চিঠিপত্র- চট্টগ্রামের মেয়র by আবদুল হামিদ
অনেক আশা নিয়ে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে মোহাম্মদ মন্জুর আলমকে ভোট দিলাম। তাঁকে মেয়র পদে নির্বাচিত করলাম। অথচ এই চার বছরে আমার মতো অনেকের মোহমুক্তি ঘটেছে। অনেক আশা নিয়ে চট্টগ্রাম শহরের পরিবর্তনের আশায় ভোট দিলাম। চট্টগ্রাম নগর যেন পিছিয়ে যাচ্ছে। রাস্তা, ডাস্টবিন, নালা, নর্দমা, খাল সর্বত্র একই অবস্থা। চট্টগ্রাম একজন যোগ্য প্রশাসক পেল না। মেয়রের কর্মক্ষমতা বা যোগ্যতা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তোলে। একজন মানুষ কখন যে মানুষের হৃদয়ে স্থান করে নেয়, আবার কখন যে জনপ্রিয়তা হারায়, তা ভুক্তভোগীরা জানে।
৩১ মাস বয়সী মেয়র মীর মোহাম্মদ নাছিরকে অনেকেরই মনে আছে। আমি তাঁকে বৃষ্টি হলেই চকবাজারে দেখতাম। ধুনিরপুলের ওপরে দাঁড়িয়ে থাকতেন। কতটুকু বৃষ্টি হলো রাতে, কতটুকু পানি খালে, সবকিছু বিস্তারিত জিজ্ঞাসা করতেন পাড়ার মুরব্বিদের। আমরা ফজরের নামাজের পর প্রাতর্ভ্রমণে বের হলে দেখতাম। না থাকত সচিব, না থাকত সিকিউরিটি, না পিএস। তিনি সৌদি আরবে রাষ্ট্রদূত থাকাকালে দক্ষতা দেখিয়েছেন।
আমি একজন প্রবাসী। তাঁর দ্বারা অনেক প্রবাসীই লাভবান হয়েছেন। সৌদিতে লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান তাঁর প্রচেষ্টায়। আমরা সাধারণ মানুষ দল-লীগ বুঝি না। সাধারণ গরিব মানুষের অবস্থার পরিবর্তনে যিনি ভূমিকা রাখবেন, তাঁকেই স্মরণ করবে।
আমাদের বর্তমান যে অবস্থা তাতে যোগ্য লোককেই ভোট দিতে হবে। বর্তমান মেয়রের অবস্থা দেখে মনে হয় সময়টা পার করলেই জান বাঁচে। তিনি সরকারের বৈরিতার জন্য পদত্যাগ করতে পারতেন। তিনি এসি ফিস, এসি গাড়ি, এসি বাড়ি—সব নিয়ে আছেন। আর আমরা জনসাধারণ নিত্য দুর্ভোগের শিকার হচ্ছি।
আবদুল হামিদ
মুহাম্মদ আলী শাহ লেন, চট্টগ্রাম।
৩১ মাস বয়সী মেয়র মীর মোহাম্মদ নাছিরকে অনেকেরই মনে আছে। আমি তাঁকে বৃষ্টি হলেই চকবাজারে দেখতাম। ধুনিরপুলের ওপরে দাঁড়িয়ে থাকতেন। কতটুকু বৃষ্টি হলো রাতে, কতটুকু পানি খালে, সবকিছু বিস্তারিত জিজ্ঞাসা করতেন পাড়ার মুরব্বিদের। আমরা ফজরের নামাজের পর প্রাতর্ভ্রমণে বের হলে দেখতাম। না থাকত সচিব, না থাকত সিকিউরিটি, না পিএস। তিনি সৌদি আরবে রাষ্ট্রদূত থাকাকালে দক্ষতা দেখিয়েছেন।
আমি একজন প্রবাসী। তাঁর দ্বারা অনেক প্রবাসীই লাভবান হয়েছেন। সৌদিতে লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান তাঁর প্রচেষ্টায়। আমরা সাধারণ মানুষ দল-লীগ বুঝি না। সাধারণ গরিব মানুষের অবস্থার পরিবর্তনে যিনি ভূমিকা রাখবেন, তাঁকেই স্মরণ করবে।
আমাদের বর্তমান যে অবস্থা তাতে যোগ্য লোককেই ভোট দিতে হবে। বর্তমান মেয়রের অবস্থা দেখে মনে হয় সময়টা পার করলেই জান বাঁচে। তিনি সরকারের বৈরিতার জন্য পদত্যাগ করতে পারতেন। তিনি এসি ফিস, এসি গাড়ি, এসি বাড়ি—সব নিয়ে আছেন। আর আমরা জনসাধারণ নিত্য দুর্ভোগের শিকার হচ্ছি।
আবদুল হামিদ
মুহাম্মদ আলী শাহ লেন, চট্টগ্রাম।
No comments