ের কোনো নাম ছিলনা। ১৯৫৩ সাল থেকে আটলান্টিক মহাসাগর এলাকায় সৃষ্ট ঝড়ের নাম দেয়া শুরু হয়।
বঙ্গোপসাগর ও আরব সাগর এলাকায় সৃষ্ট ঝড়গুলো সাংকেতিক নাম্বার হিসেবে পরিচিত ছিল এবং তাও আবহাওয়াবিদ জলবায়ুবিদদের কাছেই তা পরিচিত ছিল। সন অনুযায়ী এবং যে এলাকায় সর্বাধিক আঘাত করেছে সে এলাকার নামানুসারে ঝড়ের নাম দেয়া হয়েছে। যেমন ১৯৯১ সালের চট্টগ্রামের ঝড়, ১৯৭০ সালের ঝড় ইত্যাদি।
বিবিসি জানিয়েছে, ২০০৪ সালে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড ও ওমান এক সাথে বসে ৬৪টি নাম স্থির করে। প্রত্যেকটি দেশ ৮টি করে নাম প্রস্তাব করে। ইংরেজী অক্ষর অনুযায়ী যে দেশের নাম আগে আসবে সে দেশের প্রস্তাব করা নাম রাখা হবে সৃষ্ট ঝড়ের। গত জুনে শেষ ঝড়টির নাম দেয়া হয়েছিল ন্যানউক এবং এটা মিয়ানমারের দেয়া নাম।
সব ঝড়ের নাম আমরা জানিনা তার কারণ কোনো কোনো ঝড় সাগরে সৃষ্টি হয়ে সাগরেই নিম্নচাপ থেকে লঘুচাপে রূপান্তরিত হয়ে শেষ হয়ে যায়। এগুলো আর স্থলে আঘাত করতে পারে না। ফলে ঝড়ের কোনো কোনো নাম অপরিচিতই থেকে যায়। বাংলাদেশে প্রথম ‘সিডর’ নামটি পরিচিত হয়ে উঠে মানুষের কাছে ২০০৭ সালে। এটি সে বছর ১৫ নভেম্বর আঘাত করে। এর পর ২০০৯ সালের ২৬ মে বাংলাদেশে আইলা নামক ঝড়টি আঘাত করে। হুদহুদের আগে ভারতে অন্ধ্রপ্রদেশে পাইলিন আঘাত করে ২০১৩ সালের ১২ অক্টোবর।
হুদ হুদ নামটি নিয়ে যথেষ্ট বিতর্ক তৈরী হয়েছে। নামটি ওমানের দেয়া হলেও এটা ইহুদী দেশ ইসরাইলের জাতীয় পাখির নাম। কেন এ নামটির রাখার প্রস্তাব দিল মুসলমানদের দেশ ওমান তা বাংলাদেশের মানুষকে বিষ্মিত করেছে। নামটি প্রস্তাব করার সময় ওমান কি জানতোনা পাখিটি ইসরাইলের জাতীয় পাখি হিসেবে পরিচিত ?
নিলূফারের পরের নামটি হবে ‘প্রিয়া’ শ্রীলঙ্কার প্রস্তাব অনুসারে, এরপর থাইল্যান্ডের নাম ‘কোমেন’। কোমেনের পর যে ঝড় হবে এর নাম হবে বাংলাদেশের দেয়া ‘চপলা’।
২০০৪ সালের আগে উত্তর ভারত মহাসাগর তথা বঙ্গোপসাগর ও আরব সাগর এলাকায় ঝড়ের কোনো নাম ছিলনা। ১৯৫৩ সাল থেকে আটলান্টিক মহাসাগর এলাকায় সৃষ্ট ঝড়ের নাম দেয়া শুরু হয়।
বঙ্গোপসাগর ও আরব সাগর এলাকায় সৃষ্ট ঝড়গুলো সাংকেতিক নাম্বার হিসেবে পরিচিত ছিল এবং তাও আবহাওয়াবিদ জলবায়ুবিদদের কাছেই তা পরিচিত ছিল। সন অনুযায়ী এবং যে এলাকায় সর্বাধিক আঘাত করেছে সে এলাকার নামানুসারে ঝড়ের নাম দেয়া হয়েছে। যেমন ১৯৯১ সালের চট্টগ্রামের ঝড়, ১৯৭০ সালের ঝড় ইত্যাদি।
বিবিসি জানিয়েছে, ২০০৪ সালে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, থাইল্যান্ড ও ওমান এক সাথে বসে ৬৪টি নাম স্থির করে। প্রত্যেকটি দেশ ৮টি করে নাম প্রস্তাব করে। ইংরেজী অক্ষর অনুযায়ী যে দেশের নাম আগে আসবে সে দেশের প্রস্তাব করা নাম রাখা হবে সৃষ্ট ঝড়ের। গত জুনে শেষ ঝড়টির নাম দেয়া হয়েছিল ন্যানউক এবং এটা মিয়ানমারের দেয়া নাম।
সব ঝড়ের নাম আমরা জানিনা তার কারণ কোনো কোনো ঝড় সাগরে সৃষ্টি হয়ে সাগরেই নিম্নচাপ থেকে লঘুচাপে রূপান্তরিত হয়ে শেষ হয়ে যায়। এগুলো আর স্থলে আঘাত করতে পারে না। ফলে ঝড়ের কোনো কোনো নাম অপরিচিতই থেকে যায়। বাংলাদেশে প্রথম ‘সিডর’ নামটি পরিচিত হয়ে উঠে মানুষের কাছে ২০০৭ সালে। এটি সে বছর ১৫ নভেম্বর আঘাত করে। এর পর ২০০৯ সালের ২৬ মে বাংলাদেশে আইলা নামক ঝড়টি আঘাত করে। হুদহুদের আগে ভারতে অন্ধ্রপ্রদেশে পাইলিন আঘাত করে ২০১৩ সালের ১২ অক্টোবর।
হুদ হুদ নামটি নিয়ে যথেষ্ট বিতর্ক তৈরী হয়েছে। নামটি ওমানের দেয়া হলেও এটা ইহুদী দেশ ইসরাইলের জাতীয় পাখির নাম। কেন এ নামটির রাখার প্রস্তাব দিল মুসলমানদের দেশ ওমান তা বাংলাদেশের মানুষকে বিষ্মিত করেছে। নামটি প্রস্তাব করার সময় ওমান কি জানতোনা পাখিটি ইসরাইলের জাতীয় পাখি হিসেবে পরিচিত ?
No comments