শান্তি আলোচনা বাতিলের কথা ভাবছে তালেবান!
কাতারের রাজধানী দোহায় নিজেদের কার্যালয়ের
নাম ও পতাকা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও আফগান সরকারের সমালোচনার পরও শান্তি
আলোচনায় যাওয়া উচিত কি না, সে ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করছেন তালেবান নেতারা।
গতকাল শনিবার তালেবানের এক মুখপাত্র এ কথা জানান। যদিও তালেবানের সঙ্গে
শান্তি আলোচনা শুরুর দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এবং আফগানিস্তান ও পাকিস্তান
বিষয়ক মার্কিন দূত জেমস ডবিনস গতকাল সকালে দোহায় পৌঁছছেন। তবে মূল শান্তি
আলোচনা তালেবান ও আফগান সরকারের মধ্যে হবে বলে জানিয়েছে হোয়াইট হাউস।
গত মঙ্গলবার দোহায় 'আফগানিস্তান ইসলামিক আমিরাতের রাজনৈতিক শাখা' নামে একটি কার্যালয় উদ্বোধন করে তালেবান। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তালেবান এ নামেই আফগানিস্তান শাসন করে। এ কারণে দোহার কার্যালয়ের নাম নিয়ে আপত্তি তোলেন প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই। যুক্তরাষ্ট্র ও কাতার সরকার তালেবানকে কার্যালয়ের নাম পরিবর্তনের আহবান জানায়। কাতার সরকার গত বুধবার জানায়, তালেবানের কার্যালয়ের নামফলক নামিয়ে ফেলা হয়েছে এবং এটি এখন থেকে 'আফগান তালেবানের রাজনৈতিক শাখা' নামেই পরিচিত হবে। আফগান সরকারের সমালোচনার পরিপ্রেক্ষিতে তালেবান নিজেদের সাদা পতাকাও নামিয়ে ফেলতে বাধ্য হয়।
তালেবানের মুখপাত্র শাহীন সোহাইল বার্তা সংস্থা এপিকে জানান, কার্যালয়ের নাম ও পতাকা নিয়ে সমালোচনায় তালেবান সদস্যদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। এর পরও শান্তি আলোচনায় যোগ দেওয়া উচিত কি না, তা নিয়ে চিন্তাভাবনা চলছে। তবে এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। মনে হচ্ছে এর মধ্য দিয়ে আলোচনা শুরুর প্রক্রিয়াই দুর্বল হয়ে গেল।
এদিকে পাকিস্তান থেকে তালেবানের জ্যেষ্ঠ এক কর্মকর্তা নিউ ইয়র্ক টাইমস পত্রিকাকে জানান, যুক্তরাষ্ট্র ও কাতারের সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতেই তালেবানের কার্যালয়ের নাম ও পতাকা টাঙানোর বিষয়টি ঠিক করা হয়েছিল। কিন্তু কারজাই সরকারের কারণে তারা অঙ্গীকার থেকে সরে গেছে। তবে এর প্রতিক্রিয়ায় কার্যালয় খোলা বা শান্তি আলোচনা প্রত্যাখ্যানের কোনো আশঙ্কা নেই।
গত মঙ্গলবার দোহায় 'আফগানিস্তান ইসলামিক আমিরাতের রাজনৈতিক শাখা' নামে একটি কার্যালয় উদ্বোধন করে তালেবান। ১৯৯৬ থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত তালেবান এ নামেই আফগানিস্তান শাসন করে। এ কারণে দোহার কার্যালয়ের নাম নিয়ে আপত্তি তোলেন প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই। যুক্তরাষ্ট্র ও কাতার সরকার তালেবানকে কার্যালয়ের নাম পরিবর্তনের আহবান জানায়। কাতার সরকার গত বুধবার জানায়, তালেবানের কার্যালয়ের নামফলক নামিয়ে ফেলা হয়েছে এবং এটি এখন থেকে 'আফগান তালেবানের রাজনৈতিক শাখা' নামেই পরিচিত হবে। আফগান সরকারের সমালোচনার পরিপ্রেক্ষিতে তালেবান নিজেদের সাদা পতাকাও নামিয়ে ফেলতে বাধ্য হয়।
তালেবানের মুখপাত্র শাহীন সোহাইল বার্তা সংস্থা এপিকে জানান, কার্যালয়ের নাম ও পতাকা নিয়ে সমালোচনায় তালেবান সদস্যদের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। এর পরও শান্তি আলোচনায় যোগ দেওয়া উচিত কি না, তা নিয়ে চিন্তাভাবনা চলছে। তবে এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। মনে হচ্ছে এর মধ্য দিয়ে আলোচনা শুরুর প্রক্রিয়াই দুর্বল হয়ে গেল।
এদিকে পাকিস্তান থেকে তালেবানের জ্যেষ্ঠ এক কর্মকর্তা নিউ ইয়র্ক টাইমস পত্রিকাকে জানান, যুক্তরাষ্ট্র ও কাতারের সঙ্গে সমঝোতার ভিত্তিতেই তালেবানের কার্যালয়ের নাম ও পতাকা টাঙানোর বিষয়টি ঠিক করা হয়েছিল। কিন্তু কারজাই সরকারের কারণে তারা অঙ্গীকার থেকে সরে গেছে। তবে এর প্রতিক্রিয়ায় কার্যালয় খোলা বা শান্তি আলোচনা প্রত্যাখ্যানের কোনো আশঙ্কা নেই।
No comments