কাচিন বিদ্রোহীদের ওপর বিমান হামলা করছে সেনাবাহিনী
মিয়ানমারের সেনাবাহিনী দেশটির উত্তরাঞ্চলে কাচিন বিদ্রোহীদের লক্ষ্য করে গত পাঁচ দিন ধরে বিমান হামলা চালাচ্ছে। ভিডিওচিত্রের বরাত দিয়ে বিবিসি গতকাল বুধবার এ তথ্য জানিয়েছে। তবে হামলায় ক্ষয়ক্ষতির কোনো হিসাব পাওয়া যায়নি।
ফ্রি বার্মা রেঞ্জার নামের একটি মানবিক ত্রাণ সাহায্যমূলক সংগঠন কাচিন বিদ্রোহীদের ওপর সেনাবাহিনীর বিমান হামলার দৃশ্য ভিডিও করেছে। ভিডিওতে দেখা যায়, বিদ্রোহী গোষ্ঠী কাচিন ইনডিপেনডেন্ট আর্মির (কেআইএ) খনন করা পরিখার ওপর দিয়ে সরকারি বাহিনীর হেলিকপ্টার থেকে গুলি করা হচ্ছে এবং যুদ্ধবিমান থেকে হামলা করা হচ্ছে। সরকারি এক কর্মকর্তা জানান, বিদ্রোহীদের লক্ষ্য করে হামলার ব্যাপারে সেনাবাহিনী সরকারকে কিছুই জানায়নি। প্রায় ১৭ বছরের অস্ত্রবিরতির পর ২০১১ সালে কাচিন বিদ্রোহীদের সঙ্গে আবারও সেনাবাহিনীর সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। আঞ্চলিক স্বায়ত্তশাসনের দাবিতে ষাটের দশক থেকে লড়াই করছে কেআইএ।
স্থানীয় অধিবাসীরা কাচিনে সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান জড়ো করার খবর নিশ্চিত করেছে। গত পাঁচ দিন সেনাবাহিনী যেসব এলাকায় হামলা চালিয়েছে, সেখানকার অনেকেই কাচিন ও চীন সীমান্তের কাছে বিভিন্ন আশ্রয় শিবিরে উঠেছে। মিয়ানমারের প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ের পরিচালক জৌ হতাই জানান, কাচিনের পরিস্থিতি খুবই জটিল। সেনাবাহিনী সরকারকে জানিয়েছে, বিমানে করে সেনাদের প্রয়োজনীয় মালামাল সরবরাহ করা হচ্ছে। সরকার যত দ্রুত সম্ভব কাচিন বিদ্রোহীদের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় বসতে চায় বলেও জানান তিনি। সূত্র : এএফপি।
স্থানীয় অধিবাসীরা কাচিনে সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান জড়ো করার খবর নিশ্চিত করেছে। গত পাঁচ দিন সেনাবাহিনী যেসব এলাকায় হামলা চালিয়েছে, সেখানকার অনেকেই কাচিন ও চীন সীমান্তের কাছে বিভিন্ন আশ্রয় শিবিরে উঠেছে। মিয়ানমারের প্রেসিডেন্টের কার্যালয়ের পরিচালক জৌ হতাই জানান, কাচিনের পরিস্থিতি খুবই জটিল। সেনাবাহিনী সরকারকে জানিয়েছে, বিমানে করে সেনাদের প্রয়োজনীয় মালামাল সরবরাহ করা হচ্ছে। সরকার যত দ্রুত সম্ভব কাচিন বিদ্রোহীদের সঙ্গে শান্তি আলোচনায় বসতে চায় বলেও জানান তিনি। সূত্র : এএফপি।
No comments