ব্রাজিলে সংস্কারের ঘোষণা সত্ত্বেও বিক্ষোভ অব্যাহত
ব্রাজিলে চলমান সরকারবিরোধী বিক্ষোভের
মুখে ধারাবাহিক সংস্কার কর্মসূচি হাতে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট
দিউমা হুসেফ। গতকাল শনিবার রাতে টেলিভিশনে দেওয়া ভাষণে তিনি আন্দোলনে
নেতৃত্ব দেওয়া প্রতিনিধিদের সঙ্গে শিগগিরই আলোচনায় বসার প্রস্তাব দেন।
এর পরও আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে বিক্ষোভকারীরা।
দিউমা বলেন, ব্রাজিল অবশ্যই সার্বিকভাবে আরো ভালো করতে পারে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই জোরদারের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিনি বলেন, গণপরিবহনের সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে নতুন পরিকল্পনার খসড়া তৈরি করা হবে। জ্বালানি খাত তেল থেকে অর্জিত মুনাফা শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে। স্বাস্থ্যসেবা খাতকে উন্নত করতে বিদেশ থেকে চিকিৎসক নিয়ে আসা হবে।
বিশ্বকাপ আয়োজনের ব্যয়ভার জনগণের কাঁধে চাপানো হবে- এমন অভিযোগের জবাবে দিউমা বলেন, 'করদাতাদের অর্থে এ বিশ্বকাপের আয়োজন করা হবে না। স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতকে ক্ষতির মুখে ফেলে কিছু করা হবে না।' তিনি জানান, ২০১৪ সালের বিশ্বকাপ আয়োজনের অর্থ জোগান দেবে বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান।
গণপরিবহনের ভাড়া বাড়ানোর প্রতিবাদে এক সপ্তাহ আগে সাও পাওলো শহরে এ বিক্ষোভের শুরু। বিশ্বকাপ উপলক্ষে ব্যয় বাড়াসহ দুর্নীতির ব্যাপারটি যুক্ত হয়ে তা মুহূর্তে দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। এতে যোগ দেয় লাখো মানুষ। গত কয়েক দিনে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে দুজন মারা গেছে।
বিক্ষোভের কারণে কয়েকটি শহরের কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে গণপরিবহনের ভাড়া বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে নিয়েছে। সূত্র : এএফপি।
দিউমা বলেন, ব্রাজিল অবশ্যই সার্বিকভাবে আরো ভালো করতে পারে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই জোরদারের প্রতিশ্রুতি দিয়ে তিনি বলেন, গণপরিবহনের সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে নতুন পরিকল্পনার খসড়া তৈরি করা হবে। জ্বালানি খাত তেল থেকে অর্জিত মুনাফা শিক্ষা খাতে ব্যয় করা হবে। স্বাস্থ্যসেবা খাতকে উন্নত করতে বিদেশ থেকে চিকিৎসক নিয়ে আসা হবে।
বিশ্বকাপ আয়োজনের ব্যয়ভার জনগণের কাঁধে চাপানো হবে- এমন অভিযোগের জবাবে দিউমা বলেন, 'করদাতাদের অর্থে এ বিশ্বকাপের আয়োজন করা হবে না। স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতকে ক্ষতির মুখে ফেলে কিছু করা হবে না।' তিনি জানান, ২০১৪ সালের বিশ্বকাপ আয়োজনের অর্থ জোগান দেবে বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান।
গণপরিবহনের ভাড়া বাড়ানোর প্রতিবাদে এক সপ্তাহ আগে সাও পাওলো শহরে এ বিক্ষোভের শুরু। বিশ্বকাপ উপলক্ষে ব্যয় বাড়াসহ দুর্নীতির ব্যাপারটি যুক্ত হয়ে তা মুহূর্তে দেশব্যাপী ছড়িয়ে পড়ে। এতে যোগ দেয় লাখো মানুষ। গত কয়েক দিনে বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে দুজন মারা গেছে।
বিক্ষোভের কারণে কয়েকটি শহরের কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্যে গণপরিবহনের ভাড়া বাড়ানোর সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে নিয়েছে। সূত্র : এএফপি।
No comments