যুক্তরাষ্ট্রে স্নোডেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের
যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা
সংস্থার (সিআইএ) সাবেক কর্মী এডওয়ার্ড স্নোডেনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক
অভিযোগ দায়ের করেছে যুক্তরাষ্ট্র। তাঁর বিরুদ্ধে গুপ্তচরবৃত্তি, সরকারি
সম্পত্তি চুরি ও সেগুলো এখতিয়ারবহির্ভূত ব্যক্তিদের কাছে হস্তান্তরের
অভিযোগ আনা হয়েছে।
ভার্জিনিয়ার একটি আদালতে গত ১৪ জুন এসব
অভিযোগ আনা হয়। তবে অভিযোগ দায়েরের কথা প্রকাশ করা হয়েছে গত শুক্রবার।
মার্কিন সরকার বর্তমানে হংকংয়ে অবস্থানরত স্নোডেনকে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে
হস্তান্তরের আবেদন করেছে বলেও জানিয়েছে কয়েকটি সংবাদমাধ্যম।
দোষী সাব্যস্ত হলে প্রতিটি অভিযোগের জন্য স্নোডেনের সর্বোচ্চ ১০ বছর করে সাজা হতে পারে। আদালত তাঁর বিরুদ্ধে অস্থায়ী গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও জারি করেছেন।
এ মাসের শুরুতে ব্রিটিশ পত্রিকা গার্ডিয়ানের কাছে ইন্টারনেট ও টেলিফোনে আড়িপাতা-সংক্রান্ত যুক্তরাষ্ট্রের গোপন কর্মসূচি 'প্রিজমের' কথা ফাঁস করে দেন স্নোডেন (৩০)। সিআইএর সাবেক কর্মী স্নোডেনকে গোয়েন্দা তথ্য বিশ্লেষক হিসেবে অস্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থা এনএসএ। এই সংস্থার কাজ করার সময়ই তিনি প্রিজম কর্মসূচির কথা জানতে পারেন। যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দারা চীনের কম্পিউটার নেটওয়ার্ক হ্যাক করে বলেও দাবি করেন তিনি। গত ২০ মে যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে তিনি হংকংয়ে চলে যান। সেখানে প্রথমে তিনি একটি হোটেলে ছিলেন। পরে হোটেল ছেড়ে আত্মগোপনে যান। গার্ডিয়ান প্রিজম কর্মসূচির কথা ফাঁস করে দেওয়ার পাঁচ দিন পরই গত ১৪ জুন স্নোডেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে মার্কিন সরকার। গুপ্তচরবৃত্তি, সরকারি সম্পত্তি চুরি ও জাতীয় প্রতিরক্ষাবিষয়ক তথ্য নিয়ে এখতিয়ারবহির্ভূত লোকজনের সঙ্গে অবৈধ যোগাযোগের অভিযোগ আনা হয়েছে। এদিকে গার্ডিয়ান গতকাল শনিবার জানায়, যুক্তরাষ্ট্র হংকংয়ের কাছে স্নোডেনকে হস্তান্তরের অনুরোধ জানিয়েছে। সূত্র : এএফপি।
দোষী সাব্যস্ত হলে প্রতিটি অভিযোগের জন্য স্নোডেনের সর্বোচ্চ ১০ বছর করে সাজা হতে পারে। আদালত তাঁর বিরুদ্ধে অস্থায়ী গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও জারি করেছেন।
এ মাসের শুরুতে ব্রিটিশ পত্রিকা গার্ডিয়ানের কাছে ইন্টারনেট ও টেলিফোনে আড়িপাতা-সংক্রান্ত যুক্তরাষ্ট্রের গোপন কর্মসূচি 'প্রিজমের' কথা ফাঁস করে দেন স্নোডেন (৩০)। সিআইএর সাবেক কর্মী স্নোডেনকে গোয়েন্দা তথ্য বিশ্লেষক হিসেবে অস্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা সংস্থা এনএসএ। এই সংস্থার কাজ করার সময়ই তিনি প্রিজম কর্মসূচির কথা জানতে পারেন। যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দারা চীনের কম্পিউটার নেটওয়ার্ক হ্যাক করে বলেও দাবি করেন তিনি। গত ২০ মে যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে তিনি হংকংয়ে চলে যান। সেখানে প্রথমে তিনি একটি হোটেলে ছিলেন। পরে হোটেল ছেড়ে আত্মগোপনে যান। গার্ডিয়ান প্রিজম কর্মসূচির কথা ফাঁস করে দেওয়ার পাঁচ দিন পরই গত ১৪ জুন স্নোডেনের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে মার্কিন সরকার। গুপ্তচরবৃত্তি, সরকারি সম্পত্তি চুরি ও জাতীয় প্রতিরক্ষাবিষয়ক তথ্য নিয়ে এখতিয়ারবহির্ভূত লোকজনের সঙ্গে অবৈধ যোগাযোগের অভিযোগ আনা হয়েছে। এদিকে গার্ডিয়ান গতকাল শনিবার জানায়, যুক্তরাষ্ট্র হংকংয়ের কাছে স্নোডেনকে হস্তান্তরের অনুরোধ জানিয়েছে। সূত্র : এএফপি।
No comments