কমনওয়েলথ রচনা প্রতিযোগিতা জায়ানের জয়গান by হাসান ইমাম
দেশের সীমানা ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডল
থেকে পুরস্কার জয় করে আনল বাংলাদেশি শিক্ষার্থী জায়ান ওয়াজিহা ফাইয়াদ।
জায়ান ঢাকার ম্যাপললিফ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে পড়ছে একাদশ শ্রেণীতে।
ম্যাপললিফ
স্কুলের রাইটারস ক্লাবে যুক্ত থাকার কারণে জায়ানের লেখালেখি হয়েছে আরও
গতিশীল। তাই বলে লেখার মাধ্যমে রীতিমতো বিশ্বসেরাদের কাতারে চলে আসবে,
এমনটা ভাবেনি সে। আর তাই পুরস্কার পাচ্ছে শুনে প্রথমে তো পাত্তাই দেয়নি।
কারণ, সেটা তো যেনতেন পুরস্কার না, কমনওয়েলথ রচনা প্রতিযোগিতার পুরস্কার।
প্রতিযোগিতায় দ্বিতীয় পুরস্কার পেয়েছে জায়ান। প্রথম পুরস্কার পেয়েছে
মালয়েশিয়ার টং জে লিন ও তৃতীয় পুরস্কার পেয়েছে আফ্রিকার দেশ বতসোয়ানার
গইসেওন থেবে।
প্রতিযোগিতায় ২৪টি দেশের শিক্ষার্থীরা জমা দিয়েছিল রচনা। দুই ক্যাটাগরির এই রচনা প্রতিযোগিতায় জায়ান ছিল ১৬-১৭ বছর বয়স ক্যাটাগরিতে। আর রচনার তার বিষয় ছিল ‘হাউ অ্যান্ড হোয়াই গভর্নমেন্ট ক্যান ইনকারেজ ওমেন্স লিডারশিপ ইন এন্টারপ্রাইজ’। যেখানে জায়ান বলেছে—‘নারীদের ক্ষমতায়নের জন্য দরকার অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি। অনেক নারী এখন এসএমই অর্থাৎ ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন। আর এই খাতে নারীদের উৎসাহিত করতে সরকারি সহায়তা দরকার, যেখানে আর্থিক সাহায্য ছাড়াও বুদ্ধি-পরামর্শ দিয়ে সহায়তা করা যেতে পারে।’
১৭ জুন থেকে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো কমনওয়েলথ নারীবিষয়ক মন্ত্রীদের সম্মেলন। ‘উইমেন লিডারশিপ ফর এন্টারপ্রাইজ’ শিরোনামে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ করা হয় কমনওয়েলথ নারী মন্ত্রীদের সম্মেলনে।
ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার তুলে দেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বাংলাদেশি বিজয়ী জায়ান জানায়, ‘পুরস্কার নেওয়ার সময় খুব আনন্দ লাগছিল। এ ছাড়া বিজয়ী অন্যদের সঙ্গেও বেশ বন্ধুত্ব হয়েছে এক দিনেই। নিজের দেশেই আন্তর্জাতিক পুরস্কার নিলাম, এটা আলাদা ভালো লাগা।’
রাইটার ক্লাব ছাড়াও জায়ান তার স্কুলের বিতর্ক দলসহ কয়েকটি ক্লাবে যুক্ত। এ ছাড়া নিয়েছেন বিভিন্ন প্রশিক্ষণ। বই পড়তে সবচেয়ে ভালো লাগে তার।
একাডেমিক পড়াশোনায়ও জায়ান রেখেছে নিজের মেধার স্বাক্ষর। ঢাকা থেকে ও-লেভেল পরীক্ষায় নয় বিষয়েই পেয়েছে এ স্টার, সেই সুবাদে জুটেছে হায়েস্ট অ্যাচিভার অ্যাওয়ার্ড। পড়াশোনা শেষ করে কী হবে জানতে চাইলে বিজ্ঞানের এই শিক্ষার্থী জানায়, ‘সামাজিক ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হতে চাই। সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে সমাজের কোনো একটা সমস্যা ধরে কাজ করার ইচ্ছে আমার। ব্যবসার মাধ্যমে সমাজটা বদলে দিতে চাই।’
প্রতিযোগিতায় ২৪টি দেশের শিক্ষার্থীরা জমা দিয়েছিল রচনা। দুই ক্যাটাগরির এই রচনা প্রতিযোগিতায় জায়ান ছিল ১৬-১৭ বছর বয়স ক্যাটাগরিতে। আর রচনার তার বিষয় ছিল ‘হাউ অ্যান্ড হোয়াই গভর্নমেন্ট ক্যান ইনকারেজ ওমেন্স লিডারশিপ ইন এন্টারপ্রাইজ’। যেখানে জায়ান বলেছে—‘নারীদের ক্ষমতায়নের জন্য দরকার অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি। অনেক নারী এখন এসএমই অর্থাৎ ক্ষুদ্র ও মাঝারি ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হচ্ছেন। আর এই খাতে নারীদের উৎসাহিত করতে সরকারি সহায়তা দরকার, যেখানে আর্থিক সাহায্য ছাড়াও বুদ্ধি-পরামর্শ দিয়ে সহায়তা করা যেতে পারে।’
১৭ জুন থেকে ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো কমনওয়েলথ নারীবিষয়ক মন্ত্রীদের সম্মেলন। ‘উইমেন লিডারশিপ ফর এন্টারপ্রাইজ’ শিরোনামে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ করা হয় কমনওয়েলথ নারী মন্ত্রীদের সম্মেলনে।
ঢাকার বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার তুলে দেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
বাংলাদেশি বিজয়ী জায়ান জানায়, ‘পুরস্কার নেওয়ার সময় খুব আনন্দ লাগছিল। এ ছাড়া বিজয়ী অন্যদের সঙ্গেও বেশ বন্ধুত্ব হয়েছে এক দিনেই। নিজের দেশেই আন্তর্জাতিক পুরস্কার নিলাম, এটা আলাদা ভালো লাগা।’
রাইটার ক্লাব ছাড়াও জায়ান তার স্কুলের বিতর্ক দলসহ কয়েকটি ক্লাবে যুক্ত। এ ছাড়া নিয়েছেন বিভিন্ন প্রশিক্ষণ। বই পড়তে সবচেয়ে ভালো লাগে তার।
একাডেমিক পড়াশোনায়ও জায়ান রেখেছে নিজের মেধার স্বাক্ষর। ঢাকা থেকে ও-লেভেল পরীক্ষায় নয় বিষয়েই পেয়েছে এ স্টার, সেই সুবাদে জুটেছে হায়েস্ট অ্যাচিভার অ্যাওয়ার্ড। পড়াশোনা শেষ করে কী হবে জানতে চাইলে বিজ্ঞানের এই শিক্ষার্থী জানায়, ‘সামাজিক ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হতে চাই। সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে সমাজের কোনো একটা সমস্যা ধরে কাজ করার ইচ্ছে আমার। ব্যবসার মাধ্যমে সমাজটা বদলে দিতে চাই।’
No comments