ওমরাহ্ ভিসা দেবে সৌদি বেসরকারি কোম্পানি
ওমরাহ্ পালনের ব্যবস্থাপনাকে ঢেলে সাজানো হচ্ছে। বিদ্যমান রীতি-নীতিতে বিরাট পরিবর্তন আসছে। সার্বিকভাবে যথেষ্ট কড়াকড়ি আরোপ করছে সৌদি সরকার। বাংলাদেশসহ বিশ্বের সকল দেশ থেকে ওমরাহ্ ভিসা প্রদানের কাজ আর কেবল সৌদি দূতাবাসগুলো করবে না। টেন্ডারের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত একটি বেসরকারি কোম্পানি ভিসা প্রসেসিংয়ের কাজ করে দেবে। তারাই এখন থেকে একজন ওমরাহ্ যাত্রী কখন সৌদিতে প্রবেশ ও প্রস্থান করবেন তা নির্দিষ্ট করে দেবেন।
নতুন আইনের আওতায় ওমরাহ্ হজ ব্যবস্থা চালু হলে বাংলাদেশ থেকে ওমরাহ্ হজ পালনের ওপর একটি বিরাট প্রভাব পড়তে পারে। বিশেষ করে ওমরাহ্ ভিসার অপব্যবহার করে সৌদি শ্রমবাজারে ঢুকে পড়ার দরোজা স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ ওমরাহ্ ভিসার অপব্যবহারকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে।
নতুন আনা বিধান যা শিগগরিই কার্যকর হতে যাচ্ছে তার মধ্যে রয়েছে ওমরাহ্ ভিসা নিয়ে নির্দিষ্ট সময়ের বেশি কেউ অবস্থান করলে ঢাকার যে এজেন্ট পাঠিয়েছে, তাকে জরিমানা দিতে হবে। ঢাকা থেকে সৌদিতে গমন এবং প্রস্থানের তারিখ একবার চূড়ান্ত হওয়ার পরে সর্বাধিক ৩০ দিন বাড়ানো যাবে। এই টাকা আগে থেকেই সৌদি সরকারের কাছে গচ্ছিত থাকবে, যা থেকে আপনা আপনি কর্তন হবে। তাছাড়া প্রত্যেক ওমরাহ্ হজযাত্রীর সৌদি আগমন এবং তিনি বা তারা যে হোটেল বা অ্যাপার্টমেন্টে উঠবেন তারও ইলেকট্রনিক তদারকির ব্যবস্থা থাকবে। একটি ওমরাহ্ হজ ইলেকট্রনিক ওয়েব পোর্টাল থাকবে। যাতে ঢাকার বেসরকারি এজেন্ট এবং ঢাকার সৌদি ভিসা যে ব্যক্তির নামে ওমরাহ্ ভিসা ইস্যু করবে সে সংক্রান্ত সকল তথ্য তাৎক্ষণিকভাবে সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে কম্পিউটারে আপনা আপনি সংরক্ষিত হবে। এজন্য সামনের দিনগুলোতে ওমরাহ্ পালনের ব্যয় বাড়তে পারে। কারণ সৌদি আরবভিত্তিক ওমরাহ্ কোম্পানিগুলোকে ২০ লাখ ডলারের ব্যাংক গ্যারান্টি সংবলিত চেক সৌদি সরকারকে দিতে হবে। বর্তমানে ওমরাহ্ হজ পালনের জন্য উল্লেখ্য, সৌদি সরকারের দেয়া তালিকার ভিত্তিতে সম্প্রতি কিছু বাংলাদেশী ট্রাভেল এজেন্টকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এই এজেন্টদের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক বাংলাদেশী ওমরাহ্ পালন করতে গিয়ে তারা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আর ফিরেআসেননি।
গতকাল সৌদি আরবের সাংবাদিক মোহাম্মদ আল-সুলায়মি লিখেছেন, সকল ওমরাহ্ কোম্পানিকে এখন থেকে বিশ লাখ সৌদি রিয়ালের ব্যাংক গ্যারান্টির চেক দিতে হবে। যদি তারা সৌদি আরবে বসে ওমরাহ্ হজ পরিচালনা করতে চায়। এটা সরকারের সাম্প্রতিক নতুন বিধি-বিধানের আওতায় সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ওমরাহ্ ফার্মগুলোকে সর্বপ্রথম সৌদি আরবের হজ মন্ত্রণালয়ের অনুকূলে ব্যাংক নিশ্চয়তা সংক্রান্ত চেক সরবরাহ করতে হবে। যে মেয়াদে তাদেরকে লাইসেন্স দেয়া হবে। সে একই মেয়াদে তাদের ব্যাংক গ্যারান্টি থাকতে হবে।
হজ মন্ত্রণালয় লাইসেন্সের শর্ত লঙ্ঘন করলে ওই তহবিল থেকে অর্থ তুলে নিতে সক্ষম থাকবে। ব্যাংক গ্যারান্টি হজ মন্ত্রণালয়ের অনুমতি ছাড়া কখনও বাতিল করা যাবে না। এটা আপনা আপনি বাতিল হয়ে যাবে। কি ধরনের শর্ত সাপেক্ষে লাইসেন্স সরবরাহ করা হবে তার যাবতীয় নিয়ম-কানুন নির্ধারণে স্বরাষ্ট্র, পররাষ্ট্র এবং হজ মন্ত্রণালয় সমন্বিতভাবে সিদ্ধান্ত নেবে। যে সব বিষয় বিবেচনা করে লাইসেন্স দেয়া হবে তার মধ্যে থাকবে ওমরাহ্ সংশ্লিষ্ট কোম্পানির আর্থিক সচ্ছলতা, ব্যবস্থাপনাগত দক্ষতা এবং ওমরাহ্ হজের ক্ষেত্রে তার পূর্ব অভিজ্ঞতা। এবং বিশেষ করে ওমরাহ্ করতে আসা হজযাত্রীরা কতটা বিলম্বে তাদের দেশে ফিরে গেছে এবং ফার্মগুলো এর আগে এ কারণে কোন নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছে কিনা। যদি দেশে ফিরে যেতে কোন বিলম্ব ঘটে তাহলে সৌদি সরকার সংশ্লিষ্ট ফার্মের একাউন্ট থেকে পরিবহন খরচ কর্তন করে নেবে। কিংবা ব্যাংক গ্যারান্টি থেকে অর্থ নিয়ে নেয়া হবে।
নতুন রেগুলেশনের আওতায় একটি কোম্পানি প্রতিষ্ঠার বিধান রাখা হয়েছে। এই কোম্পানি সৌদি আরবে প্রবেশ এবং প্রস্থান সংত্রুান্ত হজযাত্রীদের সকল নথিপত্র পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবে। এর লক্ষ্য হচ্ছে-ওমরাহ্ কোম্পানিগুলোর উপর অর্পিত দায়িত্ব লাঘব করা। এই প্রস্তাবিত কোম্পানিগুলোকে তাদের সেবার জন্য কিছু সার্ভিস-ফি দেয়া হবে। যা ওমরাহ্ ফার্মগুলোর কাছ থেকেই ফি-হিসেবে সংগ্রহ করা হবে। এই প্রস্তাবিত কোম্পানির কার্যক্রম দেখভাল করবে সৌদি আরবের অর্থ মন্ত্রণালয়। এ কাজে তারা অন্যান্য মন্ত্রণালয়েরও সাহায্য নেবে। উপরন্তু যে সব কোম্পানি নির্ধারিত সফরসূচি অনুযায়ী তাদের হজযাত্রীকে দেশে ফেরাতে ব্যর্থ হবে, তারা পরে আর কখনও হোটেল বা কোন এপার্টমেন্টের স্বয়ংক্রিয় বুকিং সিস্টেম ব্যবহার করতে পারবে না।
সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এটা নিশ্চিত করবে যে সব ওমরাহ্ হজযাত্রী ওমরাহ্ হজের ভিসা নিয়ে অন্য উদ্দেশ্যে ব্যবহার করবে, তাদেরকে শাস্তি প্রদান করবে। হজ মন্ত্রণালয় এটা নিশ্চিত করবে যে, সকল ওমরাহ্ ফার্ম পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে নিরাপত্তা পারমিট গ্রহণ করেছে। তারা এটাও নিশ্চিত করবে যে, সৌদি দূতাবাসগুলো থেকে জারি করা সকল ভিসা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে প্রেরণ করবে।
নতুন রেগুলেশনের আওতায় ওমরাহ্ ফার্মগুলো হজযাত্রীর আগমনের নির্ধারিত সময়সূচি সর্বোচ্চ ৩০ দিন বৃদ্ধি করতে পারবে।
ভিসা প্রদানের আগে সৌদি সরকার এটা নিশ্চিত করবে যে, ওমরাহ্ ফার্মগুলো সকল প্রয়োজনীয় তথ্য, যেমন- হজযাত্রীর বাসস্থান, তাদের থাকার রুম নাম্বার এবং ভ্রমণ সংক্রান্ত সব ধরনের রিজার্ভেশন তথ্য ওমরাহ্ ইলেক্ট্রনিক পোর্টালে সরবরাহ করবে। এই পোর্টাল সংশ্লিষ্ট হোটেল এবং এপার্টমেন্টের ইলেক্ট্রনিক রিজার্ভেশনের সঙ্গে যুক্ত থাকবে।
নতুন আইনের আওতায় ওমরাহ্ হজ ব্যবস্থা চালু হলে বাংলাদেশ থেকে ওমরাহ্ হজ পালনের ওপর একটি বিরাট প্রভাব পড়তে পারে। বিশেষ করে ওমরাহ্ ভিসার অপব্যবহার করে সৌদি শ্রমবাজারে ঢুকে পড়ার দরোজা স্থায়ীভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। কারণ ওমরাহ্ ভিসার অপব্যবহারকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হচ্ছে।
নতুন আনা বিধান যা শিগগরিই কার্যকর হতে যাচ্ছে তার মধ্যে রয়েছে ওমরাহ্ ভিসা নিয়ে নির্দিষ্ট সময়ের বেশি কেউ অবস্থান করলে ঢাকার যে এজেন্ট পাঠিয়েছে, তাকে জরিমানা দিতে হবে। ঢাকা থেকে সৌদিতে গমন এবং প্রস্থানের তারিখ একবার চূড়ান্ত হওয়ার পরে সর্বাধিক ৩০ দিন বাড়ানো যাবে। এই টাকা আগে থেকেই সৌদি সরকারের কাছে গচ্ছিত থাকবে, যা থেকে আপনা আপনি কর্তন হবে। তাছাড়া প্রত্যেক ওমরাহ্ হজযাত্রীর সৌদি আগমন এবং তিনি বা তারা যে হোটেল বা অ্যাপার্টমেন্টে উঠবেন তারও ইলেকট্রনিক তদারকির ব্যবস্থা থাকবে। একটি ওমরাহ্ হজ ইলেকট্রনিক ওয়েব পোর্টাল থাকবে। যাতে ঢাকার বেসরকারি এজেন্ট এবং ঢাকার সৌদি ভিসা যে ব্যক্তির নামে ওমরাহ্ ভিসা ইস্যু করবে সে সংক্রান্ত সকল তথ্য তাৎক্ষণিকভাবে সৌদি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে কম্পিউটারে আপনা আপনি সংরক্ষিত হবে। এজন্য সামনের দিনগুলোতে ওমরাহ্ পালনের ব্যয় বাড়তে পারে। কারণ সৌদি আরবভিত্তিক ওমরাহ্ কোম্পানিগুলোকে ২০ লাখ ডলারের ব্যাংক গ্যারান্টি সংবলিত চেক সৌদি সরকারকে দিতে হবে। বর্তমানে ওমরাহ্ হজ পালনের জন্য উল্লেখ্য, সৌদি সরকারের দেয়া তালিকার ভিত্তিতে সম্প্রতি কিছু বাংলাদেশী ট্রাভেল এজেন্টকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এই এজেন্টদের মাধ্যমে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক বাংলাদেশী ওমরাহ্ পালন করতে গিয়ে তারা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আর ফিরেআসেননি।
গতকাল সৌদি আরবের সাংবাদিক মোহাম্মদ আল-সুলায়মি লিখেছেন, সকল ওমরাহ্ কোম্পানিকে এখন থেকে বিশ লাখ সৌদি রিয়ালের ব্যাংক গ্যারান্টির চেক দিতে হবে। যদি তারা সৌদি আরবে বসে ওমরাহ্ হজ পরিচালনা করতে চায়। এটা সরকারের সাম্প্রতিক নতুন বিধি-বিধানের আওতায় সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ওমরাহ্ ফার্মগুলোকে সর্বপ্রথম সৌদি আরবের হজ মন্ত্রণালয়ের অনুকূলে ব্যাংক নিশ্চয়তা সংক্রান্ত চেক সরবরাহ করতে হবে। যে মেয়াদে তাদেরকে লাইসেন্স দেয়া হবে। সে একই মেয়াদে তাদের ব্যাংক গ্যারান্টি থাকতে হবে।
হজ মন্ত্রণালয় লাইসেন্সের শর্ত লঙ্ঘন করলে ওই তহবিল থেকে অর্থ তুলে নিতে সক্ষম থাকবে। ব্যাংক গ্যারান্টি হজ মন্ত্রণালয়ের অনুমতি ছাড়া কখনও বাতিল করা যাবে না। এটা আপনা আপনি বাতিল হয়ে যাবে। কি ধরনের শর্ত সাপেক্ষে লাইসেন্স সরবরাহ করা হবে তার যাবতীয় নিয়ম-কানুন নির্ধারণে স্বরাষ্ট্র, পররাষ্ট্র এবং হজ মন্ত্রণালয় সমন্বিতভাবে সিদ্ধান্ত নেবে। যে সব বিষয় বিবেচনা করে লাইসেন্স দেয়া হবে তার মধ্যে থাকবে ওমরাহ্ সংশ্লিষ্ট কোম্পানির আর্থিক সচ্ছলতা, ব্যবস্থাপনাগত দক্ষতা এবং ওমরাহ্ হজের ক্ষেত্রে তার পূর্ব অভিজ্ঞতা। এবং বিশেষ করে ওমরাহ্ করতে আসা হজযাত্রীরা কতটা বিলম্বে তাদের দেশে ফিরে গেছে এবং ফার্মগুলো এর আগে এ কারণে কোন নিষেধাজ্ঞার সম্মুখীন হয়েছে কিনা। যদি দেশে ফিরে যেতে কোন বিলম্ব ঘটে তাহলে সৌদি সরকার সংশ্লিষ্ট ফার্মের একাউন্ট থেকে পরিবহন খরচ কর্তন করে নেবে। কিংবা ব্যাংক গ্যারান্টি থেকে অর্থ নিয়ে নেয়া হবে।
নতুন রেগুলেশনের আওতায় একটি কোম্পানি প্রতিষ্ঠার বিধান রাখা হয়েছে। এই কোম্পানি সৌদি আরবে প্রবেশ এবং প্রস্থান সংত্রুান্ত হজযাত্রীদের সকল নথিপত্র পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবে। এর লক্ষ্য হচ্ছে-ওমরাহ্ কোম্পানিগুলোর উপর অর্পিত দায়িত্ব লাঘব করা। এই প্রস্তাবিত কোম্পানিগুলোকে তাদের সেবার জন্য কিছু সার্ভিস-ফি দেয়া হবে। যা ওমরাহ্ ফার্মগুলোর কাছ থেকেই ফি-হিসেবে সংগ্রহ করা হবে। এই প্রস্তাবিত কোম্পানির কার্যক্রম দেখভাল করবে সৌদি আরবের অর্থ মন্ত্রণালয়। এ কাজে তারা অন্যান্য মন্ত্রণালয়েরও সাহায্য নেবে। উপরন্তু যে সব কোম্পানি নির্ধারিত সফরসূচি অনুযায়ী তাদের হজযাত্রীকে দেশে ফেরাতে ব্যর্থ হবে, তারা পরে আর কখনও হোটেল বা কোন এপার্টমেন্টের স্বয়ংক্রিয় বুকিং সিস্টেম ব্যবহার করতে পারবে না।
সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এটা নিশ্চিত করবে যে সব ওমরাহ্ হজযাত্রী ওমরাহ্ হজের ভিসা নিয়ে অন্য উদ্দেশ্যে ব্যবহার করবে, তাদেরকে শাস্তি প্রদান করবে। হজ মন্ত্রণালয় এটা নিশ্চিত করবে যে, সকল ওমরাহ্ ফার্ম পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে নিরাপত্তা পারমিট গ্রহণ করেছে। তারা এটাও নিশ্চিত করবে যে, সৌদি দূতাবাসগুলো থেকে জারি করা সকল ভিসা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে প্রেরণ করবে।
নতুন রেগুলেশনের আওতায় ওমরাহ্ ফার্মগুলো হজযাত্রীর আগমনের নির্ধারিত সময়সূচি সর্বোচ্চ ৩০ দিন বৃদ্ধি করতে পারবে।
ভিসা প্রদানের আগে সৌদি সরকার এটা নিশ্চিত করবে যে, ওমরাহ্ ফার্মগুলো সকল প্রয়োজনীয় তথ্য, যেমন- হজযাত্রীর বাসস্থান, তাদের থাকার রুম নাম্বার এবং ভ্রমণ সংক্রান্ত সব ধরনের রিজার্ভেশন তথ্য ওমরাহ্ ইলেক্ট্রনিক পোর্টালে সরবরাহ করবে। এই পোর্টাল সংশ্লিষ্ট হোটেল এবং এপার্টমেন্টের ইলেক্ট্রনিক রিজার্ভেশনের সঙ্গে যুক্ত থাকবে।
No comments