রংপুরের নেতাদের সঙ্গে মতবিনিময়-তত্ত্বাবধায়ক এলে দীর্ঘমেয়াদি দুর্ভোগ হবে : প্রধানমন্ত্রী
আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা বলেছেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার এলে দেশবাসীকে দীর্ঘমেয়াদি দুর্ভোগে
পড়তে হবে। এর আগে তারা তিন মাসের জন্য ক্ষমতায় এসে দুই বছর পার করেছে।
আরেকবার
এলে কেয়ামত পর্যন্ত থাকবে। গতকাল শনিবার গণভবনে রংপুর জেলা আওয়ামী লীগের
তৃণমূল নেতা-কর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় বড় দুই দলের নেতাসহ বিভিন্ন পেশার লোকজনের ভোগান্তির কথা মনে করিয়ে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি থেকে সরে আসতে বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রতি আবারও আহ্বান জানান। তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নয়, বিগত নির্বাচনগুলো প্রমাণ করেছে আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনেই সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব।
জনগণের অধিকার ও গণতন্ত্র রক্ষায় দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামে দলের ঐতিহ্য ও সরকারের সাফল্য তুলে ধরেন আওয়ামী লীগ সভাপতি। বর্তমান সরকারের চার বছরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনগুলোর দৃষ্টান্ত তুলে ধরে তিনি বলেন, 'এতগুলো নির্বাচন নিয়ে কেউ একটা টুঁ শব্দও করতে পারেনি। জনগণ ক্ষমতার মালিক, তারা যাকে চেয়েছে তাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে। এই চারটা সিটি করপোরেশনে বিএনপি জিতেছে। তারপর আবার তারা বলে কী করে যে আওয়ামী লীগের অধীনে আবাধ-নিরপেক্ষ নির্বাচন হয় না, হবে না?' শেখ হাসিনা আরো বলেন, একমাত্র আওয়ামী লীগেরই এই সাহস আছে। আওয়ামী লীগই পারবে অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে।
ভোট চুরির নিয়ত নেই : বিরোধী দলকে আবারও গণতন্ত্রের পথে আসার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'পৃথিবীর অন্য সব দেশে যেভাবে নির্বাচন হয় এ দেশেও সেভাবেই হবে। জনগণের ভোটের অধিকার ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিত হবে। নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে। জনগণের ভোট চুরির নিয়ত আমাদের নেই।'
আমরা এলে জনগণ কিছু পায় : শেখ হাসিনা বলেন, 'ক্ষমতায় আরোহণ করে বিএনপি সরকার জনগণের কল্যাণের জন্য কিছুই করেনি। তারা জনগণের পরিবর্তে নিজেদের ভাগ্য বদল করেছে। তারা কেবল জানে দুর্নীতি, লুটপাট, প্রতারণা ও ষড়যন্ত্র করতে।' তিনি আরো বলেন, 'প্রতিটি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম তারা বাড়িয়ে গেল। আমরা এসে তা ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে নিয়ে আসছি। আমরা এলে জনগণ কিছু পায়।'
বর্তমান সরকারের আমলের চার বছরে বাস্তবায়িত বিভিন্ন কর্মসূচি তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং জনগণের জন্য ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে সরকার মঙ্গা (মৌসুমি দুর্ভিক্ষ) দূর করেছে। তিনি তৃণমূল পর্যায়ে দলকে শক্তিশালী করা এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে সরকারের সাফল্য জনগণের কাছে তুলে ধরার জন্য নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান।
আওয়ামী লীগের উপদপ্তর সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাসের পরিচালনায় মতবিনিয়ম অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ ও সতীশ চন্দ্র রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, কোষাধ্যক্ষ এইচ এন আশিকুর রহমান, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, কেন্দ্রীয় নেতা আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ ও এনামুল হক শামীম।
বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় বড় দুই দলের নেতাসহ বিভিন্ন পেশার লোকজনের ভোগান্তির কথা মনে করিয়ে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি থেকে সরে আসতে বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রতি আবারও আহ্বান জানান। তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নয়, বিগত নির্বাচনগুলো প্রমাণ করেছে আওয়ামী লীগ সরকারের অধীনেই সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব।
জনগণের অধিকার ও গণতন্ত্র রক্ষায় দীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামে দলের ঐতিহ্য ও সরকারের সাফল্য তুলে ধরেন আওয়ামী লীগ সভাপতি। বর্তমান সরকারের চার বছরে অনুষ্ঠিত নির্বাচনগুলোর দৃষ্টান্ত তুলে ধরে তিনি বলেন, 'এতগুলো নির্বাচন নিয়ে কেউ একটা টুঁ শব্দও করতে পারেনি। জনগণ ক্ষমতার মালিক, তারা যাকে চেয়েছে তাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছে। এই চারটা সিটি করপোরেশনে বিএনপি জিতেছে। তারপর আবার তারা বলে কী করে যে আওয়ামী লীগের অধীনে আবাধ-নিরপেক্ষ নির্বাচন হয় না, হবে না?' শেখ হাসিনা আরো বলেন, একমাত্র আওয়ামী লীগেরই এই সাহস আছে। আওয়ামী লীগই পারবে অবাধ, নিরপেক্ষ ও সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে।
ভোট চুরির নিয়ত নেই : বিরোধী দলকে আবারও গণতন্ত্রের পথে আসার আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, 'পৃথিবীর অন্য সব দেশে যেভাবে নির্বাচন হয় এ দেশেও সেভাবেই হবে। জনগণের ভোটের অধিকার ও ক্ষমতায়ন নিশ্চিত হবে। নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হবে। জনগণের ভোট চুরির নিয়ত আমাদের নেই।'
আমরা এলে জনগণ কিছু পায় : শেখ হাসিনা বলেন, 'ক্ষমতায় আরোহণ করে বিএনপি সরকার জনগণের কল্যাণের জন্য কিছুই করেনি। তারা জনগণের পরিবর্তে নিজেদের ভাগ্য বদল করেছে। তারা কেবল জানে দুর্নীতি, লুটপাট, প্রতারণা ও ষড়যন্ত্র করতে।' তিনি আরো বলেন, 'প্রতিটি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম তারা বাড়িয়ে গেল। আমরা এসে তা ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে নিয়ে আসছি। আমরা এলে জনগণ কিছু পায়।'
বর্তমান সরকারের আমলের চার বছরে বাস্তবায়িত বিভিন্ন কর্মসূচি তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং জনগণের জন্য ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে সরকার মঙ্গা (মৌসুমি দুর্ভিক্ষ) দূর করেছে। তিনি তৃণমূল পর্যায়ে দলকে শক্তিশালী করা এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে সরকারের সাফল্য জনগণের কাছে তুলে ধরার জন্য নেতা-কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান।
আওয়ামী লীগের উপদপ্তর সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাসের পরিচালনায় মতবিনিয়ম অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্লাহ ও সতীশ চন্দ্র রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, কোষাধ্যক্ষ এইচ এন আশিকুর রহমান, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, কেন্দ্রীয় নেতা আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ ও এনামুল হক শামীম।
No comments