ব্যক্তিত্ব-ভিভি গিরি
তাঁর সহজাত চরিত্র ছিল রাজনীতি। তাই
যৌবনে আয়ারল্যান্ডের ডাবলিন বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে আইনশাস্ত্রে লেখাপড়া করার
সময় জড়িয়ে পড়েছিলেন সিন ফেই আন্দোলনের সঙ্গে। ফলে আয়ারল্যান্ড সরকার বের
করে দিয়েছিল তাঁকে।
সেটা ১৯১৬ সালের ঘটনা। এরপর তিনি
ভারতে ফিরে এসে নিবিড়ভাবে জড়িত হন শ্রমিক আন্দোলনের সঙ্গে। তিনি হলেন
ভারতের চতুর্থ রাষ্ট্রপতি ভারাহাংগিরি ভেঙ্কট গিরি। যিনি ভিভি গিরি নামেই
অধিক পরিচিত।
শ্রমিক রাজনীতিতে নিজের পরিশ্রম ও মেধা দিয়ে তিনি প্রথমে অল ইন্ডিয়া রেলওয়েম্যান ফেডারেশনের জেনারেল সেক্রেটারি এবং পরে দুবার অল ইন্ডিয়া ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। ১৯৩৪ সালে তিনি ইমপেরিয়াল লেজিসলেটিভ অ্যাসেম্বলির সদস্য হন। ১৯৩৬ সালে মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সির নির্বাচনে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয় লাভ করেন এবং প্রেসিডেন্সির সি গোপালাচারি সরকারের শ্রম ও শিল্পমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এরপর ১৯৬০ থেকে '৬৭ পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে উত্তর প্রদেশ, কেরালা ও মাইসরের গভর্নরের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৬৭ সালে ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং প্রেসিডেন্ট জাকির হোসেনের মৃত্যুর পর ১৯৬৯ সালে নানা ঘটনার মধ্য দিয়ে তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। ভিভি গিরি জন্মগ্রহণ করেন মাদ্রাজে ১৮৯৪ সালের ১০ আগস্ট। ১৯৮০ সালের ২৩ জুন তিনি ৮৫ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন ওই মাদ্রাজেই, যার বর্তমান নাম চেন্নাই।
ম. হা.
শ্রমিক রাজনীতিতে নিজের পরিশ্রম ও মেধা দিয়ে তিনি প্রথমে অল ইন্ডিয়া রেলওয়েম্যান ফেডারেশনের জেনারেল সেক্রেটারি এবং পরে দুবার অল ইন্ডিয়া ট্রেড ইউনিয়ন কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। ১৯৩৪ সালে তিনি ইমপেরিয়াল লেজিসলেটিভ অ্যাসেম্বলির সদস্য হন। ১৯৩৬ সালে মাদ্রাজ প্রেসিডেন্সির নির্বাচনে তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয় লাভ করেন এবং প্রেসিডেন্সির সি গোপালাচারি সরকারের শ্রম ও শিল্পমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এরপর ১৯৬০ থেকে '৬৭ পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে উত্তর প্রদেশ, কেরালা ও মাইসরের গভর্নরের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৬৭ সালে ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং প্রেসিডেন্ট জাকির হোসেনের মৃত্যুর পর ১৯৬৯ সালে নানা ঘটনার মধ্য দিয়ে তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। ভিভি গিরি জন্মগ্রহণ করেন মাদ্রাজে ১৮৯৪ সালের ১০ আগস্ট। ১৯৮০ সালের ২৩ জুন তিনি ৮৫ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন ওই মাদ্রাজেই, যার বর্তমান নাম চেন্নাই।
ম. হা.
No comments