রোজায় দাম বাড়ালে কঠোর ব্যবস্থা নেবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়-টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু আজ
আসন্ন রমজানে কৃত্রিম সংকট তৈরি করে
পণ্যের দাম বাড়ানোর চেষ্টা হলে আইন অনুযায়ী কঠোর ব্যবস্থা নেবে বাণিজ্য
মন্ত্রণালয়। রমজান মাস সামনে রেখে চাল, ডাল, তেল, চিনিসহ নিত্যপণ্যের
মূল্যবৃদ্ধি প্রতিরোধ এবং বাজারে চাহিদা
অনুসারে পণ্যের
পর্যাপ্ত সরবরাহ নিশ্চিত করতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে জাতীয় ভোক্তা
অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর ও সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলো মাঠে নেমেছে। একই
সঙ্গে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে তেল, ডাল, চিনিসহ
নিত্যপণ্য ন্যায্যমূল্যে ভোক্তাদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য আজ থেকে
রাজধানীসহ সারা দেশে খোলা ট্রাক ও ডিলারদের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি কার্যক্রম
শুরু করছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
গতকাল শনিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়। এতে পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি প্রতিরোধে এবং চাহিদা মোতাবেক সরবরাহ স্বাভাবিক রাখা নিশ্চিত করতে রাজধানীসহ বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ে মনিটরিং টিম বাজারে অভিযান শুরু করেছে বলেও জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, ব্যবসায়ীরা যাতে কোনো ধরনের ব্যবসায়িক জটিলতায় না পড়েন, সে বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আন্তরিকভাবে সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে এবং ব্যবসায়ীদের সঙ্গে ধারাবাহিকভাবে মতবিনিময় সভা করে যাচ্ছে। সভাগুলোতে ব্যবসায়ীরা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে নিশ্চিত করেছেন, এবারে রমজানকে সামনে রেখে কোনো পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পাবে না এবং বাজারে কোনো পণ্যের সরবরাহে কৃত্রিম সংকট তৈরি হবে না। ব্যবসায়ীরা জানান, চাহিদার চেয়ে অনেক বেশি চাল, ডাল, তেল, চিনিসহ নিত্যপণ্যের মজুদ রয়েছে। কোনো পণ্য সংকটের আশঙ্কা নেই।
টিসিবি জানিয়েছে, আজ রবিবার থেকে তারা পণ্য বিক্রি শুরু করবে। সংস্থাটি প্রতি কেজি মসুর ডাল ৭০ টাকা, ছোলা ৬০ টাকা, বোতলজাত সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১২১ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১০৫ টাকা, পাম অলিন প্রতি লিটার ৭৫ টাকা ও চিনি প্রতি কেজি ৪৪ টাকা দরে বিক্রি করবে। রমজানে পুরো মাস সংস্থাটি ১৭৪টি খোলা ট্রাক ও সারা দেশে দুই হাজার ৯৮১ জন ডিলারের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করবে। তাদের ঢাকায় চারটি ও প্রতিটি বিভাগীয় শহরে একটি করে বিক্রয়কেন্দ্রও আছে। প্রতিটি ট্রাকে প্রতিদিন এক হাজার কেজি চিনি, ২০০ কেজি ছোলা, ২০০ কেজি মসুর ডাল ও ২০০ লিটার সয়াবিন তেল বিক্রি হবে। এ ছাড়া প্রতিজন ডিলার এক হাজার থেকে পাঁচ হাজার কেজি চিনি, ৫০০ থেকে এক হাজার ২০০ কেজি মসুর ডাল, ৪০০ থেকে এক হাজার কেজি ড্রামজাত ও ২০০ লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল, ২০০ লিটার পাম অলিন এবং এক হাজার ৫০০ কেজি ছোলা বরাদ্দ পাবেন।
গতকাল শনিবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়। এতে পণ্যের মূল্যবৃদ্ধি প্রতিরোধে এবং চাহিদা মোতাবেক সরবরাহ স্বাভাবিক রাখা নিশ্চিত করতে রাজধানীসহ বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ে মনিটরিং টিম বাজারে অভিযান শুরু করেছে বলেও জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, ব্যবসায়ীরা যাতে কোনো ধরনের ব্যবসায়িক জটিলতায় না পড়েন, সে বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় আন্তরিকভাবে সহযোগিতা দিয়ে যাচ্ছে এবং ব্যবসায়ীদের সঙ্গে ধারাবাহিকভাবে মতবিনিময় সভা করে যাচ্ছে। সভাগুলোতে ব্যবসায়ীরা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে নিশ্চিত করেছেন, এবারে রমজানকে সামনে রেখে কোনো পণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পাবে না এবং বাজারে কোনো পণ্যের সরবরাহে কৃত্রিম সংকট তৈরি হবে না। ব্যবসায়ীরা জানান, চাহিদার চেয়ে অনেক বেশি চাল, ডাল, তেল, চিনিসহ নিত্যপণ্যের মজুদ রয়েছে। কোনো পণ্য সংকটের আশঙ্কা নেই।
টিসিবি জানিয়েছে, আজ রবিবার থেকে তারা পণ্য বিক্রি শুরু করবে। সংস্থাটি প্রতি কেজি মসুর ডাল ৭০ টাকা, ছোলা ৬০ টাকা, বোতলজাত সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১২১ টাকা, খোলা সয়াবিন তেল প্রতি লিটার ১০৫ টাকা, পাম অলিন প্রতি লিটার ৭৫ টাকা ও চিনি প্রতি কেজি ৪৪ টাকা দরে বিক্রি করবে। রমজানে পুরো মাস সংস্থাটি ১৭৪টি খোলা ট্রাক ও সারা দেশে দুই হাজার ৯৮১ জন ডিলারের মাধ্যমে পণ্য বিক্রি করবে। তাদের ঢাকায় চারটি ও প্রতিটি বিভাগীয় শহরে একটি করে বিক্রয়কেন্দ্রও আছে। প্রতিটি ট্রাকে প্রতিদিন এক হাজার কেজি চিনি, ২০০ কেজি ছোলা, ২০০ কেজি মসুর ডাল ও ২০০ লিটার সয়াবিন তেল বিক্রি হবে। এ ছাড়া প্রতিজন ডিলার এক হাজার থেকে পাঁচ হাজার কেজি চিনি, ৫০০ থেকে এক হাজার ২০০ কেজি মসুর ডাল, ৪০০ থেকে এক হাজার কেজি ড্রামজাত ও ২০০ লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেল, ২০০ লিটার পাম অলিন এবং এক হাজার ৫০০ কেজি ছোলা বরাদ্দ পাবেন।
No comments