১৮ দলীয় জোটের বিক্ষোভ'সব দিকেই নৌকা ডুবে গেছে'
সারা দেশে বিএনপি নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয়
জোটের পূর্বঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে গতকাল রাজধানীর বিভিন্ন থানা ও
ওয়ার্ডে বিক্ষোভ সমাবেশ এবং মিছিল হয়েছে।
গতকাল সকাল ও
বিকেলে পুলিশের কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে বাড্ডা, রামপুরা, মতিঝিল, পল্টন,
শাহজাহানপুর, মিরপুর, শাহআলী, দারুসসালাম, তেজগাঁও, শেরে বাংলানগর, উত্তরা
পূর্ব থানা, বিমানবন্দর, দক্ষিণ খান, তুরাগ, শ্যামপুর, ডেমরা, যাত্রাবাড়ী,
কদমতলী, আদাবর, শ্যামলী, ধানমণ্ডি, শাহবাগ, রমনা, খিলগাঁও, কাফরুল,
ভাসানটেক, সূত্রাপুর, কোতোয়ালি, ওয়ারী, বংশাল, নিউ মার্কেট, লালবাগ,
চকবাজার, কামরাঙ্গীরচর, হাজারীবাগ, কলাবাগানসহ বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ
সমাবেশ হয়।
নগরীর কয়েকটি স্থানে সমাবেশে পুলিশের বাধায় বেশ কয়েকজন আহত ও বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে বিএনপি। নির্দলীয়, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল, বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও সরকারের পদত্যাগের দাবিতে এসব সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
গতকাল বিকেলে বাড্ডা ও ভাটারা থানার উদ্যোগে দক্ষিণ বাড্ডা কাঁচাবাজার এলাকায় এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান সম্প্রতি সিটি নির্বাচনের উদাহরণ টেনে বলেন, উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব, পশ্চিম সবদিকেই নৌকা ডুবে গেছে। ক্রেন দিয়েও আর ডুবে যাওয়া নৌকা ভাসাতে পারবেন না। ভরাডুবি আঁচ করতে পেরেই প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে সরকারদলীয় এমপি ও মন্ত্রীরা বেসামাল আচরণ করছেন। তিনি বলেন, সংবিধানে পঞ্চদশ সংশোধনী এনে সরকার চেয়েছিল সংসদ বহাল রেখে নির্বাচন করবে, কিন্তু এখন তারা বলছে নির্বাচনের আগে সংসদ ভেঙে দেবে। প্রধানমন্ত্রী তাঁর অধীনে নির্বাচন করার অভিপ্রায় থেকেও একসময় সরে আসবেন। তিনি ১৮ দলীয় জোট নেতাদের এই সরকারের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত আন্দোলন গড়ে তোলার প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানান।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এম এ কাইয়ুম। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির অর্থনীতিবিষয়ক সম্পাদক ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব আবদুস সালাম, বিএনপির সহপ্রচার সম্পাদক এমরান সালেহ প্রিন্স, জামায়াতে ইসলামের নেতা ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, যুবদল উত্তরের সভাপতি মামুন হাসান, সাধারণ সম্পাদক এসএম জাহাঙ্গীর, বাড্ডা থানা বিএনপি নেতা এ জি এম শামছুল হক প্রমুখ।
এদিকে মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকা ও সদস্যসচিব আবদুস সালাম গতকাল এক বিবৃতিতে ১৮ দলীয় জোটের কর্মসূচি পুলিশের শত বাধা সত্ত্বেও সর্বাত্মক সফল করায় ঢাকা মহানগর বিএনপির সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের অভিনন্দন জানান।
নগরীর কয়েকটি স্থানে সমাবেশে পুলিশের বাধায় বেশ কয়েকজন আহত ও বেশ কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে বিএনপি। নির্দলীয়, নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহাল, বিরোধীদলীয় নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে করা মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও সরকারের পদত্যাগের দাবিতে এসব সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
গতকাল বিকেলে বাড্ডা ও ভাটারা থানার উদ্যোগে দক্ষিণ বাড্ডা কাঁচাবাজার এলাকায় এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান সম্প্রতি সিটি নির্বাচনের উদাহরণ টেনে বলেন, উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব, পশ্চিম সবদিকেই নৌকা ডুবে গেছে। ক্রেন দিয়েও আর ডুবে যাওয়া নৌকা ভাসাতে পারবেন না। ভরাডুবি আঁচ করতে পেরেই প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে সরকারদলীয় এমপি ও মন্ত্রীরা বেসামাল আচরণ করছেন। তিনি বলেন, সংবিধানে পঞ্চদশ সংশোধনী এনে সরকার চেয়েছিল সংসদ বহাল রেখে নির্বাচন করবে, কিন্তু এখন তারা বলছে নির্বাচনের আগে সংসদ ভেঙে দেবে। প্রধানমন্ত্রী তাঁর অধীনে নির্বাচন করার অভিপ্রায় থেকেও একসময় সরে আসবেন। তিনি ১৮ দলীয় জোট নেতাদের এই সরকারের বিরুদ্ধে চূড়ান্ত আন্দোলন গড়ে তোলার প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানান।
সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক এম এ কাইয়ুম। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির অর্থনীতিবিষয়ক সম্পাদক ঢাকা মহানগর বিএনপির সদস্যসচিব আবদুস সালাম, বিএনপির সহপ্রচার সম্পাদক এমরান সালেহ প্রিন্স, জামায়াতে ইসলামের নেতা ড. শফিকুল ইসলাম মাসুদ, যুবদল উত্তরের সভাপতি মামুন হাসান, সাধারণ সম্পাদক এসএম জাহাঙ্গীর, বাড্ডা থানা বিএনপি নেতা এ জি এম শামছুল হক প্রমুখ।
এদিকে মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকা ও সদস্যসচিব আবদুস সালাম গতকাল এক বিবৃতিতে ১৮ দলীয় জোটের কর্মসূচি পুলিশের শত বাধা সত্ত্বেও সর্বাত্মক সফল করায় ঢাকা মহানগর বিএনপির সর্বস্তরের নেতা-কর্মীদের অভিনন্দন জানান।
No comments