আ. লীগের নতুন কমিটি-প্রবীণরা উপেক্ষিত সভাপতিমণ্ডলীতে নাসিম-লেনিন
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কমিটিতে সভাপতিমণ্ডলী ছাড়া বড় কোনো পরিবর্তন আসেনি। গুঞ্জন থাকলেও প্রবীণ নেতা আমির হোসেন আমু, তোফায়েল আহমেদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ও আব্দুল জলিল রয়ে গেছেন উপদেষ্টামণ্ডলীতেই।
অবশ্য কেন্দ্রীয় কমিটিতে না থাকলেও তাঁরা উপদেষ্টামণ্ডলী ও পার্লামেন্টারি বোর্ডের সদস্য হিসেবে আছেন।
পদ্মা সেতু কেলেঙ্কারি ইস্যুতে মন্ত্রিত্ব ছাড়ার পর এবার দলের কেন্দ্রীয় কমিটি থেকেও বাদ পড়লেন সৈয়দ আবুল হোসেন। দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম সভাপতিমণ্ডলী থেকে ছিটকে পড়েছেন সাবেক তিন সদস্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর, শ্রম ও কর্মসংস্থানমন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু ও অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন।
পদোন্নতি পেয়ে দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হয়েছেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম ও সাবেক প্রচার সম্পাদক নূহ-উল-আলম লেনিন। ঘোষিত কমিটিতে সভাপতিমণ্ডলীর দুটি পদ ফাঁকা রাখা হয়েছে। অন্যদিকে ৭৩ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটির মধ্যে বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদকের পদটি শূন্য রাখা হয়েছে। ঘোষিত কমিটিতে দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে পরিবর্তন নেই।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমণ্ডির কার্যালয়ে গতকাল বুধবার রাতে সংবাদ সম্মেলনে কমিটির সদস্যদের নাম ঘোষণা করেন। শূন্য তিনটি পদও শিগগির পূরণ করা হবে বলে তিনি জানান।
কেন্দ্রীয় কমিটি ছাড়াও সৈয়দ আশরাফ দলের উপদেষ্টামণ্ডলী, পার্লামেন্টারি বোর্ড এবং উপকমিটির নাম ঘোষণা করেন। সংস্কারপন্থী হিসেবে পরিচিত দলের বেশ কজন প্রবীণ নেতা ২০০৯ সালে অনুষ্ঠিত কাউন্সিলে দলের সর্বোচ্চ ফোরাম থেকে বাদ পড়েন। এবারও এর পরিবর্তন হয়নি। তবে সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল মান্নানকে কেন্দ্রীয় কমিটিতে ফেরত আনা হয়েছে।
আওয়ামী লীগের ১৯তম জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় গত ২৯ ডিসেম্বর। সম্মেলনে শেখ হাসিনা সপ্তমবারের মতো দলের সভাপতি ও সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম দ্বিতীয়বারের মতো সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। পরে কাউন্সেলররা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে আলোচনার ভিত্তিতে পুরো কমিটি গঠনের দায়িত্ব দেন। মঙ্গলবার রাতে ও গতকাল সন্ধ্যায় গণভবনে দলের সভাপতি শেখ হাসিনার সঙ্গে দলের শীর্ষস্থানীয় নেতারা বৈঠক করে এই কমিটি প্রস্তুত করেন।
সভাপতিমণ্ডলীতে আছেন প্রবীণ নেতা সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন, সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম এমপি, মোহাম্মদ নাসিম, কাজী জাফর উল্লাহ, সতিশ চন্দ্র রায়, ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন এমপি, যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং বিগত কমিটির প্রচার সম্পাদক নূহ-উল-আলম লেনিন। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকে পদে আছেন মাহবুব-উল-আলম হানিফ, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি ও স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক।
সাংগঠনিক সম্পাদক পদে আগের কমিটির পুরোটাই বহাল রয়েছে। সাংগঠনিক সম্পাদকরা হলেন আহম্মদ হোসেন, মেজবাহ উদ্দিন সিরাজ, বি এম মোজাম্মেল হক এমপি, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, বীর বাহাদুর এমপি, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন ও খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি।
আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক পদে সৈয়দ আবুল হোসেনকে বাদ দিয়ে গত কমিটির সদস্য এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী শিরিন শারমিন চৌধুরীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া সদ্য বিলুপ্ত কমিটির বন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদকে বর্তমান কমিটির প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক করা হয়েছে। কমিটির অন্য বিভাগীয় সম্পাদকরা হলেন- অর্থ ও পরিকল্পনা-আ ফ ম মোস্তফা কামাল এমপি, আইন-আবদুল মতিন খসরু, কৃষি ও সমবায়-ড. আবদুর রাজ্জাক এমপি, তথ্য ও গবেষণা-অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ-ফরিদুন্নাহার লাইলী এমপি, দপ্তর-অ্যাডভোকেট আব্দুল মান্নান খান, ধর্ম-শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি-স্থপতি ইয়াফেস ওসমান, মহিলা-ফজিলাতুন্নেসা ইন্দিরা এমপি, মুক্তিযুদ্ধ-ক্যাপ্টেন (অব.) তাজুল ইসলাম এমপি, যুব ও ক্রীড়া-দেওয়ান শফিউল আরেফিন টুটুল, শিক্ষা ও মানবসম্পদ-নুরুল ইসলাম নাহিদ এমপি, শিল্প ও বাণিজ্য-লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খান এমপি, শ্রম ও জনশক্তি-হাবিবুর রহমান সিরাজ, সংস্কৃতি-আসাদুজ্জামান নূর এমপি, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা-ডা. বদিউজ্জামান ভূঁইয়া ডাবলু, উপদপ্তর-মৃণাল কান্দি দাস, উপপ্রচার-অসীম কুমার উকিল এবং কোষাধ্যক্ষ এইচ এম আশিকুর রহমান এমপি।
কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য পদে বেশ কিছু পরিবর্তন এসেছে। সদস্য পদে আছেন- আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ, অধ্যক্ষ মতিউর রহমান এমপি, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, সিমিন হোসেন রিমি এমপি, মেয়র খায়রুজ্জামান লিটন, ইঞ্জিনিয়ার মোশারফ হোসেন এমপি, অ্যাডভোকেট সুভাস বোস, মন্নুজান সুফিয়ান এমপি, এ কে এম রহমতউল্লাহ এমপি, অ্যাডভোকেট ফজলে রাবি্ব মিয়া এমপি, অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ শম্ভু এমপি, আবদুল মান্নান এমপি, মোস্তফা ফারুক মোহাম্মদ এমপি, আবদুর রহমান এমপি, আক্তারুজ্জামান, অ্যাডভোকেট মমতাজ উদ্দিন মেহেদী, রবিউল মোক্তাদির চৌধুরী এমপি, আলাউদ্দিন নাসিম, মির্জা আজম এমপি, ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, সুজিত রায় নন্দী, আমিনুল ইসলাম আমিন, এনামুল হক শামীম, নসরুল হামিদ বিপু এমপি ও অ্যাডভোকেট জোনায়েদ আহমেদ পলক এমপি।
দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য পদ থেকে বাদ পড়েছেন শেখ হারুন অর রশিদ, সৈয়দা জেবুন্নেছা হক, বিপুল ঘোষ, টিপু মুন্সী এমপি, মজিবর রহমান মজনু, আখতার জাহান ও এম এ মান্নান এমপি।
দলের পার্লামেন্টারি বোর্ডে আগের মতোই প্রবীণদের রাখা হয়েছে। নতুন অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন আব্দুল জলিল। পার্লামেন্টারি বোর্ডের অন্য সদস্যরা হলেন- শেখ হাসিনা এমপি, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী এমপি, আমির হোসেন আমু এমপি, তোফায়েল আহমেদ এমপি, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এমপি, কাজী জাফর উল্লাহ, ওবায়দুল কাদের এমপি, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এমপি ও অধ্যাপক ড. আলাউদ্দিন আহমেদ।
উপদেষ্টা পরিষদে ৪০ জনের মধ্যে ৩৩ জনের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। তাঁরা হলেন- ডা. এস এ মালেক, আবুল মাল আব্দুল মুহিত এমপি, আমির হোসেন আমু এমপি, তোফায়েল আহমেদ এমপি, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এমপি, আব্দুল জলিল এমপি, আলহাজ মো. ইসহাক মিঞা, অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু এমপি, ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর এমপি, মেজর জেনারেল (অব.) কে এম সফিউল্লাহ, অ্যাডভোকেট রহমত আলী এমপি, প্রফেসর ড. আব্দুল খালেক, প্রফেসর ডা. আব্দুল মান্নান এমপি, কাজী আকরাম উদ্দীন, এস এম নুরন্নবী, এইচ টি ইমাম, ড. মশিউর রহমান, প্রফেসর ড. আলাউদ্দিন আহমেদ, অ্যাডভোকেট সৈয়দ রেজাউর রহমান, ড. অনুপম সেন, প্রফেসর ড. হামিদা বানু, আবু নসর, ড. হোসেন মনসুর, অধ্যাপক সুলতানা শফি, ফখরুল ইসলাম মুন্সী, তোফাজ্জল হোসেন মুকুল, অ্যাম্বাসাডর জমির, গোলাম মাওলা নকশবন্দী, মীর্জা জলিল, ড. প্রণব কুমার বড়ুয়া, মেজর জেনারেল হাফিজ মলিক ও শিরিন শিকদার।
সৈয়দ আশরাফ ৬৬ সদস্যবিশিষ্ট উপকমিটিও ঘোষণা করেন। পরবর্তী সময়ে এতে আরো সদস্য যোগ করা হবে বলেও জানান তিনি। উপকমিটিতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতাদের প্রাধান্য রয়েছে। উপকমিটির সদস্যদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিরা হলেন- মাহবুব উল হক শাকিল, সাইফুজ্জামান শিখর, বাহাদুর বেপারী, লিয়াকত শিকদার, রফিক কোতয়াল, কামরুল হাসান খোকন, মারুফা আক্তার পপি, অসিত বরণ রায়, পঙ্কজ সাহা, মিহির কান্তি ঘোষাল, মাহমুদ হাসান রিপন, মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী রোটন, গোলাম সরোয়ার কবির প্রমুখ।
পদ্মা সেতু কেলেঙ্কারি ইস্যুতে মন্ত্রিত্ব ছাড়ার পর এবার দলের কেন্দ্রীয় কমিটি থেকেও বাদ পড়লেন সৈয়দ আবুল হোসেন। দলের সর্বোচ্চ নীতিনির্ধারণী ফোরাম সভাপতিমণ্ডলী থেকে ছিটকে পড়েছেন সাবেক তিন সদস্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর, শ্রম ও কর্মসংস্থানমন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু ও অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন।
পদোন্নতি পেয়ে দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য হয়েছেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম ও সাবেক প্রচার সম্পাদক নূহ-উল-আলম লেনিন। ঘোষিত কমিটিতে সভাপতিমণ্ডলীর দুটি পদ ফাঁকা রাখা হয়েছে। অন্যদিকে ৭৩ সদস্য বিশিষ্ট কেন্দ্রীয় কমিটির মধ্যে বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদকের পদটি শূন্য রাখা হয়েছে। ঘোষিত কমিটিতে দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাংগঠনিক সম্পাদক পদে পরিবর্তন নেই।
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ও স্থানীয় সরকার মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম দলীয় সভাপতি শেখ হাসিনার ধানমণ্ডির কার্যালয়ে গতকাল বুধবার রাতে সংবাদ সম্মেলনে কমিটির সদস্যদের নাম ঘোষণা করেন। শূন্য তিনটি পদও শিগগির পূরণ করা হবে বলে তিনি জানান।
কেন্দ্রীয় কমিটি ছাড়াও সৈয়দ আশরাফ দলের উপদেষ্টামণ্ডলী, পার্লামেন্টারি বোর্ড এবং উপকমিটির নাম ঘোষণা করেন। সংস্কারপন্থী হিসেবে পরিচিত দলের বেশ কজন প্রবীণ নেতা ২০০৯ সালে অনুষ্ঠিত কাউন্সিলে দলের সর্বোচ্চ ফোরাম থেকে বাদ পড়েন। এবারও এর পরিবর্তন হয়নি। তবে সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল মান্নানকে কেন্দ্রীয় কমিটিতে ফেরত আনা হয়েছে।
আওয়ামী লীগের ১৯তম জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় গত ২৯ ডিসেম্বর। সম্মেলনে শেখ হাসিনা সপ্তমবারের মতো দলের সভাপতি ও সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম দ্বিতীয়বারের মতো সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। পরে কাউন্সেলররা সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে আলোচনার ভিত্তিতে পুরো কমিটি গঠনের দায়িত্ব দেন। মঙ্গলবার রাতে ও গতকাল সন্ধ্যায় গণভবনে দলের সভাপতি শেখ হাসিনার সঙ্গে দলের শীর্ষস্থানীয় নেতারা বৈঠক করে এই কমিটি প্রস্তুত করেন।
সভাপতিমণ্ডলীতে আছেন প্রবীণ নেতা সৈয়দা জোহরা তাজউদ্দীন, সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী, শেখ ফজলুল করিম সেলিম এমপি, মোহাম্মদ নাসিম, কাজী জাফর উল্লাহ, সতিশ চন্দ্র রায়, ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন এমপি, যোগাযোগমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং বিগত কমিটির প্রচার সম্পাদক নূহ-উল-আলম লেনিন। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকে পদে আছেন মাহবুব-উল-আলম হানিফ, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি ও স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানক।
সাংগঠনিক সম্পাদক পদে আগের কমিটির পুরোটাই বহাল রয়েছে। সাংগঠনিক সম্পাদকরা হলেন আহম্মদ হোসেন, মেজবাহ উদ্দিন সিরাজ, বি এম মোজাম্মেল হক এমপি, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, বীর বাহাদুর এমপি, আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন ও খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি।
আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক পদে সৈয়দ আবুল হোসেনকে বাদ দিয়ে গত কমিটির সদস্য এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী শিরিন শারমিন চৌধুরীকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া সদ্য বিলুপ্ত কমিটির বন ও পরিবেশবিষয়ক সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদকে বর্তমান কমিটির প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক করা হয়েছে। কমিটির অন্য বিভাগীয় সম্পাদকরা হলেন- অর্থ ও পরিকল্পনা-আ ফ ম মোস্তফা কামাল এমপি, আইন-আবদুল মতিন খসরু, কৃষি ও সমবায়-ড. আবদুর রাজ্জাক এমপি, তথ্য ও গবেষণা-অ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন, ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ-ফরিদুন্নাহার লাইলী এমপি, দপ্তর-অ্যাডভোকেট আব্দুল মান্নান খান, ধর্ম-শেখ মোহাম্মদ আবদুল্লাহ, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি-স্থপতি ইয়াফেস ওসমান, মহিলা-ফজিলাতুন্নেসা ইন্দিরা এমপি, মুক্তিযুদ্ধ-ক্যাপ্টেন (অব.) তাজুল ইসলাম এমপি, যুব ও ক্রীড়া-দেওয়ান শফিউল আরেফিন টুটুল, শিক্ষা ও মানবসম্পদ-নুরুল ইসলাম নাহিদ এমপি, শিল্প ও বাণিজ্য-লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খান এমপি, শ্রম ও জনশক্তি-হাবিবুর রহমান সিরাজ, সংস্কৃতি-আসাদুজ্জামান নূর এমপি, স্বাস্থ্য ও জনসংখ্যা-ডা. বদিউজ্জামান ভূঁইয়া ডাবলু, উপদপ্তর-মৃণাল কান্দি দাস, উপপ্রচার-অসীম কুমার উকিল এবং কোষাধ্যক্ষ এইচ এম আশিকুর রহমান এমপি।
কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য পদে বেশ কিছু পরিবর্তন এসেছে। সদস্য পদে আছেন- আবুল হাসনাত আবদুল্লাহ, অধ্যক্ষ মতিউর রহমান এমপি, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, সিমিন হোসেন রিমি এমপি, মেয়র খায়রুজ্জামান লিটন, ইঞ্জিনিয়ার মোশারফ হোসেন এমপি, অ্যাডভোকেট সুভাস বোস, মন্নুজান সুফিয়ান এমপি, এ কে এম রহমতউল্লাহ এমপি, অ্যাডভোকেট ফজলে রাবি্ব মিয়া এমপি, অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ শম্ভু এমপি, আবদুল মান্নান এমপি, মোস্তফা ফারুক মোহাম্মদ এমপি, আবদুর রহমান এমপি, আক্তারুজ্জামান, অ্যাডভোকেট মমতাজ উদ্দিন মেহেদী, রবিউল মোক্তাদির চৌধুরী এমপি, আলাউদ্দিন নাসিম, মির্জা আজম এমপি, ড. আবদুস সোবহান গোলাপ, সুজিত রায় নন্দী, আমিনুল ইসলাম আমিন, এনামুল হক শামীম, নসরুল হামিদ বিপু এমপি ও অ্যাডভোকেট জোনায়েদ আহমেদ পলক এমপি।
দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সদস্য পদ থেকে বাদ পড়েছেন শেখ হারুন অর রশিদ, সৈয়দা জেবুন্নেছা হক, বিপুল ঘোষ, টিপু মুন্সী এমপি, মজিবর রহমান মজনু, আখতার জাহান ও এম এ মান্নান এমপি।
দলের পার্লামেন্টারি বোর্ডে আগের মতোই প্রবীণদের রাখা হয়েছে। নতুন অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন আব্দুল জলিল। পার্লামেন্টারি বোর্ডের অন্য সদস্যরা হলেন- শেখ হাসিনা এমপি, সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী এমপি, আমির হোসেন আমু এমপি, তোফায়েল আহমেদ এমপি, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এমপি, কাজী জাফর উল্লাহ, ওবায়দুল কাদের এমপি, সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম এমপি ও অধ্যাপক ড. আলাউদ্দিন আহমেদ।
উপদেষ্টা পরিষদে ৪০ জনের মধ্যে ৩৩ জনের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। তাঁরা হলেন- ডা. এস এ মালেক, আবুল মাল আব্দুল মুহিত এমপি, আমির হোসেন আমু এমপি, তোফায়েল আহমেদ এমপি, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত এমপি, আব্দুল জলিল এমপি, আলহাজ মো. ইসহাক মিঞা, অ্যাডভোকেট ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন, রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু এমপি, ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীর এমপি, মেজর জেনারেল (অব.) কে এম সফিউল্লাহ, অ্যাডভোকেট রহমত আলী এমপি, প্রফেসর ড. আব্দুল খালেক, প্রফেসর ডা. আব্দুল মান্নান এমপি, কাজী আকরাম উদ্দীন, এস এম নুরন্নবী, এইচ টি ইমাম, ড. মশিউর রহমান, প্রফেসর ড. আলাউদ্দিন আহমেদ, অ্যাডভোকেট সৈয়দ রেজাউর রহমান, ড. অনুপম সেন, প্রফেসর ড. হামিদা বানু, আবু নসর, ড. হোসেন মনসুর, অধ্যাপক সুলতানা শফি, ফখরুল ইসলাম মুন্সী, তোফাজ্জল হোসেন মুকুল, অ্যাম্বাসাডর জমির, গোলাম মাওলা নকশবন্দী, মীর্জা জলিল, ড. প্রণব কুমার বড়ুয়া, মেজর জেনারেল হাফিজ মলিক ও শিরিন শিকদার।
সৈয়দ আশরাফ ৬৬ সদস্যবিশিষ্ট উপকমিটিও ঘোষণা করেন। পরবর্তী সময়ে এতে আরো সদস্য যোগ করা হবে বলেও জানান তিনি। উপকমিটিতে সাবেক ছাত্রলীগ নেতাদের প্রাধান্য রয়েছে। উপকমিটির সদস্যদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিরা হলেন- মাহবুব উল হক শাকিল, সাইফুজ্জামান শিখর, বাহাদুর বেপারী, লিয়াকত শিকদার, রফিক কোতয়াল, কামরুল হাসান খোকন, মারুফা আক্তার পপি, অসিত বরণ রায়, পঙ্কজ সাহা, মিহির কান্তি ঘোষাল, মাহমুদ হাসান রিপন, মাহফুজুল হায়দার চৌধুরী রোটন, গোলাম সরোয়ার কবির প্রমুখ।
No comments