হিমুর অগ্নিস্নান by শামীমা ইয়াসমীন
ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন দেখতেন, গিটার
বাজাবেন নিজের গড়া ব্যান্ডে। সময়টা ২০০৯ সাল। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
কেবল যাত্রা শুরু করেছে। প্রথম ব্যাচের শিক্ষার্থী হিমুর সেই স্বপ্ন চলে
আসে বাস্তবের আলোয়।
তিনি বন্ধুদের নিয়ে প্রতিষ্ঠা করেন ব্যান্ড অগ্নিস্নান। হিমুর পুরো নাম মো. রকুনুজ্জামান। এটাই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ব্যান্ড।
পড়ছেন অর্থনীতি বিভাগে চতুর্থ বর্ষে। ক্যাম্পাসকেন্দ্রিক ব্যান্ড অগ্নিস্নান ছাড়াও চিলেকোঠা নামে রংপুরে আরও একটি ব্যান্ড যাত্রা শুরু করে তাঁর হাত ধরে। এখন পর্যন্ত প্রায় ৪০টি কনসার্টে গিটার বাজিয়েছেন হিমু। লেখাপড়ায় হিমু বরাবরই ভালো। ২০০৪ সালে রংপুরে অনুষ্ঠিত ডাচ্-বাংলা ব্যাংক-প্রথম আলো গণিত অলিম্পিয়াডে তিনি প্রথম রানারআপ হয়েছিলেন। ২০০৫ সালে রংপুর জিলা স্কুল থেকে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে এবং ২০০৭ সালে রংপুর সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসিতে জিপিএ-৪.৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়ে ভর্তি হন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে।
বিশ্ববিদ্যালয়-জীবনের শুরু থেকেই যুক্ত আছেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধুসভার সঙ্গে। বর্তমানে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধুসভার সভাপতি। এ ছাড়া কাজ করেন ক্যাম্পাসভিত্তিক বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে।
হিমুর মা রাশেদা বেগম ও বাবা জাহাঙ্গীর হাসান দুজনই রংপুর ভূমি রেজিস্ট্রি অফিসে চাকরি করছেন। আর কয়েক মাস পরেই শেষ হবে হিমুর অনার্সের পড়ালেখা। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী জানতে চাইলে হিমুর উত্তর, মাস্টার্স ডিগ্রি নেওয়ার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে এমবিএ করার স্বপ্ন আছে। আর গান তো থাকছেই।
পড়ছেন অর্থনীতি বিভাগে চতুর্থ বর্ষে। ক্যাম্পাসকেন্দ্রিক ব্যান্ড অগ্নিস্নান ছাড়াও চিলেকোঠা নামে রংপুরে আরও একটি ব্যান্ড যাত্রা শুরু করে তাঁর হাত ধরে। এখন পর্যন্ত প্রায় ৪০টি কনসার্টে গিটার বাজিয়েছেন হিমু। লেখাপড়ায় হিমু বরাবরই ভালো। ২০০৪ সালে রংপুরে অনুষ্ঠিত ডাচ্-বাংলা ব্যাংক-প্রথম আলো গণিত অলিম্পিয়াডে তিনি প্রথম রানারআপ হয়েছিলেন। ২০০৫ সালে রংপুর জিলা স্কুল থেকে এসএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়ে এবং ২০০৭ সালে রংপুর সরকারি কলেজ থেকে এইচএসসিতে জিপিএ-৪.৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়ে ভর্তি হন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে।
বিশ্ববিদ্যালয়-জীবনের শুরু থেকেই যুক্ত আছেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধুসভার সঙ্গে। বর্তমানে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধুসভার সভাপতি। এ ছাড়া কাজ করেন ক্যাম্পাসভিত্তিক বিভিন্ন সংগঠনের সঙ্গে।
হিমুর মা রাশেদা বেগম ও বাবা জাহাঙ্গীর হাসান দুজনই রংপুর ভূমি রেজিস্ট্রি অফিসে চাকরি করছেন। আর কয়েক মাস পরেই শেষ হবে হিমুর অনার্সের পড়ালেখা। ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী জানতে চাইলে হিমুর উত্তর, মাস্টার্স ডিগ্রি নেওয়ার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে এমবিএ করার স্বপ্ন আছে। আর গান তো থাকছেই।
No comments